এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ কেন বলা হয়

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ কেন বলা হয়
এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ কেন বলা হয়

শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ বলা হয়। যার পুরো নাম আবুল কাশেম ফজলুল হক। তিনি হক সাহেব নামে ও পরিচিত ছিলেন। শের এ বাংলা এ.কে ফজলুল হক প্রায় অর্ধ শতাব্দীর ও বেশি সময় ধরে কাজ করে গেছেন গনমানুষের কল্যাণে।তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলে কৃষকদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। চালু হয় প্রজাস্বত্ব।

তিনি ছিলেন কলকাতার প্রথম মুসলিম মেয়র, অবিভক্ত বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী, পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী, পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর। এগুলো ছাড়াও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বরত ছিলেন এই মেধাবী রাজনীতিবিদ।

ফজলুল হক এতটাই দেশপ্রমী ছিল যে তার শিক্ষক আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় তার দেশপ্রেমে মুগ্ধ হয়ে বলেছিলেন “ফজলুল হক মাথার চুল হতে পায়ের নখ পর্যন্ত পুরোটাই খাঁটি বাঙালি সেই সঙ্গে মাথার চুল হতে পায়ের নখ পর্যন্ত পুরোটাই খাঁটি মুসলমান। খাঁটি বাঙালি আর খাঁটি মুসলমান এমন অপূর্ব সমন্বয় আমি আর দেখি নাই, বাঙালি যদি ফজলুল হকের মর্যাদা না দেয় তবে বাঙালির কপালে দুঃখ আছে”।

১৯৩৭ সনে ১৫ অক্টোবর লখনৌ শহরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে বাংলার প্রধানমন্ত্রী এ কে ফজলুল হক উর্দু ভাষায় জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে লখনৌবাসীর হৃদয় জয় করেন। তারা ফজলুল হকের অনলবর্ষী ও বীরত্বব্যঞ্জক বক্তৃতায় আকৃষ্ট হয়ে স্বত:স্ফূর্তভাবে তাকে শেরে-এ-বাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি দেন। সেদিন থেকেই তিনি শেরে বাংলা নামে অভিহিত হন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ কেন বলা হয়

এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ কেন বলা হয়
এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ কেন বলা হয়

শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হককে বাংলার বাঘ বলা হয়। যার পুরো নাম আবুল কাশেম ফজলুল হক। তিনি হক সাহেব নামে ও পরিচিত ছিলেন। শের এ বাংলা এ.কে ফজলুল হক প্রায় অর্ধ শতাব্দীর ও বেশি সময় ধরে কাজ করে গেছেন গনমানুষের কল্যাণে।তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলে কৃষকদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। চালু হয় প্রজাস্বত্ব।

তিনি ছিলেন কলকাতার প্রথম মুসলিম মেয়র, অবিভক্ত বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী, পূর্ববাংলার মুখ্যমন্ত্রী, পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও পূর্বপাকিস্তানের গভর্নর। এগুলো ছাড়াও আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বরত ছিলেন এই মেধাবী রাজনীতিবিদ।

ফজলুল হক এতটাই দেশপ্রমী ছিল যে তার শিক্ষক আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় তার দেশপ্রেমে মুগ্ধ হয়ে বলেছিলেন “ফজলুল হক মাথার চুল হতে পায়ের নখ পর্যন্ত পুরোটাই খাঁটি বাঙালি সেই সঙ্গে মাথার চুল হতে পায়ের নখ পর্যন্ত পুরোটাই খাঁটি মুসলমান। খাঁটি বাঙালি আর খাঁটি মুসলমান এমন অপূর্ব সমন্বয় আমি আর দেখি নাই, বাঙালি যদি ফজলুল হকের মর্যাদা না দেয় তবে বাঙালির কপালে দুঃখ আছে”।

১৯৩৭ সনে ১৫ অক্টোবর লখনৌ শহরে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে বাংলার প্রধানমন্ত্রী এ কে ফজলুল হক উর্দু ভাষায় জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে লখনৌবাসীর হৃদয় জয় করেন। তারা ফজলুল হকের অনলবর্ষী ও বীরত্বব্যঞ্জক বক্তৃতায় আকৃষ্ট হয়ে স্বত:স্ফূর্তভাবে তাকে শেরে-এ-বাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি দেন। সেদিন থেকেই তিনি শেরে বাংলা নামে অভিহিত হন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।