নবজাতককে বুকের দুধ পান করানোর সঠিক নিয়োম

নবজাতককে বুকের দুধ পান করানোর সঠিক নিয়োম
ছবি ইন্টারনেট

নবজাতকের দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখা জরুরি। নবজাতকের পুষ্টি নিশ্চিত করতে থাকে অবশ্যই সুষম খাবার খেতে হবে। প্রতিবার দুধ খাওয়ানোর আগে মাকে এক থেকে দুই গ্লাস পানি অথবা তরল খাবার খেতে হবে, দুধ খাওয়ানোর সময় কোন রকম তাড়াহুড়া করা যাবেনা। প্রশান্ত মনে ধৈর্য্য সহকারে খাওয়াতে হবে। বসে খাওয়াতে চাইলে মায়ের পিঠের পেছনে বা কলের নিচে বালিশ নিয়ে আরাম করে বসতে হবে, সুয়ে খাওয়াতে চাইলে শিশুকে মায়ের দিকে পাশ ফিরে এমনভাবে শোয়াতে হবে যেন মা হাত দিয়ে শিশুর পশ্চাদ্দেশ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারে।

শিশুর নাক যেন চাপে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, প্রতিবার দুধ খাওয়ানোর সময় একটি স্তন থেকে ভালোভাবে খাওয়াতে হবে। কারণ প্রথম দিকে পাতলা এবং পরে ঘন দুধ বের হয়, দুই ঘন্টা পর পর শিশুকে বুকের দুধ দিতে হবে। রাতে ঘুমানোর সময় একটানা চার ঘণ্টা বিরতি দিলেও কোন সমস্যা নেই। কর্মজীবী মায়েরা কাজে থাকাকালীন শিশুর যাতে বুকের দুধের অভাব না হয় সে জন্য সংরক্ষণ করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে কাজ থেকে ফিরে যতবার শিশুকে দুধ খাওয়াবেন ততবার পাম্প করে ফ্রিজের দুধ সংরক্ষণ করবেন, তবে ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা দুধ শিশুকে দেওয়া যাবেনা, একটি পাত্রে গরম পানিতে দুধের পাত্র রেখে নেড়ে নেড়ে শিশুর খাওয়ার জন্য স্মরণীয় করতে হবে।

মা যদি করোনা সংক্রামিত হন তাহলে ভালো করে সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে মাক্স পরে শিশুকে দুধ পান করাবেন আশাকরি বিষয়গুলি খুব সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন। বুঝতে সমস্যা হলে নিচে আরো কিছু তথ্য দেওয়া হলো সেগুলো দেখে নিন।

১) বাচ্চার পুরো শরীর সাপোর্ট দিন ,বাচ্চার পুরো শরীর মায়ের গায়ের সাথে লাগিয়ে নিন, বাচ্চার মাথা শরীরের সাথে সোজা থাকবে , বাচ্চা স্তনের দিকে ঘুরে থাকবে, বাচ্চার নাক নিপিল বরাবর থাকবে, অ্যাটাচমেন্ট হল অ্যাটাচমেন্ট হচ্ছে এক নম্বর বাচ্চা স্ক্রীন ব্রেস্টে লাগানো থাকবে, বাচ্চার মুখ বড় করে খোলা থাকবে, বাচ্চার নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে বাঁকানো থাকবে।

২) প্রথমবার ডাক্তার বা নার্সের কাছ থেকে পজিশন জেনে এবং শিখে নিন।) প্রথমে বাচ্চার ঠোঁট নিপিলে লাগান সে বড় করে হা করলে নিপিল সহ তার চারপাশের কালো অংশ এটাকে এ্যারিওলা বলা হয় বাচ্চার মুখে দিন। বাচ্চা এ্যারিওলা চুষবে তাহলে ঠিক মত দুধ পাবে, কিন্তু যদি শুধু নিপল চুষে তাহলে নিবিড় ছিঁড়ে যেতে,ষ পারে , মা ব্যথা পাবে বাচ্চাও দুধ কম পাবে তাই স্তনের বেশি অংশ বাচ্চার মুখে দিন, বাচ্চা ঠিকমতো দুধ পাবে।

৩) বাচ্চাকে একটি স্থান পুরো শেষ করতে দিন) বাচ্চা ১৫ থেকে ২০ মিনিট চুষবে, দুই স্তন থেকে অল্প অল্প খাওয়াবেন না, একেবারে একটা স্তন খাওয়া শেষ হলে অন্য স্থানে দিন, কারণ দুধের প্রথম অংশ যাকে আমরা ফর মিল্ক বলি তাতে কার্বোহাইড্রেট এবং জল থাকে। পরের মাংস যেটাকে আমরা হাইন মিল্ক বলি সেটাতে ফ্যাট থাকে। দুই স্তন থেকে অল্প অল্প খেলে সে প্রতিবারই পানি আর কার্বোহাইড্রেট পেল। বাচ্চার প্রস্রাবের সাথে জল বের হয়ে যাবে কার্বোহাইড্রেট হলো ল্যাকটোজ যেটা বেশি খেলে ওর ল্যাকটোজেন অপর্যাপ্ত হবে। ফলে বেশি বেশি বা ফেনা ফেনা বা সবুজ পায়খানা হবে, মনে হবে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স হচ্ছে, বাচ্চা বারেবারে ক্ষুধার্ত হবে। একটি স্তন অনেকক্ষণ ধরে খাওয়ালে হাইন মিল্ক টা পাওয়া যাবে, তাতে ফ্যাট বেশি বলে এটা ভাঙতে সময় নেয় ,ফলে বাচ্চা দেরিতে ক্ষুধার্ত হবে ওই জন্য দ্রুত বাড়বে।

৪) দুধ খাওয়ানোর পর স্তনের বাকি দুধ বের করে নিন, সেটা বাটি চামচে খাইয়ে দিন এতে দুধের ঘনত্ব বাড়বে কারণ স্তন বেশি খালি হলে ,বেশি দুধ তৈরি হবে। গিলে নেওয়া দুধ ৮ ঘন্টা বাইরে রাখতে পারবেন, এবং ফ্রিজে ২৪ ঘন্টা রাখতে। কর্মজীবী মায়েরা বাইরে যাওয়ার আগে এভাবেই দুধ রেখে যেতে পারেন।

৫) দুধ খাওয়ানোর আগে এবং পরে এক গ্লাস করে পানি খেয়ে নিন ) দুধের ফ্লও বাড়ানোর জন্য ডাল, লাউ, কালোজিরা, এসমস্ত খাবারগুলো খান। বুকের দুধ খেলে কোন কোন বাচ্চা দিনে ১০ থেকে ২৫ বার পায়খানা করতে পারে, আবার কোনো কোনো বাচ্চা ৭;দিন পর পর একবার পায়খানা করতে পারে , দুটোই নরমাল এটা পরে নিজে নিজে ঠিক হয়ে যায়, ওর মিল বেশি খেলে , মানে দুই স্তন থেকে অল্প অল্প করে খেলে বেশি পায়খানা করতে পারে , সেক্ষেত্রে এক স্তন থেকে বেশিক্ষণ বেশিক্ষণ দুধ চুষতে দিন।

৬) প্রথম তিন মাস পর্যন্ত বাচ্চা দুধ ও বাতাস আলাদা করতে পারেনা) দুধের সাথে বাতাসও গেলে একে এলএসসি ফিয়া বলা হয়, এতে বাচ্চার পেট ব্যাথা, পেট ফুলে থাকা, বাতাস যাওয়া, মোচড় দেওয়া, দুধ খাওয়ার পর কাঁধে রেখে চাপরান সেক্ষেত্রে দেখবেন ঢেকর উঠবে। এটা তিন মাস পর নিজে নিজে ঠিক হয়ে যায়, বাচ্চাকে গরুর দুধ দেবেন না, একবছর আগে গরুর দুধ দেওয়া যায় না , গরুর দুধ দিতে চাইলেন দু’বছর পর দেওয়াই ভালো।

আপনি প্রস্তুত হলে, এটি আপনার বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় এবং এটির প্রথম ধাপটি হল একটি ভাল ল্যাচ নিশ্চিত করা। ল্যাচিং বলতে আপনার শিশু কিভাবে আপনার স্তনের উপর তার মুখ স্থাপন করে তা বোঝায়। একটি ভাল ল্যাচ অত্যাবশ্যক কারণ এটি ভালোভাবে চোষা এবং দুধের অবিরাম প্রবাহ নিশ্চিত করে। এটা আরো প্রয়োজন কারণ এটা আপনার শিশুর খাদ্যনালীতে বাতাস প্রবেশ করতে বাধা দেয়, যা সম্ভবত পেটের সমস্যা বা এমনকি শূলবেদনার কারণ হতে পারে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নবজাতককে বুকের দুধ পান করানোর সঠিক নিয়োম

নবজাতককে বুকের দুধ পান করানোর সঠিক নিয়োম
ছবি ইন্টারনেট

নবজাতকের দুধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখা জরুরি। নবজাতকের পুষ্টি নিশ্চিত করতে থাকে অবশ্যই সুষম খাবার খেতে হবে। প্রতিবার দুধ খাওয়ানোর আগে মাকে এক থেকে দুই গ্লাস পানি অথবা তরল খাবার খেতে হবে, দুধ খাওয়ানোর সময় কোন রকম তাড়াহুড়া করা যাবেনা। প্রশান্ত মনে ধৈর্য্য সহকারে খাওয়াতে হবে। বসে খাওয়াতে চাইলে মায়ের পিঠের পেছনে বা কলের নিচে বালিশ নিয়ে আরাম করে বসতে হবে, সুয়ে খাওয়াতে চাইলে শিশুকে মায়ের দিকে পাশ ফিরে এমনভাবে শোয়াতে হবে যেন মা হাত দিয়ে শিশুর পশ্চাদ্দেশ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারে।

শিশুর নাক যেন চাপে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, প্রতিবার দুধ খাওয়ানোর সময় একটি স্তন থেকে ভালোভাবে খাওয়াতে হবে। কারণ প্রথম দিকে পাতলা এবং পরে ঘন দুধ বের হয়, দুই ঘন্টা পর পর শিশুকে বুকের দুধ দিতে হবে। রাতে ঘুমানোর সময় একটানা চার ঘণ্টা বিরতি দিলেও কোন সমস্যা নেই। কর্মজীবী মায়েরা কাজে থাকাকালীন শিশুর যাতে বুকের দুধের অভাব না হয় সে জন্য সংরক্ষণ করতে পারেন, সে ক্ষেত্রে কাজ থেকে ফিরে যতবার শিশুকে দুধ খাওয়াবেন ততবার পাম্প করে ফ্রিজের দুধ সংরক্ষণ করবেন, তবে ফ্রিজ থেকে বের করে ঠান্ডা দুধ শিশুকে দেওয়া যাবেনা, একটি পাত্রে গরম পানিতে দুধের পাত্র রেখে নেড়ে নেড়ে শিশুর খাওয়ার জন্য স্মরণীয় করতে হবে।

মা যদি করোনা সংক্রামিত হন তাহলে ভালো করে সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে মাক্স পরে শিশুকে দুধ পান করাবেন আশাকরি বিষয়গুলি খুব সুন্দর ভাবে বুঝতে পেরেছেন। বুঝতে সমস্যা হলে নিচে আরো কিছু তথ্য দেওয়া হলো সেগুলো দেখে নিন।

১) বাচ্চার পুরো শরীর সাপোর্ট দিন ,বাচ্চার পুরো শরীর মায়ের গায়ের সাথে লাগিয়ে নিন, বাচ্চার মাথা শরীরের সাথে সোজা থাকবে , বাচ্চা স্তনের দিকে ঘুরে থাকবে, বাচ্চার নাক নিপিল বরাবর থাকবে, অ্যাটাচমেন্ট হল অ্যাটাচমেন্ট হচ্ছে এক নম্বর বাচ্চা স্ক্রীন ব্রেস্টে লাগানো থাকবে, বাচ্চার মুখ বড় করে খোলা থাকবে, বাচ্চার নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে বাঁকানো থাকবে।

২) প্রথমবার ডাক্তার বা নার্সের কাছ থেকে পজিশন জেনে এবং শিখে নিন।) প্রথমে বাচ্চার ঠোঁট নিপিলে লাগান সে বড় করে হা করলে নিপিল সহ তার চারপাশের কালো অংশ এটাকে এ্যারিওলা বলা হয় বাচ্চার মুখে দিন। বাচ্চা এ্যারিওলা চুষবে তাহলে ঠিক মত দুধ পাবে, কিন্তু যদি শুধু নিপল চুষে তাহলে নিবিড় ছিঁড়ে যেতে,ষ পারে , মা ব্যথা পাবে বাচ্চাও দুধ কম পাবে তাই স্তনের বেশি অংশ বাচ্চার মুখে দিন, বাচ্চা ঠিকমতো দুধ পাবে।

৩) বাচ্চাকে একটি স্থান পুরো শেষ করতে দিন) বাচ্চা ১৫ থেকে ২০ মিনিট চুষবে, দুই স্তন থেকে অল্প অল্প খাওয়াবেন না, একেবারে একটা স্তন খাওয়া শেষ হলে অন্য স্থানে দিন, কারণ দুধের প্রথম অংশ যাকে আমরা ফর মিল্ক বলি তাতে কার্বোহাইড্রেট এবং জল থাকে। পরের মাংস যেটাকে আমরা হাইন মিল্ক বলি সেটাতে ফ্যাট থাকে। দুই স্তন থেকে অল্প অল্প খেলে সে প্রতিবারই পানি আর কার্বোহাইড্রেট পেল। বাচ্চার প্রস্রাবের সাথে জল বের হয়ে যাবে কার্বোহাইড্রেট হলো ল্যাকটোজ যেটা বেশি খেলে ওর ল্যাকটোজেন অপর্যাপ্ত হবে। ফলে বেশি বেশি বা ফেনা ফেনা বা সবুজ পায়খানা হবে, মনে হবে ল্যাকটোজ ইনটলারেন্স হচ্ছে, বাচ্চা বারেবারে ক্ষুধার্ত হবে। একটি স্তন অনেকক্ষণ ধরে খাওয়ালে হাইন মিল্ক টা পাওয়া যাবে, তাতে ফ্যাট বেশি বলে এটা ভাঙতে সময় নেয় ,ফলে বাচ্চা দেরিতে ক্ষুধার্ত হবে ওই জন্য দ্রুত বাড়বে।

৪) দুধ খাওয়ানোর পর স্তনের বাকি দুধ বের করে নিন, সেটা বাটি চামচে খাইয়ে দিন এতে দুধের ঘনত্ব বাড়বে কারণ স্তন বেশি খালি হলে ,বেশি দুধ তৈরি হবে। গিলে নেওয়া দুধ ৮ ঘন্টা বাইরে রাখতে পারবেন, এবং ফ্রিজে ২৪ ঘন্টা রাখতে। কর্মজীবী মায়েরা বাইরে যাওয়ার আগে এভাবেই দুধ রেখে যেতে পারেন।

৫) দুধ খাওয়ানোর আগে এবং পরে এক গ্লাস করে পানি খেয়ে নিন ) দুধের ফ্লও বাড়ানোর জন্য ডাল, লাউ, কালোজিরা, এসমস্ত খাবারগুলো খান। বুকের দুধ খেলে কোন কোন বাচ্চা দিনে ১০ থেকে ২৫ বার পায়খানা করতে পারে, আবার কোনো কোনো বাচ্চা ৭;দিন পর পর একবার পায়খানা করতে পারে , দুটোই নরমাল এটা পরে নিজে নিজে ঠিক হয়ে যায়, ওর মিল বেশি খেলে , মানে দুই স্তন থেকে অল্প অল্প করে খেলে বেশি পায়খানা করতে পারে , সেক্ষেত্রে এক স্তন থেকে বেশিক্ষণ বেশিক্ষণ দুধ চুষতে দিন।

৬) প্রথম তিন মাস পর্যন্ত বাচ্চা দুধ ও বাতাস আলাদা করতে পারেনা) দুধের সাথে বাতাসও গেলে একে এলএসসি ফিয়া বলা হয়, এতে বাচ্চার পেট ব্যাথা, পেট ফুলে থাকা, বাতাস যাওয়া, মোচড় দেওয়া, দুধ খাওয়ার পর কাঁধে রেখে চাপরান সেক্ষেত্রে দেখবেন ঢেকর উঠবে। এটা তিন মাস পর নিজে নিজে ঠিক হয়ে যায়, বাচ্চাকে গরুর দুধ দেবেন না, একবছর আগে গরুর দুধ দেওয়া যায় না , গরুর দুধ দিতে চাইলেন দু’বছর পর দেওয়াই ভালো।

আপনি প্রস্তুত হলে, এটি আপনার বাচ্চাকে খাওয়ানোর সময় এবং এটির প্রথম ধাপটি হল একটি ভাল ল্যাচ নিশ্চিত করা। ল্যাচিং বলতে আপনার শিশু কিভাবে আপনার স্তনের উপর তার মুখ স্থাপন করে তা বোঝায়। একটি ভাল ল্যাচ অত্যাবশ্যক কারণ এটি ভালোভাবে চোষা এবং দুধের অবিরাম প্রবাহ নিশ্চিত করে। এটা আরো প্রয়োজন কারণ এটা আপনার শিশুর খাদ্যনালীতে বাতাস প্রবেশ করতে বাধা দেয়, যা সম্ভবত পেটের সমস্যা বা এমনকি শূলবেদনার কারণ হতে পারে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত