স্থানীয়দের উপর বেপরোয়া রোহিঙ্গারা

স্থানীয়দের উপর বেপরোয়া রোহিঙ্গারা
ছবি সংগৃহীত

বর্তমানে অবনতির দিকে এগোচ্ছে দেশের রোহিঙ্গা শিবিরের পরিনতি। বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বেপরোয়া হয়ে উঠছে তারা। সকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডের সাথে তাদের সম্পৃক্ততা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন অপরাধে ৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গার সম্পৃক্ততা পেয়ে আসামি করা হয়েছে। চাঁদাবাজি, ডাকাতি,চুরি,হত্যা,মাদক থেকে শুরু করে ধর্ষণের মতো অপরাধেও তারা জড়িত। যত দিন চলেছে রোহিঙ্গাদের অপরাধের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, রোহিঙ্গাদের অপরাধের প্রবণতা দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ রোহিঙ্গারা দিন দিন অবনতির দিকে এগোচ্ছে এবং বেপরোয়া হয়ে উঠছে। আইনশৃঙ্খলা কড়া পাহারায় থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পে মাদক লেনদেন চলছে। ক্যাম্পগুলোতে লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে তারা স্থানীয়দের উপর আগ্রাসন চালাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে পুলিশও কাজ করে আসছে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে কমবেশি ৭০০ এর অধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ এসব নিয়ন্ত্রণে কাজ করে চলেছে।

প্রসঙ্গত, পশ্চিম মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠীরা রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। অধিকাংশ রোহিঙ্গা ইসলাম ধর্ম অনুসারী যদিও কিছু সংখ্যক হিন্দু ধর্ম অনুসারীও রয়েছে। ১৯৮২ সালে তাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের বংশধরেরা আরাকানের বাসিন্দা ছিল। পূর্বে রোহিঙ্গাদের গ্রহণ করলেও হঠাৎই মায়ানমার সরকারের মনোভাব বদলে যায় এবং তাদের অফিসিয়ালি মন্তব্য হলো রোহিঙ্গারা তাদের জাতীয় জনগোষ্ঠী নয়।

২০১৫ সালে রোহিঙ্গা শরনার্থী সংকট ও ২০১৬-১৭ সালে রোহিঙ্গাদের উপর সেনাবাহিনীর অভিযান সংঘটিত হয়। বহুসংখ্যক রোহিঙ্গারা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়। এমনকি বহু রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। রোহিঙ্গারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে নিগৃহীত সংখ্যালঘু।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

স্থানীয়দের উপর বেপরোয়া রোহিঙ্গারা

স্থানীয়দের উপর বেপরোয়া রোহিঙ্গারা
ছবি সংগৃহীত

বর্তমানে অবনতির দিকে এগোচ্ছে দেশের রোহিঙ্গা শিবিরের পরিনতি। বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এবং বেপরোয়া হয়ে উঠছে তারা। সকল অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ডের সাথে তাদের সম্পৃক্ততা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন অপরাধে ৫ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গার সম্পৃক্ততা পেয়ে আসামি করা হয়েছে। চাঁদাবাজি, ডাকাতি,চুরি,হত্যা,মাদক থেকে শুরু করে ধর্ষণের মতো অপরাধেও তারা জড়িত। যত দিন চলেছে রোহিঙ্গাদের অপরাধের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে।

পরিসংখ্যানই বলে দিচ্ছে, রোহিঙ্গাদের অপরাধের প্রবণতা দ্বিগুণ হারে বাড়ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ রোহিঙ্গারা দিন দিন অবনতির দিকে এগোচ্ছে এবং বেপরোয়া হয়ে উঠছে। আইনশৃঙ্খলা কড়া পাহারায় থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পে মাদক লেনদেন চলছে। ক্যাম্পগুলোতে লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে তারা স্থানীয়দের উপর আগ্রাসন চালাচ্ছে। রোহিঙ্গাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে পুলিশও কাজ করে আসছে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে কমবেশি ৭০০ এর অধিক অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ এসব নিয়ন্ত্রণে কাজ করে চলেছে।

প্রসঙ্গত, পশ্চিম মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের ইন্দো-আর্য জনগোষ্ঠীরা রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। অধিকাংশ রোহিঙ্গা ইসলাম ধর্ম অনুসারী যদিও কিছু সংখ্যক হিন্দু ধর্ম অনুসারীও রয়েছে। ১৯৮২ সালে তাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করা হয়েছে। রোহিঙ্গাদের বংশধরেরা আরাকানের বাসিন্দা ছিল। পূর্বে রোহিঙ্গাদের গ্রহণ করলেও হঠাৎই মায়ানমার সরকারের মনোভাব বদলে যায় এবং তাদের অফিসিয়ালি মন্তব্য হলো রোহিঙ্গারা তাদের জাতীয় জনগোষ্ঠী নয়।

২০১৫ সালে রোহিঙ্গা শরনার্থী সংকট ও ২০১৬-১৭ সালে রোহিঙ্গাদের উপর সেনাবাহিনীর অভিযান সংঘটিত হয়। বহুসংখ্যক রোহিঙ্গারা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়। এমনকি বহু রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। রোহিঙ্গারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে নিগৃহীত সংখ্যালঘু।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত