গাইবান্ধায় খাদ্যগুদাম থেকে ২০০ টন চাল-গম আত্মসাৎ

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
গাইবান্ধায় খাদ্যগুদাম থেকে ২০০ টন চাল-গম আত্মসাৎ
ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা খাদ্যগুদাম থেকে প্রায় ২০০ টন চাল ও গম আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিজানুর রহমান। এ ঘটনায় ওই কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার পর ওই কর্মকর্তা পলাতক রয়েছেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, পলাশবাড়ী উপজেলা খাদ্য গুদামের দায়িত্বে থাকা আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে গত ১৯ মে প্রশাসনিকভাবে অন্যত্র বদলি করা হয়। কিন্তু তিনি দায়িত্ব হস্তান্তর করতে অপারগতা প্রকাশ করেন এবং নতুন কর্মস্থলে যোগদান থেকে বিরত থাকেন। বিষয়টি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে গত ১৭ মে ঢাকা থেকে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) গাইবান্ধায় পরির্দশনে আসেন। এ সময় তিনি পলাশবাড়ী খাদ্য গুদামে চাল ও গমের বস্তার গড়মিল দেখতে পান।

পরে জেলা সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক শাকিব রেজোয়ানকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে খাদ্য গুদামে ১৩১ টন চাল ও ৬৮ টন গম ঘাটতি পায় ওই তদন্ত কমিটি। যার আনুমানিক মুল্য ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এ ঘটনায় ৪ জুন অভিযুক্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে পলাশবাড়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক নাজমুল হক বাদী হয়ে পলাশবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর তিনি কর্মস্থল থেকে পলাতক রয়েছেন। বর্তমানে মামলাটি তদন্তের জন্য রংপুর দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) পাঠানো হয়েছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

গাইবান্ধায় খাদ্যগুদাম থেকে ২০০ টন চাল-গম আত্মসাৎ

গাইবান্ধায় খাদ্যগুদাম থেকে ২০০ টন চাল-গম আত্মসাৎ
ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা খাদ্যগুদাম থেকে প্রায় ২০০ টন চাল ও গম আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মিজানুর রহমান। এ ঘটনায় ওই কর্মকর্তাকে অভিযুক্ত করে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার পর ওই কর্মকর্তা পলাতক রয়েছেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, পলাশবাড়ী উপজেলা খাদ্য গুদামের দায়িত্বে থাকা আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীকে গত ১৯ মে প্রশাসনিকভাবে অন্যত্র বদলি করা হয়। কিন্তু তিনি দায়িত্ব হস্তান্তর করতে অপারগতা প্রকাশ করেন এবং নতুন কর্মস্থলে যোগদান থেকে বিরত থাকেন। বিষয়টি জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে গত ১৭ মে ঢাকা থেকে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) গাইবান্ধায় পরির্দশনে আসেন। এ সময় তিনি পলাশবাড়ী খাদ্য গুদামে চাল ও গমের বস্তার গড়মিল দেখতে পান।

পরে জেলা সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক শাকিব রেজোয়ানকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। তদন্ত শেষে খাদ্য গুদামে ১৩১ টন চাল ও ৬৮ টন গম ঘাটতি পায় ওই তদন্ত কমিটি। যার আনুমানিক মুল্য ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা। এ ঘটনায় ৪ জুন অভিযুক্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে পলাশবাড়ী উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক নাজমুল হক বাদী হয়ে পলাশবাড়ী থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর তিনি কর্মস্থল থেকে পলাতক রয়েছেন। বর্তমানে মামলাটি তদন্তের জন্য রংপুর দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) পাঠানো হয়েছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত