ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো

অতিথি লেখক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো
ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো

বিশ্ব ভ্রমণ মানুষের জীবনে আনন্দ, অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জনের এক অনন্য উপায়। কিন্তু ভ্রমণের সময় নিরাপত্তা একটি বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। বর্তমানে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীরা শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কিংবা ঐতিহাসিক নিদর্শন নয়, বরং নিরাপদ পরিবেশ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, চিকিৎসা সুবিধা, পরিবহন ব্যবস্থা এবং অপরাধ প্রবণতা ইত্যাদি বিষয়কে মাথায় রেখে ভ্রমণ গন্তব্য নির্বাচন করে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভ্রমণের জন্য কোন শহর সবচেয়ে নিরাপদ তা নির্ধারণ করতে গেলে বহুমুখী বিষয় বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রতিবেদনে আমরা বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো নিয়ে আলোচনা করবো এবং কোন শহর ভ্রমণকারীদের জন্য সেরা হতে পারে তা বিশদভাবে তুলে ধরা হবে।

নিরাপত্তার সংজ্ঞা ও ভ্রমণকারীদের দৃষ্টিভঙ্গি-

নিরাপদ শহরের সংজ্ঞা একেকজন ভ্রমণকারীর কাছে একেক রকম হতে পারে। কারো কাছে নিরাপত্তা মানে হলো অপরাধমুক্ত পরিবেশ, আবার কারো কাছে এর অর্থ স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, ট্রাফিক আইন মেনে চলা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে সুরক্ষা। ভ্রমণকারীরা যখন নিরাপদ শহরের কথা বলেন তখন সাধারণত তাঁরা চান এমন একটি জায়গা, যেখানে সহজে চলাফেরা করা যায়, হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলো নিরাপদ, মানুষজন অতিথিপরায়ণ, রাতের বেলাতেও নির্বিঘ্নে রাস্তায় হাঁটা যায় এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সহায়তা পাওয়া যায়।

আন্তর্জাতিক সূচক ও জরিপ অনুযায়ী নিরাপদ শহর

প্রতি বছরই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও ভ্রমণ সংস্থা নিরাপদ শহরের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হলো The Economist Intelligence Unit (EIU) কর্তৃক প্রকাশিত Safe Cities Index। এই সূচক চারটি মানদণ্ডে শহরগুলোর নিরাপত্তা নির্ধারণ করে: ডিজিটাল নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, অবকাঠামোগত নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তা।

২০২5 সালের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলোর তালিকায় সবসময় শীর্ষে থাকে কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক), টোকিও (জাপান), সিঙ্গাপুর, স্টকহোম (সুইডেন) এবং অ্যামস্টারডাম (নেদারল্যান্ডস)।

কোপেনহেগেন: বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর

ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেন গত কয়েক বছরে নিরাপত্তার দিক থেকে সবার উপরে অবস্থান করছে। অপরাধের হার এখানে আশ্চর্যজনকভাবে কম। শহরটি পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ। পরিবেশবান্ধব সাইকেল চালনার সংস্কৃতি, পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যসেবার মান এবং জনগণের সহযোগিতা এটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। ভ্রমণকারীরা জানাচ্ছেন, কোপেনহেগেনে রাতের বেলাতেও নিশ্চিন্তে ঘোরা যায়। ফলে ভ্রমণের জন্য এটি অন্যতম নিরাপদ শহর হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত।

টোকিও: প্রযুক্তি ও শৃঙ্খলার নিরাপদ রাজধানী

জাপানের রাজধানী টোকিও শুধু প্রযুক্তিগত উন্নতির জন্য নয়, নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও বিশ্বের সেরা শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানে পুলিশ ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত এবং অপরাধের হার অনেক কম। ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে মানা হয় এবং শহর জুড়ে নজরদারি ব্যবস্থা রয়েছে। টোকিওতে পর্যটকদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত, যা ভ্রমণকে আরও সহজ ও নিরাপদ করে তোলে।

সিঙ্গাপুর: শৃঙ্খলা ও আইন মেনে চলার উৎকৃষ্ট উদাহরণ

সিঙ্গাপুর এশিয়ার সবচেয়ে নিরাপদ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। শহর রাষ্ট্রটি আইন প্রয়োগে কঠোর এবং অপরাধের হার অত্যন্ত কম। জনসাধারণ ট্রাফিক আইন মেনে চলে এবং জনসমাগমস্থলগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা হয়। ভ্রমণকারীরা সহজে রাতের বেলা শহর ঘুরে দেখতে পারেন, এবং জরুরি প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রুত সহায়তা করে।

ইউরোপের নিরাপদ শহরগুলো-

স্টকহোম, হেলসিঙ্কি ও অ্যামস্টারডাম নিরাপত্তার দিক থেকে ইউরোপের শীর্ষ শহরগুলোর মধ্যে গণ্য হয়। এসব শহরে জনপরিবহন ব্যবস্থা উন্নত, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত, এবং পর্যটকদের প্রতি স্থানীয় জনগণ বন্ধুসুলভ। বিশেষ করে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে সামাজিক কল্যাণ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় ভ্রমণকারীরা নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়াতে পারেন।

ভ্রমণকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ-

যদিও কিছু শহর বিশ্বব্যাপী নিরাপদ হিসেবে স্বীকৃত, তবুও ভ্রমণকারীদের নিজেদেরও সচেতন থাকা জরুরি। ভ্রমণের আগে স্থানীয় আইন-কানুন সম্পর্কে জেনে রাখা, ভিড় এলাকায় মূল্যবান জিনিসপত্র সাবধানে রাখা, স্থানীয় ভাষার কিছু সাধারণ শব্দ শেখা এবং জরুরি যোগাযোগ নাম্বারগুলো কাছে রাখা উচিত। এছাড়া ভ্রমণের সময় ভ্রমণ বীমা করা থাকলে অনেক ধরনের ঝুঁকি কমে যায়।

সবকিছু বিবেচনায় নিলে বলা যায়, কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক) বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে টোকিও, সিঙ্গাপুর, স্টকহোম কিংবা অ্যামস্টারডামও ভ্রমণকারীদের জন্য সমানভাবে নিরাপদ ও আরামদায়ক। মূলত একটি শহরের নিরাপত্তা নির্ভর করে তার আইন-শৃঙ্খলা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবহন এবং জনগণের আচরণের ওপর। তাই ভ্রমণের আগে এসব বিষয় খতিয়ে দেখে শহর নির্বাচন করলে ভ্রমণ হবে আনন্দদায়ক ও নির্বিঘ্ন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো

ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো
ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো

বিশ্ব ভ্রমণ মানুষের জীবনে আনন্দ, অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান অর্জনের এক অনন্য উপায়। কিন্তু ভ্রমণের সময় নিরাপত্তা একটি বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। বর্তমানে আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীরা শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কিংবা ঐতিহাসিক নিদর্শন নয়, বরং নিরাপদ পরিবেশ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, চিকিৎসা সুবিধা, পরিবহন ব্যবস্থা এবং অপরাধ প্রবণতা ইত্যাদি বিষয়কে মাথায় রেখে ভ্রমণ গন্তব্য নির্বাচন করে থাকেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভ্রমণের জন্য কোন শহর সবচেয়ে নিরাপদ তা নির্ধারণ করতে গেলে বহুমুখী বিষয় বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রতিবেদনে আমরা বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলো নিয়ে আলোচনা করবো এবং কোন শহর ভ্রমণকারীদের জন্য সেরা হতে পারে তা বিশদভাবে তুলে ধরা হবে।

নিরাপত্তার সংজ্ঞা ও ভ্রমণকারীদের দৃষ্টিভঙ্গি-

নিরাপদ শহরের সংজ্ঞা একেকজন ভ্রমণকারীর কাছে একেক রকম হতে পারে। কারো কাছে নিরাপত্তা মানে হলো অপরাধমুক্ত পরিবেশ, আবার কারো কাছে এর অর্থ স্বাস্থ্যসেবা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, ট্রাফিক আইন মেনে চলা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে সুরক্ষা। ভ্রমণকারীরা যখন নিরাপদ শহরের কথা বলেন তখন সাধারণত তাঁরা চান এমন একটি জায়গা, যেখানে সহজে চলাফেরা করা যায়, হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলো নিরাপদ, মানুষজন অতিথিপরায়ণ, রাতের বেলাতেও নির্বিঘ্নে রাস্তায় হাঁটা যায় এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সহায়তা পাওয়া যায়।

আন্তর্জাতিক সূচক ও জরিপ অনুযায়ী নিরাপদ শহর

প্রতি বছরই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও ভ্রমণ সংস্থা নিরাপদ শহরের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হলো The Economist Intelligence Unit (EIU) কর্তৃক প্রকাশিত Safe Cities Index। এই সূচক চারটি মানদণ্ডে শহরগুলোর নিরাপত্তা নির্ধারণ করে: ডিজিটাল নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য নিরাপত্তা, অবকাঠামোগত নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তা।

২০২5 সালের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুযায়ী, ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ শহরগুলোর তালিকায় সবসময় শীর্ষে থাকে কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক), টোকিও (জাপান), সিঙ্গাপুর, স্টকহোম (সুইডেন) এবং অ্যামস্টারডাম (নেদারল্যান্ডস)।

কোপেনহেগেন: বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর

ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেন গত কয়েক বছরে নিরাপত্তার দিক থেকে সবার উপরে অবস্থান করছে। অপরাধের হার এখানে আশ্চর্যজনকভাবে কম। শহরটি পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত অতিথিপরায়ণ। পরিবেশবান্ধব সাইকেল চালনার সংস্কৃতি, পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্যসেবার মান এবং জনগণের সহযোগিতা এটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। ভ্রমণকারীরা জানাচ্ছেন, কোপেনহেগেনে রাতের বেলাতেও নিশ্চিন্তে ঘোরা যায়। ফলে ভ্রমণের জন্য এটি অন্যতম নিরাপদ শহর হিসেবে বিশ্বজুড়ে পরিচিত।

টোকিও: প্রযুক্তি ও শৃঙ্খলার নিরাপদ রাজধানী

জাপানের রাজধানী টোকিও শুধু প্রযুক্তিগত উন্নতির জন্য নয়, নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও বিশ্বের সেরা শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম। এখানে পুলিশ ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত এবং অপরাধের হার অনেক কম। ট্রাফিক আইন কঠোরভাবে মানা হয় এবং শহর জুড়ে নজরদারি ব্যবস্থা রয়েছে। টোকিওতে পর্যটকদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবহন ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নত, যা ভ্রমণকে আরও সহজ ও নিরাপদ করে তোলে।

সিঙ্গাপুর: শৃঙ্খলা ও আইন মেনে চলার উৎকৃষ্ট উদাহরণ

সিঙ্গাপুর এশিয়ার সবচেয়ে নিরাপদ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। শহর রাষ্ট্রটি আইন প্রয়োগে কঠোর এবং অপরাধের হার অত্যন্ত কম। জনসাধারণ ট্রাফিক আইন মেনে চলে এবং জনসমাগমস্থলগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা হয়। ভ্রমণকারীরা সহজে রাতের বেলা শহর ঘুরে দেখতে পারেন, এবং জরুরি প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দ্রুত সহায়তা করে।

ইউরোপের নিরাপদ শহরগুলো-

স্টকহোম, হেলসিঙ্কি ও অ্যামস্টারডাম নিরাপত্তার দিক থেকে ইউরোপের শীর্ষ শহরগুলোর মধ্যে গণ্য হয়। এসব শহরে জনপরিবহন ব্যবস্থা উন্নত, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত, এবং পর্যটকদের প্রতি স্থানীয় জনগণ বন্ধুসুলভ। বিশেষ করে স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে সামাজিক কল্যাণ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় ভ্রমণকারীরা নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়াতে পারেন।

ভ্রমণকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ-

যদিও কিছু শহর বিশ্বব্যাপী নিরাপদ হিসেবে স্বীকৃত, তবুও ভ্রমণকারীদের নিজেদেরও সচেতন থাকা জরুরি। ভ্রমণের আগে স্থানীয় আইন-কানুন সম্পর্কে জেনে রাখা, ভিড় এলাকায় মূল্যবান জিনিসপত্র সাবধানে রাখা, স্থানীয় ভাষার কিছু সাধারণ শব্দ শেখা এবং জরুরি যোগাযোগ নাম্বারগুলো কাছে রাখা উচিত। এছাড়া ভ্রমণের সময় ভ্রমণ বীমা করা থাকলে অনেক ধরনের ঝুঁকি কমে যায়।

সবকিছু বিবেচনায় নিলে বলা যায়, কোপেনহেগেন (ডেনমার্ক) বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে টোকিও, সিঙ্গাপুর, স্টকহোম কিংবা অ্যামস্টারডামও ভ্রমণকারীদের জন্য সমানভাবে নিরাপদ ও আরামদায়ক। মূলত একটি শহরের নিরাপত্তা নির্ভর করে তার আইন-শৃঙ্খলা, স্বাস্থ্যসেবা, পরিবহন এবং জনগণের আচরণের ওপর। তাই ভ্রমণের আগে এসব বিষয় খতিয়ে দেখে শহর নির্বাচন করলে ভ্রমণ হবে আনন্দদায়ক ও নির্বিঘ্ন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত