বরখাস্ত হলেন ভবানীগঞ্জ পৌর মেয়র আবদুল মালেক

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
বরখাস্ত হলেন ভবানীগঞ্জ পৌর মেয়র আবদুল মালেক

অনিয়ম-দুর্নীতি ও সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আবদুল মালেককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

বুধবার (১২ জুন) স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে সই করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের পৌর-১ শাখার উপসচিব আব্দুর রহমান।

আবদুল মালেক ভবানীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি পর পর দুইবার পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। আবদুল মালেককে সাময়িক বরখাস্ত করে পৌরসভার প্যানেল মেয়র-১ হাচেন আলীকে পৌরসভার প্রশাসনিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে পৌরসভার চারটি প্যাকেজের কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয়। এর মধ্যে তিনটি প্যাকেজের কাজ সম্পন্ন না করে চেক তুলে নিয়েছেন মেয়র আবদুল মালেক। ২০২২ সালে কাজ না করেই কোটেশনের মাধ্যমে ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। পৌর ভবনের নির্মাণ কাজ ঠিকাদারের পরিবর্তে নিজেই করেছেন আবদুল মালেক। স্বাক্ষর করে বিলও তুলেছেন নিজে। এছাড়া, আদায় করা পৌর কর আত্মসাৎ, ট্রেড লাইসেন্স প্রদানে অনিয়ম, পৌরসভার ট্রাক, রোলার ও অন্যান্য যানবাহন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গাফিলতি এবং পৌর এলাকার সড়কে যানবাহন থেকে স্লিপের মাধ্যমে অবৈধভাবে টাকা তোলার অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তাই আবদুল মালেককে মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বরখাস্ত হলেন ভবানীগঞ্জ পৌর মেয়র আবদুল মালেক

বরখাস্ত হলেন ভবানীগঞ্জ পৌর মেয়র আবদুল মালেক

অনিয়ম-দুর্নীতি ও সরকারি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আবদুল মালেককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

বুধবার (১২ জুন) স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে সই করেছেন স্থানীয় সরকার বিভাগের পৌর-১ শাখার উপসচিব আব্দুর রহমান।

আবদুল মালেক ভবানীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি। তিনি পর পর দুইবার পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। আবদুল মালেককে সাময়িক বরখাস্ত করে পৌরসভার প্যানেল মেয়র-১ হাচেন আলীকে পৌরসভার প্রশাসনিক দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে পৌরসভার চারটি প্যাকেজের কাজের দরপত্র আহ্বান করা হয়। এর মধ্যে তিনটি প্যাকেজের কাজ সম্পন্ন না করে চেক তুলে নিয়েছেন মেয়র আবদুল মালেক। ২০২২ সালে কাজ না করেই কোটেশনের মাধ্যমে ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪০ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। পৌর ভবনের নির্মাণ কাজ ঠিকাদারের পরিবর্তে নিজেই করেছেন আবদুল মালেক। স্বাক্ষর করে বিলও তুলেছেন নিজে। এছাড়া, আদায় করা পৌর কর আত্মসাৎ, ট্রেড লাইসেন্স প্রদানে অনিয়ম, পৌরসভার ট্রাক, রোলার ও অন্যান্য যানবাহন ব্যবহারের ক্ষেত্রে গাফিলতি এবং পৌর এলাকার সড়কে যানবাহন থেকে স্লিপের মাধ্যমে অবৈধভাবে টাকা তোলার অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তাই আবদুল মালেককে মেয়রের পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত