দেশে বাড়তে শুরু করেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা

দেশে বাড়তে শুরু করেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা
কোভিড-১৯

প্রায় তিন বছর আগে এমন শীতেই শোনা গিয়েছিল করোনা ভাইরাসের খবর। চীনের উহান শহরে প্রথম শোনা গিয়েছিল অজানা জ্বরে মৃত্যুর কথা। রাতারাতি লকডাউন করে দেওয়া হয় সারা শহর। ক্রমে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। সংক্রমণের শীর্ষে পৌঁছে যায় আমেরিকাসহ ইতালি, স্পেন, যুক্তরাজ্য, ভারত, ব্রাজিলের মতো দেশ। সেই তালিকায় যোগ হয়েছিল বাংলাদেশ। শুরু থেকেই চীনে জারি করা হয় ‘জিরো কোভিড’ নীতি। এই তিন বছরে করোনার গ্রাফ কখনও ঊর্ধ্বমুখী আবার কখনও নিম্নমুখী হয়েছে। এ বছর আবার চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ করে বাড়তে শুরু করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।

নতুন ভাবে আক্রান্তর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কিছু কারনের মধ্যে শীতকাল আসে। শীতে এই রোগ বেশি ছড়ায় বলে জানা যায়। গবেষকদের দাবি শীতকালে এই রোগের প্রবণতা বেশি দেখাযায়। তাই তারা সবাইকে কিছু পরামর্শ দেন। তবে যারা ঝুঁকিপূর্ণ মানুষ তাদেরকে আহ্বান জানানো হয় তারা যেন দ্বিতীয় বুস্টার অর্থাৎ চতুর্থ ডোজ নিয়ে নেন।

বিশেষ করে সম্মুখ সারির ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজের টিকা নিয়ে নিতে হবে। যারা কোমরবিডিটির মধ্যে আছেন, তাদের অবশ্যই সুরক্ষা সামগ্রী যেমন মাস্ক, স্যানিটাইজার ব্যবহার, নিরাপদ দূরত্ব মেনে চলতে হবে। শীতের এই মৌসুমে ঘোরাঘুরি, উৎসব, অনুষ্ঠান বেড়ে যায়। কিন্তু যেকোনো রকম জনসমাগম, উৎসব, অনুষ্ঠান, ভিড় এড়িয়ে চলুন। উৎসব অনুষ্ঠান করতেই হলে সীমিত পরিসরে অল্পসংখ্যক মানুষকে নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে করতে হবে।

বিশ্বব্যাপি খবর অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০,৩৭,২৩০। ৫ জানুয়ারি ২০২৩ এ আক্রান্তের সংখ্যা: ২২, নতুন আক্রান্তের সংখ্যা (৫ জানুয়ারি ২০২৩ থেকে আগের ১৪ দিনে) ২২৭।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

দেশে বাড়তে শুরু করেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা

দেশে বাড়তে শুরু করেছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা
কোভিড-১৯

প্রায় তিন বছর আগে এমন শীতেই শোনা গিয়েছিল করোনা ভাইরাসের খবর। চীনের উহান শহরে প্রথম শোনা গিয়েছিল অজানা জ্বরে মৃত্যুর কথা। রাতারাতি লকডাউন করে দেওয়া হয় সারা শহর। ক্রমে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। সংক্রমণের শীর্ষে পৌঁছে যায় আমেরিকাসহ ইতালি, স্পেন, যুক্তরাজ্য, ভারত, ব্রাজিলের মতো দেশ। সেই তালিকায় যোগ হয়েছিল বাংলাদেশ। শুরু থেকেই চীনে জারি করা হয় ‘জিরো কোভিড’ নীতি। এই তিন বছরে করোনার গ্রাফ কখনও ঊর্ধ্বমুখী আবার কখনও নিম্নমুখী হয়েছে। এ বছর আবার চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ করে বাড়তে শুরু করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।

নতুন ভাবে আক্রান্তর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কিছু কারনের মধ্যে শীতকাল আসে। শীতে এই রোগ বেশি ছড়ায় বলে জানা যায়। গবেষকদের দাবি শীতকালে এই রোগের প্রবণতা বেশি দেখাযায়। তাই তারা সবাইকে কিছু পরামর্শ দেন। তবে যারা ঝুঁকিপূর্ণ মানুষ তাদেরকে আহ্বান জানানো হয় তারা যেন দ্বিতীয় বুস্টার অর্থাৎ চতুর্থ ডোজ নিয়ে নেন।

বিশেষ করে সম্মুখ সারির ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজের টিকা নিয়ে নিতে হবে। যারা কোমরবিডিটির মধ্যে আছেন, তাদের অবশ্যই সুরক্ষা সামগ্রী যেমন মাস্ক, স্যানিটাইজার ব্যবহার, নিরাপদ দূরত্ব মেনে চলতে হবে। শীতের এই মৌসুমে ঘোরাঘুরি, উৎসব, অনুষ্ঠান বেড়ে যায়। কিন্তু যেকোনো রকম জনসমাগম, উৎসব, অনুষ্ঠান, ভিড় এড়িয়ে চলুন। উৎসব অনুষ্ঠান করতেই হলে সীমিত পরিসরে অল্পসংখ্যক মানুষকে নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে করতে হবে।

বিশ্বব্যাপি খবর অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০,৩৭,২৩০। ৫ জানুয়ারি ২০২৩ এ আক্রান্তের সংখ্যা: ২২, নতুন আক্রান্তের সংখ্যা (৫ জানুয়ারি ২০২৩ থেকে আগের ১৪ দিনে) ২২৭।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।