ঢাকার টুইটে ‘হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া’

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
ঢাকার টুইটে ‘হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া’

ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে ‘হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি’র বিক্ষোভকারীদের হামলার প্রতিবাদ করেছে ঢাকা। প্রতিবাদপত্রটি এক্স-বার্তার (সাবেক টুইটার) মাধ্যমে করা হয় এবং সেখানে হ্যাশট্যাগ করা হয় ইন্ডিয়াকে। এর আগে ভারত নিয়ে কয়েকবার টুইট করা হলেও এই প্রথমবারের মতো ‘হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া’ ব্যবহার করা হয়েছে।

এদিকে এক্স বার্তা প্রকাশ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে ১৬ হাজারের বেশি লোক এটি দেখেছেন, পছন্দ করেছেন ১২ শতাধিক লোক। এছাড়া রিটুইট করেছেন প্রায় ৫ শতাধিক ব্যবহারকারী। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের চলমান অস্বস্তিকর সম্পর্ককে ডিজিটাল মাধ্যমে নিয়ে গেলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে সাবেক একজন কূটনীতিক বলেন, ‘এখন হাইব্রিড যুদ্ধের যুগ। শুধু অস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে যুদ্ধ হয় না। এখন সাইবার স্পেসে যুদ্ধ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’

সামাজিক গণমাধ্যম বা প্রচলিত গণমাধ্যম ব্যবহার করেও জনমত গঠন করা হয় এবং এর একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে বলে তিনি জানান।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফিং শেষে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাও সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গ্লোবাল ক্যাম্পেইন চলছে। কিছু নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান এই ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে।’

ত্রিপুরার ঘটনা নিয়ে টুইটে প্রতিবাদপত্রে বাংলাদেশ উল্লেখ করে যে ‘প্রাপ্ত বিবরণগুলো চূড়ান্তভাবে প্রমাণ করে যে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রধান ফটক ভেঙে বিক্ষোভকারীদেরকে দূতাবাস প্রাঙ্গণে আক্রমণ করার সম্মতি দেওয়া হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ায়, স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতিতে, তারা জাতীয় পতাকার খুঁটি ভাঙচুর করে। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা করে এবং সহকারী হাইকমিশনের অভ্যন্তরে সম্পত্তিরও ক্ষতি করে। দুঃখজনকভাবে দূতাবাস প্রাঙ্গণ রক্ষার দায়িত্বে থাকা স্থানীয় পুলিশ সদস্যদের শুরু থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিষ্ক্রিয় থাকতে দেখা গেছে।’

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ঢাকার টুইটে ‘হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া’

ঢাকার টুইটে ‘হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া’

ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে ‘হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি’র বিক্ষোভকারীদের হামলার প্রতিবাদ করেছে ঢাকা। প্রতিবাদপত্রটি এক্স-বার্তার (সাবেক টুইটার) মাধ্যমে করা হয় এবং সেখানে হ্যাশট্যাগ করা হয় ইন্ডিয়াকে। এর আগে ভারত নিয়ে কয়েকবার টুইট করা হলেও এই প্রথমবারের মতো ‘হ্যাশট্যাগ ইন্ডিয়া’ ব্যবহার করা হয়েছে।

এদিকে এক্স বার্তা প্রকাশ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে ১৬ হাজারের বেশি লোক এটি দেখেছেন, পছন্দ করেছেন ১২ শতাধিক লোক। এছাড়া রিটুইট করেছেন প্রায় ৫ শতাধিক ব্যবহারকারী। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারতের চলমান অস্বস্তিকর সম্পর্ককে ডিজিটাল মাধ্যমে নিয়ে গেলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

এ বিষয়ে সাবেক একজন কূটনীতিক বলেন, ‘এখন হাইব্রিড যুদ্ধের যুগ। শুধু অস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়ে যুদ্ধ হয় না। এখন সাইবার স্পেসে যুদ্ধ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’

সামাজিক গণমাধ্যম বা প্রচলিত গণমাধ্যম ব্যবহার করেও জনমত গঠন করা হয় এবং এর একটি বিশেষ গুরুত্ব আছে বলে তিনি জানান।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফিং শেষে পররাষ্ট্র উপদেষ্টাও সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গ্লোবাল ক্যাম্পেইন চলছে। কিছু নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান এই ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে।’

ত্রিপুরার ঘটনা নিয়ে টুইটে প্রতিবাদপত্রে বাংলাদেশ উল্লেখ করে যে ‘প্রাপ্ত বিবরণগুলো চূড়ান্তভাবে প্রমাণ করে যে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রধান ফটক ভেঙে বিক্ষোভকারীদেরকে দূতাবাস প্রাঙ্গণে আক্রমণ করার সম্মতি দেওয়া হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ায়, স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের উপস্থিতিতে, তারা জাতীয় পতাকার খুঁটি ভাঙচুর করে। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অবমাননা করে এবং সহকারী হাইকমিশনের অভ্যন্তরে সম্পত্তিরও ক্ষতি করে। দুঃখজনকভাবে দূতাবাস প্রাঙ্গণ রক্ষার দায়িত্বে থাকা স্থানীয় পুলিশ সদস্যদের শুরু থেকেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিষ্ক্রিয় থাকতে দেখা গেছে।’

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।