একসঙ্গে ৪ সন্তানের মা হলেন রোমানা

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
একসঙ্গে ৪ সন্তানের মা হলেন রোমানা
ছবি : সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের শিবালয়ে রোমানা ইসলাম নামে এক গৃহবধূ একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। জন্ম নেওয়া চার নবজাতকের মধ্যে দুজন ছেলে ও দুজন মেয়ে। এতে আনন্দে আত্মহারা রোমানার পরিবার। সোমবার (১০ জুলাই) সকাল সাড়ে ৬টায় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে রোমানার চার সন্তানের জন্ম হয় বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক আবু সাঈদ মো. আসলাম।
রোমানা ইসলাম উপজেলার ধানধারা গ্রামের কৃষক শেখ মো. নয়নের স্ত্রী। তারা ২০২১ সালের ১৫ মে বিয়ে করেন। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে রোমানাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আবাসিক চিকিৎসক আবু সাঈদ মো. আসলাম বলেন, চার নবজাতকের মধ্যে দুই ছেলে নবজাতকের শ্বাসকষ্ট কিছুটা বেশি ছিল। এখন কমছে। দুই মেয়ে নবজাতকের শ্বাসকষ্ট দেখা দিলেও অনেকটা স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে। তারা সবাই শঙ্কামুক্ত আছে।

তিনি জানান, হাসপাতালের গাইনি বিভাগের শিশু ওয়ার্ডে পৃথক ওয়ার্মার যন্ত্রে চার নবজাতককে রাখা হয়েছে। আর গাইনি ওয়ার্ডের শয্যায় প্রসূতি রোমানাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

চার নবজাতকের বাবা নয়ন বলেন, ‘আমি কৃষক মানুষ। আমার খুঁশির শেষ নেই। অনেক খুঁশি আমি ও আমার পরিবার।’

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

একসঙ্গে ৪ সন্তানের মা হলেন রোমানা

একসঙ্গে ৪ সন্তানের মা হলেন রোমানা
ছবি : সংগৃহীত

মানিকগঞ্জের শিবালয়ে রোমানা ইসলাম নামে এক গৃহবধূ একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। জন্ম নেওয়া চার নবজাতকের মধ্যে দুজন ছেলে ও দুজন মেয়ে। এতে আনন্দে আত্মহারা রোমানার পরিবার। সোমবার (১০ জুলাই) সকাল সাড়ে ৬টায় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে রোমানার চার সন্তানের জন্ম হয় বলে জানান হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক আবু সাঈদ মো. আসলাম।
রোমানা ইসলাম উপজেলার ধানধারা গ্রামের কৃষক শেখ মো. নয়নের স্ত্রী। তারা ২০২১ সালের ১৫ মে বিয়ে করেন। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে রোমানাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আবাসিক চিকিৎসক আবু সাঈদ মো. আসলাম বলেন, চার নবজাতকের মধ্যে দুই ছেলে নবজাতকের শ্বাসকষ্ট কিছুটা বেশি ছিল। এখন কমছে। দুই মেয়ে নবজাতকের শ্বাসকষ্ট দেখা দিলেও অনেকটা স্বাভাবিক পর্যায়ে এসেছে। তারা সবাই শঙ্কামুক্ত আছে।

তিনি জানান, হাসপাতালের গাইনি বিভাগের শিশু ওয়ার্ডে পৃথক ওয়ার্মার যন্ত্রে চার নবজাতককে রাখা হয়েছে। আর গাইনি ওয়ার্ডের শয্যায় প্রসূতি রোমানাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

চার নবজাতকের বাবা নয়ন বলেন, ‘আমি কৃষক মানুষ। আমার খুঁশির শেষ নেই। অনেক খুঁশি আমি ও আমার পরিবার।’

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।