ট্রাফিক সচেতনতা সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার /

প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকলেও আমাদের ট্রাফিক সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকলেও আমাদের ট্রাফিক সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে
মো. মুনিবুর রহমান

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান বলেছেন, ঢাকা একটি মেগাসিটি। এর জনসংখ্যা প্রায় ২ কোটি ২৪ লাখ। যা অনেক দেশের মোট জনসংখ্যা চেয়ে বেশি। আমরা প্রযুক্তির দিক দিয়ে অনেক উন্নত। কিন্তু আমাদের মধ্যে ট্রাফিক সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে।

যানজট নিরসনে সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানের লক্ষ্যে সোমবার (৯ অক্টোবর) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক রমনা বিভাগের উদ্যোগে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে আয়োজিত ট্রাফিক সচেতনতামূলক অংশীজন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

সভায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আশপাশের যানজট নিরসনে সমস্যাসমূহ চিহ্নিত করে তা সমাধানের লক্ষ্যে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে স্কুলবাস চালু ও স্কুলের নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন। পর্যায়ক্রমে এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে প্রায় সবাই জড়িত। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নির্ভর করে ট্রাফিক নিয়ম-নীতি মেনে চলার ওপর। এজন্য প্রয়োজন ঢাকা মহানগরীতে বসবাসকারী সাধারণ মানুষ ও যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা। ইতিপূর্বে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। জনগণকে সচেতন করার জন্য আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকি। আমাদের সবাইকে ট্রাফিক আইন ও নিয়ম-নীতি সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য যা যা করা প্রয়োজন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ তাই করবে।

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ) এস এম মেহেদী হাসান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ট্রাফিক রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জয়নুল আবেদীন।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, কিছু নিয়ম মেনে চললে আমাদের এই প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক যেকোনো ট্রাফিক অব্যবস্থাপনা এড়িয়ে চলা সম্ভব।

যেসব শিক্ষার্থী ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করেন তাদেরকে কলেজের গেইটের সামনে না নেমে একটু দূরে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে কলেজে আসার আহ্বান জানান তিনি।

সভায় অংশগ্রহণকারী ছাত্রী ও অভিভাবকদের মাঝে ট্রাফিক রমনা বিভাগের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক লিফলেট এবং চকলেট বিতরণ করা হয়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকলেও আমাদের ট্রাফিক সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে

প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকলেও আমাদের ট্রাফিক সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে
মো. মুনিবুর রহমান

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান বলেছেন, ঢাকা একটি মেগাসিটি। এর জনসংখ্যা প্রায় ২ কোটি ২৪ লাখ। যা অনেক দেশের মোট জনসংখ্যা চেয়ে বেশি। আমরা প্রযুক্তির দিক দিয়ে অনেক উন্নত। কিন্তু আমাদের মধ্যে ট্রাফিক সচেতনতার ঘাটতি রয়েছে।

যানজট নিরসনে সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমাধানের লক্ষ্যে সোমবার (৯ অক্টোবর) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক রমনা বিভাগের উদ্যোগে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে আয়োজিত ট্রাফিক সচেতনতামূলক অংশীজন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

সভায় ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের আশপাশের যানজট নিরসনে সমস্যাসমূহ চিহ্নিত করে তা সমাধানের লক্ষ্যে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে স্কুলবাস চালু ও স্কুলের নিজস্ব পার্কিং ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন। পর্যায়ক্রমে এসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে।

ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মো. মুনিবুর রহমান বলেন, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে প্রায় সবাই জড়িত। সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা নির্ভর করে ট্রাফিক নিয়ম-নীতি মেনে চলার ওপর। এজন্য প্রয়োজন ঢাকা মহানগরীতে বসবাসকারী সাধারণ মানুষ ও যানবাহনের চালক ও যাত্রীদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা। ইতিপূর্বে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের সচেতনতামূলক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। জনগণকে সচেতন করার জন্য আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকি। আমাদের সবাইকে ট্রাফিক আইন ও নিয়ম-নীতি সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

তিনি আরও বলেন, সুষ্ঠু ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার জন্য যা যা করা প্রয়োজন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ তাই করবে।

সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ) এস এম মেহেদী হাসান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ট্রাফিক রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. জয়নুল আবেদীন।

অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, কিছু নিয়ম মেনে চললে আমাদের এই প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক যেকোনো ট্রাফিক অব্যবস্থাপনা এড়িয়ে চলা সম্ভব।

যেসব শিক্ষার্থী ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার করেন তাদেরকে কলেজের গেইটের সামনে না নেমে একটু দূরে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে কলেজে আসার আহ্বান জানান তিনি।

সভায় অংশগ্রহণকারী ছাত্রী ও অভিভাবকদের মাঝে ট্রাফিক রমনা বিভাগের পক্ষ থেকে সচেতনতামূলক লিফলেট এবং চকলেট বিতরণ করা হয়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।