সেই বিচারকের সাজার রায় স্থগিত

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
সেই বিচারকের সাজার রায় স্থগিত
বিচারক

কুমিল্লার সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহেল রানার সাজার রায় স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালত। আগামী ২০ নভেম্বর পর্যন্ত এ সাজা স্থগিত থাকবে।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে সাজা স্থগিত করে এ আদেশ দেন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আদালত অবমাননার দায়ে বিচারক মো. সোহেল রানাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ। কিন্তু ৩ ঘণ্টা পর দুপুরে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ তাকে জামিন দেন।

এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক আদালত প্রাঙ্গণে কিছুটা চাঞ্চল্য তৈরি হলেও আইনের দিক থেকে এখানে কোনো ব্যত্যয় হয়নি বলে জানান আইনজীবীরা।

উল্লেখ্য, কুমিল্লার একটি ফৌজদারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। বিচারক সোহেল রানা হাইকোর্টের ওই আদেশ অমান্য করে বিচার কাজ চালিয়ে যান। এ কারণে তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ করেন ওই মামলার আসামি মামুন। সেই অভিযোগ শুনানিতে প্রমাণিত হয়। বিচারক সোহেল রানা এ ব্যাপারে নিঃশর্ত ক্ষমা চান। কিন্তু আদালত তাকে ক্ষমা না করে শাস্তি দেন।

উচ্চ আদালতে আবেদনকারী মামুনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী প্রণয় কান্তি রায়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সেই বিচারকের সাজার রায় স্থগিত

সেই বিচারকের সাজার রায় স্থগিত
বিচারক

কুমিল্লার সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহেল রানার সাজার রায় স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালত। আগামী ২০ নভেম্বর পর্যন্ত এ সাজা স্থগিত থাকবে।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিকেলে সাজা স্থগিত করে এ আদেশ দেন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম।

এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আদালত অবমাননার দায়ে বিচারক মো. সোহেল রানাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ। কিন্তু ৩ ঘণ্টা পর দুপুরে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ তাকে জামিন দেন।

এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক আদালত প্রাঙ্গণে কিছুটা চাঞ্চল্য তৈরি হলেও আইনের দিক থেকে এখানে কোনো ব্যত্যয় হয়নি বলে জানান আইনজীবীরা।

উল্লেখ্য, কুমিল্লার একটি ফৌজদারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। বিচারক সোহেল রানা হাইকোর্টের ওই আদেশ অমান্য করে বিচার কাজ চালিয়ে যান। এ কারণে তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ করেন ওই মামলার আসামি মামুন। সেই অভিযোগ শুনানিতে প্রমাণিত হয়। বিচারক সোহেল রানা এ ব্যাপারে নিঃশর্ত ক্ষমা চান। কিন্তু আদালত তাকে ক্ষমা না করে শাস্তি দেন।

উচ্চ আদালতে আবেদনকারী মামুনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী প্রণয় কান্তি রায়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।