চাকরির ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিবেন যেভাবে

চাকরির ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিবেন যেভাবে
সংগৃহীত ছবি

আমরা অনেকেই লেখাপড়া শেষ করে চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছি।এখনো ইন্টারভিউ এর মুখোমুখি হয় নি।অথবা অনেকেই ইন্টারভিউ ফেস করেছেন কিন্তু নিজের ভুলের কারণে সিলেক্ট হতে পারেন নি। চাকরি নিশ্চিত হবার জন্য ইন্টারভিউ সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট।লিখিত পরীক্ষায় টিকেও অনেকে ভাইবাতে এসে বাদ পড়ে যায়।যেসব ভুলের কারণে ইন্টারভিউ প্রস্তুতি খারাপ হয় ও কিভাবে ইন্টারভিউতে অংশগ্রহণ করলে আপনার চাকরি নিশ্চিত হবে তা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।

পোশাক নির্বাচনে সতর্কতাঃ ইন্টারভিউ বোর্ডে যারা থাকেন প্রথমেই নজর দেন পোশাকের উপর।সুন্দর ও মার্জিত পোশাক বলে দিবে আপনার ব্যাক্তিত্ব।ইন্টারভিউয়ের পোশাক হতে হবে পরিষ্কার এবং পরিপাটি। পোশাকের মাধ্যমে ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায় তাই পোশাক নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

আপনার অমার্জিত পোশাক দেখে ইন্টারভিউয়ার ন্যানো সেকেন্ডে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারেন। তাই ইন্টারভিউতে অবশ্যই ফর্মাল পোশাক পড়তে হবে।

ছেলেরা ফর্মাল শার্ট ও প্যান্ট আর সাথে ব্লেজার পড়তে পারেন। তবে তীব্র গরমে এমন কোনো পোশাক পড়বেন না যা পড়ে আপনার সময় কাটবে অস্বস্তিতে যা আপনার ইন্টারভিউতে প্রভাব ফেলবে।

মেয়েরা যেকোনো থ্রিপিস পড়তে পারেন।তবে খুব বেশি উজ্জ্বল রং যা চোখে লাগে এমন পোশাক না পড়াই উত্তম। সিম্পল রাখার চেষ্টা করবেন।সাদা পোশাক হলো সবচেয়ে উত্তম।

পরিষ্কার পোশাক পরে ও মার্জিত চেহারা নিয়ে ইন্টারভিউ বোর্ডে যান।

প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ধারনাঃ

প্রথমেই যে প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিবেন সেটির সম্পর্কে যথাযথ ধারণা নিতে হবে। তাদের পন্য বা সেবা সম্পর্কে রিসার্চ করে নিতে হবে। প্রতিষ্ঠানের ধরন, তাদের পন্যের বাজার অবস্থা, প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়, আর্থিক অবস্থা, তাদের প্রতিযোগির ধরন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ সম্পর্কে রিসার্চ করে ধারণা নিতে হবে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, ফেইসবুক,লিংকডইন প্রফাইল দেখে ধারণা নিতে হবে।

আবেদনকৃত পদ বা চাকরি সম্পর্কে ও ধারণা রাখতে হবে।প্রথমেই চাকরির ডেস্ক্রিপশন পড়ে নিতে হবে। এছাড়াও চাকরির বেতন কেমন হতে পারে,চাকরির পোস্টিং কোথায় হতে পারে, ওয়ার্কিং টাইম ইত্যাদি জেনে নিতে হবে। চাকরির নিয়োগপত্রে উল্লেখিত চাকরির রেসপনসেবলিটি বা দায়িত্বসমূহ ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। এতে চাকরি সম্পর্কে ভালো ধারণা নেওয়া যাবে। সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী চাকরি সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন করলে উত্তর দেওয়া সহজ হবে।

আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলেও করে নিতে পারবেন।

ইন্টারভিউ পূর্ব অনুশীলনঃ Practice makes a man perfect

তাই পরীক্ষার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে থাকুন।

নিজের কাছের মানুষের সাথে, বন্ধুবান্ধব কিংবা পরিবারের কাছে মক টেস্ট দিয়ে নিজের আত্নবিশ্বাস বাড়াতে হবে। এর ফলে সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীর সম্মূখে সাচ্ছন্দ্য কথা বলা যাবে।

সেই সাথে যেসব প্রশ্ন করতে পারে ও আপনার পড়াশোনা রিলেটেড প্রশ্নগুলো দেখে নিতে পারেন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুনঃ

ইন্টারভিউ বোর্ডে যাবার আগে অবশ্যই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নিন। নির্দেশনা না থাকলেও সাধারণ কিছু ডকুমেন্ট রাখুন। যেমনঃ সব ধরনের অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট, কাজের অভিজ্ঞতার নমুনা, সিভি ও ছবি।

নিজের অভিজ্ঞতা না থাকলে আগে থেকে সিনিয়র কারও পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখবেন।

সকল সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর তৈরি রাখুনঃ আপনি যদি পূর্বে কোথাও কাজ করেন সেক্ষেত্রে কেন ছেড়ে দিতে চান সেই প্রশ্নের উত্তর তৈরি রাখুন।

পূর্বের কোম্পানিকে দোষারোপ না করে সুন্দরভাবে আপনার প্যাশন ও বর্তমান কোম্পানির সুবিধা সম্পর্কে গুছিয়ে উত্তর দিবেন।

কেন আমরা আপনাকে নিয়োগ দিবো?

এই প্রশ্ন ছাড়া ইন্টারভিউ হয় না।ইন্টারভিউতে এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে মাথায় রেখেই যাবেন।আপনার প্যাশন,কোম্পানির সুবিধা,কোম্পানির দেওয়া ডেসক্রিপশন অনুযায়ী আপনি কাজ করতে সক্ষম, আপনার লয়ালিটি,এক্সপেরিয়েন্স সব মিলিয়ে গুছানো উত্তর তৈরি করে রাখবেন।প্রয়োজনে প্র্যাকটিস করবেন বারবার।

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলগুলো চেক করে নিবেনঃ সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে নিজের প্রোফাইলে একটিভিটি উল্লেখ করুন।বিশেষ করে লিংকডিইন এ প্রোফাইল সাজান এতে চাকরি পেতে সুবিধা হবে।

বর্তমানে বহু প্রতিষ্ঠান চাকরিপ্রত্যাশীদের ব্যক্তিত্ব যাচাইয়ের জন্য তাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। তাই ইন্টারভিউর আগে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের দিকে নজর দিন।

সময় সতর্কতাঃ ইন্টারভিউতে অনেকে লেটে এটেন্ড করে।এতে কোম্পানি ধরে নেয় কর্মীর টাইম সেন্স ভালো না।

একজন কর্মীর সময় জ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক। তাই কাঙ্ক্ষিত চাকরি পাওয়ার লক্ষ্যে আপনাকে সময় সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে।

ইন্টারভিউয়ে কোনো ভাবেই দেরি করে উপস্থিত হওয়া যাবে না। প্রয়োজনে আগের দিন এলার্ম দিয়ে রাখতে হবে। শহরে জ্যামের কথা মাথায় রেখে হাতে টাইম নিয়ে বের হবেন।চেষ্টা করবেন অবশ্যই আধ ঘন্টা আগে পৌঁছাতে। এতে আপনি শান্ত মাথায় পরীক্ষা দিতে পারবেন।

যথা সময়ে ইন্টারভিউ সম্পন্ন করতে সচেষ্ট থাকতে হবে।

ঘুম এবং বিশ্রামঃ অনেকেই রাত জেগে পড়াশোনা ও প্রিপারেশন নিতে গিয়ে ইন্টারভিউ বোর্ডে গিয়েও ঠিকভাবে প্রেজেন্ট করতে পারে না।

ক্লান্ত মস্তিষ্ক অনেক খারাপভাবে প্রভাব ফেলে।ঘুম কম হলে মেজাজ ও খিটখিটে থাকে।

চেষ্টা করবেন আগের দিন ঠিকভাবে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন ও খাবার গ্রহণ করুন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

চাকরির ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিবেন যেভাবে

চাকরির ইন্টারভিউ প্রস্তুতি নিবেন যেভাবে
সংগৃহীত ছবি

আমরা অনেকেই লেখাপড়া শেষ করে চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছি।এখনো ইন্টারভিউ এর মুখোমুখি হয় নি।অথবা অনেকেই ইন্টারভিউ ফেস করেছেন কিন্তু নিজের ভুলের কারণে সিলেক্ট হতে পারেন নি। চাকরি নিশ্চিত হবার জন্য ইন্টারভিউ সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট।লিখিত পরীক্ষায় টিকেও অনেকে ভাইবাতে এসে বাদ পড়ে যায়।যেসব ভুলের কারণে ইন্টারভিউ প্রস্তুতি খারাপ হয় ও কিভাবে ইন্টারভিউতে অংশগ্রহণ করলে আপনার চাকরি নিশ্চিত হবে তা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।

পোশাক নির্বাচনে সতর্কতাঃ ইন্টারভিউ বোর্ডে যারা থাকেন প্রথমেই নজর দেন পোশাকের উপর।সুন্দর ও মার্জিত পোশাক বলে দিবে আপনার ব্যাক্তিত্ব।ইন্টারভিউয়ের পোশাক হতে হবে পরিষ্কার এবং পরিপাটি। পোশাকের মাধ্যমে ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায় তাই পোশাক নির্বাচনে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

আপনার অমার্জিত পোশাক দেখে ইন্টারভিউয়ার ন্যানো সেকেন্ডে সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারেন। তাই ইন্টারভিউতে অবশ্যই ফর্মাল পোশাক পড়তে হবে।

ছেলেরা ফর্মাল শার্ট ও প্যান্ট আর সাথে ব্লেজার পড়তে পারেন। তবে তীব্র গরমে এমন কোনো পোশাক পড়বেন না যা পড়ে আপনার সময় কাটবে অস্বস্তিতে যা আপনার ইন্টারভিউতে প্রভাব ফেলবে।

মেয়েরা যেকোনো থ্রিপিস পড়তে পারেন।তবে খুব বেশি উজ্জ্বল রং যা চোখে লাগে এমন পোশাক না পড়াই উত্তম। সিম্পল রাখার চেষ্টা করবেন।সাদা পোশাক হলো সবচেয়ে উত্তম।

পরিষ্কার পোশাক পরে ও মার্জিত চেহারা নিয়ে ইন্টারভিউ বোর্ডে যান।

প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ধারনাঃ

প্রথমেই যে প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিবেন সেটির সম্পর্কে যথাযথ ধারণা নিতে হবে। তাদের পন্য বা সেবা সম্পর্কে রিসার্চ করে নিতে হবে। প্রতিষ্ঠানের ধরন, তাদের পন্যের বাজার অবস্থা, প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়, আর্থিক অবস্থা, তাদের প্রতিযোগির ধরন, কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ সম্পর্কে রিসার্চ করে ধারণা নিতে হবে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, ফেইসবুক,লিংকডইন প্রফাইল দেখে ধারণা নিতে হবে।

আবেদনকৃত পদ বা চাকরি সম্পর্কে ও ধারণা রাখতে হবে।প্রথমেই চাকরির ডেস্ক্রিপশন পড়ে নিতে হবে। এছাড়াও চাকরির বেতন কেমন হতে পারে,চাকরির পোস্টিং কোথায় হতে পারে, ওয়ার্কিং টাইম ইত্যাদি জেনে নিতে হবে। চাকরির নিয়োগপত্রে উল্লেখিত চাকরির রেসপনসেবলিটি বা দায়িত্বসমূহ ভালোভাবে পড়ে নিতে হবে। এতে চাকরি সম্পর্কে ভালো ধারণা নেওয়া যাবে। সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী চাকরি সম্পর্কে কোনো প্রশ্ন করলে উত্তর দেওয়া সহজ হবে।

আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলেও করে নিতে পারবেন।

ইন্টারভিউ পূর্ব অনুশীলনঃ Practice makes a man perfect

তাই পরীক্ষার আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে থাকুন।

নিজের কাছের মানুষের সাথে, বন্ধুবান্ধব কিংবা পরিবারের কাছে মক টেস্ট দিয়ে নিজের আত্নবিশ্বাস বাড়াতে হবে। এর ফলে সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীর সম্মূখে সাচ্ছন্দ্য কথা বলা যাবে।

সেই সাথে যেসব প্রশ্ন করতে পারে ও আপনার পড়াশোনা রিলেটেড প্রশ্নগুলো দেখে নিতে পারেন।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুনঃ

ইন্টারভিউ বোর্ডে যাবার আগে অবশ্যই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া নির্দেশনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে নিন। নির্দেশনা না থাকলেও সাধারণ কিছু ডকুমেন্ট রাখুন। যেমনঃ সব ধরনের অ্যাকাডেমিক সার্টিফিকেট, কাজের অভিজ্ঞতার নমুনা, সিভি ও ছবি।

নিজের অভিজ্ঞতা না থাকলে আগে থেকে সিনিয়র কারও পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখবেন।

সকল সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তর তৈরি রাখুনঃ আপনি যদি পূর্বে কোথাও কাজ করেন সেক্ষেত্রে কেন ছেড়ে দিতে চান সেই প্রশ্নের উত্তর তৈরি রাখুন।

পূর্বের কোম্পানিকে দোষারোপ না করে সুন্দরভাবে আপনার প্যাশন ও বর্তমান কোম্পানির সুবিধা সম্পর্কে গুছিয়ে উত্তর দিবেন।

কেন আমরা আপনাকে নিয়োগ দিবো?

এই প্রশ্ন ছাড়া ইন্টারভিউ হয় না।ইন্টারভিউতে এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে মাথায় রেখেই যাবেন।আপনার প্যাশন,কোম্পানির সুবিধা,কোম্পানির দেওয়া ডেসক্রিপশন অনুযায়ী আপনি কাজ করতে সক্ষম, আপনার লয়ালিটি,এক্সপেরিয়েন্স সব মিলিয়ে গুছানো উত্তর তৈরি করে রাখবেন।প্রয়োজনে প্র্যাকটিস করবেন বারবার।

সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলগুলো চেক করে নিবেনঃ সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে নিজের প্রোফাইলে একটিভিটি উল্লেখ করুন।বিশেষ করে লিংকডিইন এ প্রোফাইল সাজান এতে চাকরি পেতে সুবিধা হবে।

বর্তমানে বহু প্রতিষ্ঠান চাকরিপ্রত্যাশীদের ব্যক্তিত্ব যাচাইয়ের জন্য তাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। তাই ইন্টারভিউর আগে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের দিকে নজর দিন।

সময় সতর্কতাঃ ইন্টারভিউতে অনেকে লেটে এটেন্ড করে।এতে কোম্পানি ধরে নেয় কর্মীর টাইম সেন্স ভালো না।

একজন কর্মীর সময় জ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক। তাই কাঙ্ক্ষিত চাকরি পাওয়ার লক্ষ্যে আপনাকে সময় সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে।

ইন্টারভিউয়ে কোনো ভাবেই দেরি করে উপস্থিত হওয়া যাবে না। প্রয়োজনে আগের দিন এলার্ম দিয়ে রাখতে হবে। শহরে জ্যামের কথা মাথায় রেখে হাতে টাইম নিয়ে বের হবেন।চেষ্টা করবেন অবশ্যই আধ ঘন্টা আগে পৌঁছাতে। এতে আপনি শান্ত মাথায় পরীক্ষা দিতে পারবেন।

যথা সময়ে ইন্টারভিউ সম্পন্ন করতে সচেষ্ট থাকতে হবে।

ঘুম এবং বিশ্রামঃ অনেকেই রাত জেগে পড়াশোনা ও প্রিপারেশন নিতে গিয়ে ইন্টারভিউ বোর্ডে গিয়েও ঠিকভাবে প্রেজেন্ট করতে পারে না।

ক্লান্ত মস্তিষ্ক অনেক খারাপভাবে প্রভাব ফেলে।ঘুম কম হলে মেজাজ ও খিটখিটে থাকে।

চেষ্টা করবেন আগের দিন ঠিকভাবে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন ও খাবার গ্রহণ করুন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।