প্রতারণা করে প্রভাষক থেকে অধ্যক্ষ, অবশেষে এমপিও স্থগিত

মিন্টু মিয়া জেলা প্রতিনিধি, ময়মনসিংহ
প্রতারণা করে প্রভাষক থেকে অধ্যক্ষ, অবশেষে এমপিও স্থগিত
প্রতীকী ছবি

ময়মনসিংহের নান্দাইলে বাকচান্দা ফাজিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. মোজাম্মেল হকের এমপিও (মান্তলি পেমেন্ট অর্ডার) স্থগিত করেছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। গত মঙ্গলবার (৩রা অক্টোবর) মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর নিজেদের ওয়েবসাইটে একটি চিঠি আপলোড করে।

জানাগেছে- মাদ্রাসায় কর্মরত শিক্ষকদের জ্যেষ্ঠতার ক্রম অনুযায়ী ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. মোজাম্মেল হকের অবস্থান পঞ্চমে। তিনি নিজের মামা ও মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আবুল মনসুরের ছত্র ছায়ায় ২০২২ সালের আগস্টে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদ বাগিয়ে নেন।

এর আগে তথ্য গোপন, ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে প্রভাষক ও সহকারী অধ্যাপকে পদোন্নতি হন তিনি। একই সঙ্গে ভোগ করেন বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধাও।এদিকে শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়ম ধরা পড়ায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর মাদ্রাসা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (অর্থ) মো. আবুল বাশার ওই শিক্ষককে নোটিশ পাঠান। নোটিশে প্রায় এক বছরের উত্তোলন করা বেতন ভাতা, দুই ঈদ বোনাস, বৈশাখী ভাতা ছাড়া অতিরিক্ত ১ লাখ ১৭ হাজার ১৭৬ টাকা উত্তোলন করেন। এই টাকা নোটিশের সাত দিনের মধ্যে ফেরত না দিলে মাদ্রাসার এমপিও বাতিলসহ তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নোটিশের জবাব না দিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির মাধ্যমে তদবির শুরু করেন৷ এ পরিপ্রেক্ষিতে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিও (মান্তলি পেমেন্ট অর্ডার) স্থগিত করেছে।

 

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

প্রতারণা করে প্রভাষক থেকে অধ্যক্ষ, অবশেষে এমপিও স্থগিত

প্রতারণা করে প্রভাষক থেকে অধ্যক্ষ, অবশেষে এমপিও স্থগিত
প্রতীকী ছবি

ময়মনসিংহের নান্দাইলে বাকচান্দা ফাজিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. মোজাম্মেল হকের এমপিও (মান্তলি পেমেন্ট অর্ডার) স্থগিত করেছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। গত মঙ্গলবার (৩রা অক্টোবর) মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর নিজেদের ওয়েবসাইটে একটি চিঠি আপলোড করে।

জানাগেছে- মাদ্রাসায় কর্মরত শিক্ষকদের জ্যেষ্ঠতার ক্রম অনুযায়ী ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. মোজাম্মেল হকের অবস্থান পঞ্চমে। তিনি নিজের মামা ও মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আবুল মনসুরের ছত্র ছায়ায় ২০২২ সালের আগস্টে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদ বাগিয়ে নেন।

এর আগে তথ্য গোপন, ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে প্রভাষক ও সহকারী অধ্যাপকে পদোন্নতি হন তিনি। একই সঙ্গে ভোগ করেন বেতন ভাতাসহ অন্য সুবিধাও।এদিকে শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়ম ধরা পড়ায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর মাদ্রাসা অধিদপ্তরের উপপরিচালক (অর্থ) মো. আবুল বাশার ওই শিক্ষককে নোটিশ পাঠান। নোটিশে প্রায় এক বছরের উত্তোলন করা বেতন ভাতা, দুই ঈদ বোনাস, বৈশাখী ভাতা ছাড়া অতিরিক্ত ১ লাখ ১৭ হাজার ১৭৬ টাকা উত্তোলন করেন। এই টাকা নোটিশের সাত দিনের মধ্যে ফেরত না দিলে মাদ্রাসার এমপিও বাতিলসহ তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নোটিশের জবাব না দিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তির মাধ্যমে তদবির শুরু করেন৷ এ পরিপ্রেক্ষিতে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এমপিও (মান্তলি পেমেন্ট অর্ডার) স্থগিত করেছে।

 

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।