নভেম্বরে শেষ হবে দক্ষিণখান-উত্তরখানের রাস্তা নির্মাণ: মেয়র আতিক

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
নভেম্বরে শেষ হবে দক্ষিণখান-উত্তরখানের রাস্তা নির্মাণ: মেয়র আতিক
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নতুনভাবে সংযুক্ত ১৮টি ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণখান, উত্তরখান ও হরিরামপুর এলাকার ৮১ কি.মি. রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (৪ জুন) রাজধানীর দক্ষিণখানে চলমান উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা জানান।

রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এলাকাবাসীর সাথে মতবিনিময় করেন। এসময় তিনি এলাকাবাসীর সমস্যার কথা শোনেন এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করেন।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর ধরে এই এলাকায় বিভিন্ন সমস্যা বিরাজ করছে। এই এলাকা একসময় ইউনিয়ন ছিল। তখনকার নির্মিত সব রাস্তাগুলো সরু। কখনও ড্রেন নির্মাণ করা হয়নি। টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে সিটি কর্পোরেশন প্রশস্ত রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। দ্রুত সময়ে কাজ সম্পন্ন করার দিন রাত কাজ চলছে। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ৮১ কি.মি. রাস্তা, ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। এছাড়াও এই এলাকায় ৫ হাজার ৭২২টি এলইডি স্মার্ট লাইট স্থাপন করা হবে।

মেয়র আরও বলেন, বিগত ৫০ বছর এই এলাকার মানুষ কষ্ট করেছে। আগামী ৫০ বছর যেন কোনও কষ্ট না হয় সেই লক্ষ্যে আমরা টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করছি। আমি উত্তরায় থাকি। এই এলাকার মানুষের কষ্ট আমি জানি। এখানে অনেক শাখা, গলি রাস্তা রয়েছে যেগুলো অনেক সরু। কোনও অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে পারে না। আমি সবাইকে অনুরোধ করছি আপনারা গলির রাস্তাগুলো ২০ ফুট প্রশস্ত করার জন্য জায়গা ছেড়ে দিন।

তিনি বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে মেয়র হয়েছি। তাই জনগণের প্রতি আমার দায়বদ্ধতা রয়েছে। জবাবদিহিতা আছে বলেই আমি আজ এসেছি। দীর্ঘ ৫০ বছর আপনারা ধৈর্য ধরেছেন। আর অল্প কিছুদিন কষ্ট করে ধৈর্য ধরুন। নভেম্বরের মধ্যে এই এলাকার রাস্তার উন্নয়ন নিশ্চিত করব। জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নভেম্বরে শেষ হবে দক্ষিণখান-উত্তরখানের রাস্তা নির্মাণ: মেয়র আতিক

নভেম্বরে শেষ হবে দক্ষিণখান-উত্তরখানের রাস্তা নির্মাণ: মেয়র আতিক
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নতুনভাবে সংযুক্ত ১৮টি ওয়ার্ডের অন্তর্গত দক্ষিণখান, উত্তরখান ও হরিরামপুর এলাকার ৮১ কি.মি. রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মঙ্গলবার (৪ জুন) রাজধানীর দক্ষিণখানে চলমান উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা জানান।

রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে তিনি এলাকাবাসীর সাথে মতবিনিময় করেন। এসময় তিনি এলাকাবাসীর সমস্যার কথা শোনেন এবং সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে নির্দেশ প্রদান করেন।

ডিএনসিসি মেয়র বলেন, দীর্ঘ প্রায় ৫০ বছর ধরে এই এলাকায় বিভিন্ন সমস্যা বিরাজ করছে। এই এলাকা একসময় ইউনিয়ন ছিল। তখনকার নির্মিত সব রাস্তাগুলো সরু। কখনও ড্রেন নির্মাণ করা হয়নি। টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে সিটি কর্পোরেশন প্রশস্ত রাস্তা ও ড্রেনেজ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। দ্রুত সময়ে কাজ সম্পন্ন করার দিন রাত কাজ চলছে। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ৮১ কি.মি. রাস্তা, ড্রেনেজ নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। এছাড়াও এই এলাকায় ৫ হাজার ৭২২টি এলইডি স্মার্ট লাইট স্থাপন করা হবে।

মেয়র আরও বলেন, বিগত ৫০ বছর এই এলাকার মানুষ কষ্ট করেছে। আগামী ৫০ বছর যেন কোনও কষ্ট না হয় সেই লক্ষ্যে আমরা টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করছি। আমি উত্তরায় থাকি। এই এলাকার মানুষের কষ্ট আমি জানি। এখানে অনেক শাখা, গলি রাস্তা রয়েছে যেগুলো অনেক সরু। কোনও অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে পারে না। আমি সবাইকে অনুরোধ করছি আপনারা গলির রাস্তাগুলো ২০ ফুট প্রশস্ত করার জন্য জায়গা ছেড়ে দিন।

তিনি বলেন, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে মেয়র হয়েছি। তাই জনগণের প্রতি আমার দায়বদ্ধতা রয়েছে। জবাবদিহিতা আছে বলেই আমি আজ এসেছি। দীর্ঘ ৫০ বছর আপনারা ধৈর্য ধরেছেন। আর অল্প কিছুদিন কষ্ট করে ধৈর্য ধরুন। নভেম্বরের মধ্যে এই এলাকার রাস্তার উন্নয়ন নিশ্চিত করব। জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত