১১ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করেছে এস. আলম গ্রুপ

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
১১ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করেছে এস. আলম গ্রুপ
ফাইল ছবি

চিনি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য হিসেবে পরিচিত। সকালে চা থেকে শুরু করে রকমারি সব খাবারের চিনি ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা প্রায় ১৮ লাখ মেট্রিক টন। তবে সে তুলনায় দেশীয় উৎপাদন সক্ষমতা খুব বেশি নয়।

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন- বিএসএফআইসির বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা মাত্র প্রায় ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৮০ টন। তবে চলতি মৌসুমে উৎপাদনক্ষমতার মাত্র প্রায় ১৬ শতাংশ বা ২১ হাজার ৩১৩ মেট্রিক টন চিনি উৎপাদন করতে পেরেছে সংস্থাটি, যা মোট চাহিদার দেড় শতাংশের কম।

এই বিপুল পরিমাণে চাহিদা ঘাটতি মেটাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক শিল্পগোষ্ঠী এস. আলম গ্রুপ। কোম্পানিটি কেবল ২০২৩ সালেই প্রায় ৩ লাখ ২৪ হাজার ৫শ’ মেট্টিক টন চিনি আমদানি করেছে, যার বাজার মূল্য প্রায় ১৬ কোটি ১০ লাখ ৫৩ হাজার মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ৭৭২ কোটি টাকারও বেশি।

এছাড়া, এস. আলম গ্রুপ ২০২২ সালে প্রায় ৩ লাখ ৬৫ হাজার মেট্টিক টন চিনি আমদানি করে, যার বাজার মূল্য প্রায় ১৭ কোটি ৫৪ লাখ মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ৯৩১ কোটি টাকারও বেশি। কোম্পানিটি ২০২১ সালেও প্রায় সমমূল্যে ৩ লাখ ৬৭ হাজার মেট্টিক টন চিনি আমদানি করেছে। বিগত তিন বছরে এস. আলম গ্রুপের চিনি আমদানির পরিমাণ ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৫শ’ মেট্টিক টনের বেশি, যার আর্থিক বাজার মূল্য প্রায় ৫১ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৫ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকারও বেশি। বর্তমান চিনির দেশীয় বাজারে আমদানি চাহিদার ৩৫ শতাংশ পূরণ করে থাকে এস আলম গ্রুপ, যা ভবিষ্যতে ৪০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।

এ প্রসঙ্গে এস. আলম গ্রুপ থেকে বলা হয়, “আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবন-রীতির কারণে চিনির ব্যবহার সর্বত্র। ভোক্তাদের মধ্যে বিপুল চাহিদা থাকলেও অভ্যন্তরীণভাবে চিনির উৎপাদন খুব বেশি নেই। তাই চাহিদা মেটাতে বিনিয়োগ এর মাধ্যমে প্রচুর চিনি ভারত, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এস. আলম গ্রুপ ভোক্তাদের কথা বিবেচনা করে প্রতি বছর চিনি আমদানিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। ফলস্বরূপ কোম্পানিটি সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদানের পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরীণ চিনির চাহিদা অনুযায়ী স্থিতিশীল মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। আগামীতেও চিনির মূল্য বাজারে সহনীয় রাখতে আমরা চেষ্টা করব।”

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

১১ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করেছে এস. আলম গ্রুপ

১১ লাখ মেট্রিক টন চিনি আমদানি করেছে এস. আলম গ্রুপ
ফাইল ছবি

চিনি নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য হিসেবে পরিচিত। সকালে চা থেকে শুরু করে রকমারি সব খাবারের চিনি ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা প্রায় ১৮ লাখ মেট্রিক টন। তবে সে তুলনায় দেশীয় উৎপাদন সক্ষমতা খুব বেশি নয়।

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন- বিএসএফআইসির বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা মাত্র প্রায় ১ লাখ ৩২ হাজার ৩৮০ টন। তবে চলতি মৌসুমে উৎপাদনক্ষমতার মাত্র প্রায় ১৬ শতাংশ বা ২১ হাজার ৩১৩ মেট্রিক টন চিনি উৎপাদন করতে পেরেছে সংস্থাটি, যা মোট চাহিদার দেড় শতাংশের কম।

এই বিপুল পরিমাণে চাহিদা ঘাটতি মেটাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক শিল্পগোষ্ঠী এস. আলম গ্রুপ। কোম্পানিটি কেবল ২০২৩ সালেই প্রায় ৩ লাখ ২৪ হাজার ৫শ’ মেট্টিক টন চিনি আমদানি করেছে, যার বাজার মূল্য প্রায় ১৬ কোটি ১০ লাখ ৫৩ হাজার মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ৭৭২ কোটি টাকারও বেশি।

এছাড়া, এস. আলম গ্রুপ ২০২২ সালে প্রায় ৩ লাখ ৬৫ হাজার মেট্টিক টন চিনি আমদানি করে, যার বাজার মূল্য প্রায় ১৭ কোটি ৫৪ লাখ মার্কিন ডলার বা ১ হাজার ৯৩১ কোটি টাকারও বেশি। কোম্পানিটি ২০২১ সালেও প্রায় সমমূল্যে ৩ লাখ ৬৭ হাজার মেট্টিক টন চিনি আমদানি করেছে। বিগত তিন বছরে এস. আলম গ্রুপের চিনি আমদানির পরিমাণ ১০ লাখ ৫৬ হাজার ৫শ’ মেট্টিক টনের বেশি, যার আর্থিক বাজার মূল্য প্রায় ৫১ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৫ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকারও বেশি। বর্তমান চিনির দেশীয় বাজারে আমদানি চাহিদার ৩৫ শতাংশ পূরণ করে থাকে এস আলম গ্রুপ, যা ভবিষ্যতে ৪০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।

এ প্রসঙ্গে এস. আলম গ্রুপ থেকে বলা হয়, “আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবন-রীতির কারণে চিনির ব্যবহার সর্বত্র। ভোক্তাদের মধ্যে বিপুল চাহিদা থাকলেও অভ্যন্তরীণভাবে চিনির উৎপাদন খুব বেশি নেই। তাই চাহিদা মেটাতে বিনিয়োগ এর মাধ্যমে প্রচুর চিনি ভারত, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এস. আলম গ্রুপ ভোক্তাদের কথা বিবেচনা করে প্রতি বছর চিনি আমদানিতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। ফলস্বরূপ কোম্পানিটি সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদানের পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরীণ চিনির চাহিদা অনুযায়ী স্থিতিশীল মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। আগামীতেও চিনির মূল্য বাজারে সহনীয় রাখতে আমরা চেষ্টা করব।”

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।