দাম কমে এলেও সবজির দাম ‘বেশি’

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
দাম কমে এলেও সবজির দাম ‘বেশি’

গত বেশ কিছুদিন ধরেই সবজির বাজারে অস্থিতিশীলতা রয়েছে। উচ্চ দামের চাপে পড়ে হাসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ। তবে আজ বাজারে বেশ কিছু সবজির দাম কমেছে। কিন্তু দাম কমলেও সেই কম দামে মিলছে না সবজি। এখনও কম দাম আসেনি সাধারণ মানুষের নাগালে। তাই স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। তাদের কাঁধে রয়েই গেছে উচ্চমূল্যের বোঝা।

বিক্রেতারা আশ্বাস দিয়ে বলছেন, সবজির দাম কমেছে, আরও কমবে; শীত এলেও কমে যাবে। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন, দ্রুতই কমা উচিত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। কারণ যাদের আয় কম, তাদের অবস্থা সত্যিই খারাপ।

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বরের কাঁচাবাজার দেখা যায় বর্তমান বাজারের চিত্র।

আজকের বাজারে ভারতীয় টমেটো ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, চায়না গাজর ১৫০ থেকে ১৬০, শিম ২৪০, লম্বা বেগুন ৮০, সাদা গোল বেগুন ৯০ থেকে ১০০, কালো গোল বেগুন ১২০ থেকে ১৪০, শসা ৬০ থেকে ৮০, উচ্ছে ১২০, করল্লা ৮০ থেকে ১০০, কাঁকরোল ১০০, পেঁপে ৫০, মুলা ১০০, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৮০, পটল ৮০ থেকে ১২০, চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৭০, ধুন্দল ৬০ থেকে ৮০, ঝিঙা ৮০, বরবটি ১০০, কচুর লতি ৮০ থেকে ১০০, কচুরমুখী ৮০, মিষ্টিকুমড়া ৮০, কাঁচা মরিচ ২৪০ ও ধনেপাতা ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০ টাকা, চালকুমড়া ৮০, ফুলকপি ৫০ থেকে ৬০ ও বাঁধাকপি ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৫০ টাকা, হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা করে।

এ ক্ষেত্রে গত সপ্তাহের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, বেশির ভাগ সবজিরই দাম কমেছে। এই দাম কমার পরিমাণ ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে। প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা কমেছে ধনেপাতার। প্রতি কেজিতে ১০ টাকা দাম কমেছে চায়না গাজর ও লাউয়ের। ২০ টাকা দাম কমেছে ভারতীয় টমেটো, করল্লা, পটল, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙা, চালকুমড়ার। ৪০ টাকা দাম কমেছে সব ধরনের বেগুন ও বরবটির। এ ছাড়া প্রতি কেজিতে কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ৮০ টাকা। আর মুলার দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে ২০ টাকা। অন্যান্য সবজির দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।

সবজি বিক্রেতা মো. শাহ আলম বলেন, সবজির দাম অনেকটাই কমেছে। সামনে আরও কমবে। শীতের সবজি এলেই দাম অনেক কমে যাবে।

বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, দাম অনেক কমেছে সত্যি কিন্তু এটাকে কম দাম বলা যাবে না। আমরাও বুঝি কিন্তু আমাদের কিছু করার নাই। দাম কমলেই আমরা কমিয়ে বিক্রি করবো।

এদিকে বাজার করতে আসা ক্রেতা মাহফুজুর রহমান বলেন, বাজার করতে এসে আমাদের ওপর চাপ যেন বাড়ছেই। এটা দ্রুত কমানো উচিত বলে আমি মনে করি। অনেক দিন বন্যা আর কত অজুহাত দিয়েছে। এখন দাম কমানো উচিত। আমি তো এখনো কিনে খেতে পারছি কিন্তু যাদের আয় কম, তাদের অবস্থা সত্যিই খারাপ।

দাম বেড়েছে পেঁয়াজ-রসুনের
আজকের বাজারে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ১৩০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা করে। এ ছাড়া লাল আলু ৬০, সাদা আলু ৬০, বগুড়ার আলু ৭০, দেশি রসুন ২৪০, চায়না রসুন ২৩০ থেকে ২৪০, চায়না আদা ৩২০ ও নতুন ভারতীয় আদা ১৪০ থেকে ১৬০ দরে বিক্রি হচ্ছে।

দেখা গেছে, আজ সব ধরনের পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। ক্রস জাতের পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। আর দেশি পেঁয়াজের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা। চায়না রসুনের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৪০ টাকা। এ ছাড়া চায়না আদা ও ভারতীয় আদার দাম কমেছে যথাক্রমে ২০ ও ৪০ টাকা।

কেন পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, এ প্রসঙ্গে বিক্রেতাদের কাছে জানতে চাইলে তারা কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।

সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
আজ বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া আজ ওজন অনুযায়ী ব্রয়লার মুরগি ১৮৫ থেকে ২০৫ টাকা, কক মুরগি ৩০৫, লেয়ার মুরগি ২৯৮ থেকে ৩০০, দেশি মুরগি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে আজ বাজারে কোনও দোকানে ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি করতে দেখা যায়নি।

বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে ১০ থেকে ১৩ টাকা, কক মুরগির দাম কমেছে ১৫ টাকা, লেয়ার মুরগির দাম কমেছে ২০ টাকা এবং দেশি মুরগির দাম কমেছে ১০ টাকা।

এ ছাড়া আজকের বাজারে আকার ও ওজন অনুযায়ী রুই ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৮০০, কালিবাউশ ৫০০ থেকে ৮০০, চিংড়ি ৯০০ থেকে ১৪০০, কাঁচকি ৫০০ থেকে ৬০০, কই ২০০ থেকে ৩০০, পাবদা ৪০০ থেকে ৮০০, শিং ৫০০ থেকে ৪০০ ও ১২০০, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০, বেলে ৮০০ থেকে ১৪০, বোয়াল ৬০০ থেকে ১২০০, কাজলি ১০০০ থেকে ১২০০ ও রূপচাঁদা ১০০০ থেকে ১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের দাম অপরিবর্তিত
আজ বাজারে ছোট মুসরের ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মুসরের ডাল ১১০, বড় মুগডাল ১৪০, ছোট মুগডাল ১৭০, খেসারি ডাল ১১০, বুটের ডাল ১৪৫, মাষকলাইয়ের ডাল ১৯০, ডাবলি ৭৫, ছোলা ১৩০, প্যাকেট পোলাওর চাল ১৫০ ও খোলা পোলাওর চাল মানভেদে ১১০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

আর প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৭ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৫৩, প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫, খোলা চিনি ১৩০, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

দাম কমে এলেও সবজির দাম ‘বেশি’

দাম কমে এলেও সবজির দাম ‘বেশি’

গত বেশ কিছুদিন ধরেই সবজির বাজারে অস্থিতিশীলতা রয়েছে। উচ্চ দামের চাপে পড়ে হাসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ। তবে আজ বাজারে বেশ কিছু সবজির দাম কমেছে। কিন্তু দাম কমলেও সেই কম দামে মিলছে না সবজি। এখনও কম দাম আসেনি সাধারণ মানুষের নাগালে। তাই স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। তাদের কাঁধে রয়েই গেছে উচ্চমূল্যের বোঝা।

বিক্রেতারা আশ্বাস দিয়ে বলছেন, সবজির দাম কমেছে, আরও কমবে; শীত এলেও কমে যাবে। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন, দ্রুতই কমা উচিত নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। কারণ যাদের আয় কম, তাদের অবস্থা সত্যিই খারাপ।

শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুর ১ নম্বরের কাঁচাবাজার দেখা যায় বর্তমান বাজারের চিত্র।

আজকের বাজারে ভারতীয় টমেটো ১৮০ থেকে ২০০ টাকা, চায়না গাজর ১৫০ থেকে ১৬০, শিম ২৪০, লম্বা বেগুন ৮০, সাদা গোল বেগুন ৯০ থেকে ১০০, কালো গোল বেগুন ১২০ থেকে ১৪০, শসা ৬০ থেকে ৮০, উচ্ছে ১২০, করল্লা ৮০ থেকে ১০০, কাঁকরোল ১০০, পেঁপে ৫০, মুলা ১০০, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৮০, পটল ৮০ থেকে ১২০, চিচিঙ্গা ৬০ থেকে ৭০, ধুন্দল ৬০ থেকে ৮০, ঝিঙা ৮০, বরবটি ১০০, কচুর লতি ৮০ থেকে ১০০, কচুরমুখী ৮০, মিষ্টিকুমড়া ৮০, কাঁচা মরিচ ২৪০ ও ধনেপাতা ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

আর মানভেদে প্রতিটি লাউ ৭০ টাকা, চালকুমড়া ৮০, ফুলকপি ৫০ থেকে ৬০ ও বাঁধাকপি ৬০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৫০ টাকা, হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা করে।

এ ক্ষেত্রে গত সপ্তাহের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, বেশির ভাগ সবজিরই দাম কমেছে। এই দাম কমার পরিমাণ ১০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা পর্যন্ত রয়েছে। প্রতি কেজিতে ১০০ টাকা কমেছে ধনেপাতার। প্রতি কেজিতে ১০ টাকা দাম কমেছে চায়না গাজর ও লাউয়ের। ২০ টাকা দাম কমেছে ভারতীয় টমেটো, করল্লা, পটল, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, ঝিঙা, চালকুমড়ার। ৪০ টাকা দাম কমেছে সব ধরনের বেগুন ও বরবটির। এ ছাড়া প্রতি কেজিতে কাঁচা মরিচের দাম কমেছে ৮০ টাকা। আর মুলার দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে ২০ টাকা। অন্যান্য সবজির দাম রয়েছে অপরিবর্তিত।

সবজি বিক্রেতা মো. শাহ আলম বলেন, সবজির দাম অনেকটাই কমেছে। সামনে আরও কমবে। শীতের সবজি এলেই দাম অনেক কমে যাবে।

বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, দাম অনেক কমেছে সত্যি কিন্তু এটাকে কম দাম বলা যাবে না। আমরাও বুঝি কিন্তু আমাদের কিছু করার নাই। দাম কমলেই আমরা কমিয়ে বিক্রি করবো।

এদিকে বাজার করতে আসা ক্রেতা মাহফুজুর রহমান বলেন, বাজার করতে এসে আমাদের ওপর চাপ যেন বাড়ছেই। এটা দ্রুত কমানো উচিত বলে আমি মনে করি। অনেক দিন বন্যা আর কত অজুহাত দিয়েছে। এখন দাম কমানো উচিত। আমি তো এখনো কিনে খেতে পারছি কিন্তু যাদের আয় কম, তাদের অবস্থা সত্যিই খারাপ।

দাম বেড়েছে পেঁয়াজ-রসুনের
আজকের বাজারে আকার ও মানভেদে ক্রস জাতের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। এর মধ্যে ছোট পেঁয়াজ ১৩০ টাকা ও বড় সাইজের পেঁয়াজ ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর মানভেদে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা করে। এ ছাড়া লাল আলু ৬০, সাদা আলু ৬০, বগুড়ার আলু ৭০, দেশি রসুন ২৪০, চায়না রসুন ২৩০ থেকে ২৪০, চায়না আদা ৩২০ ও নতুন ভারতীয় আদা ১৪০ থেকে ১৬০ দরে বিক্রি হচ্ছে।

দেখা গেছে, আজ সব ধরনের পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। ক্রস জাতের পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। আর দেশি পেঁয়াজের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা। চায়না রসুনের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৪০ টাকা। এ ছাড়া চায়না আদা ও ভারতীয় আদার দাম কমেছে যথাক্রমে ২০ ও ৪০ টাকা।

কেন পেঁয়াজের দাম বেড়েছে, এ প্রসঙ্গে বিক্রেতাদের কাছে জানতে চাইলে তারা কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি।

সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
আজ বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১০০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া আজ ওজন অনুযায়ী ব্রয়লার মুরগি ১৮৫ থেকে ২০৫ টাকা, কক মুরগি ৩০৫, লেয়ার মুরগি ২৯৮ থেকে ৩০০, দেশি মুরগি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে আজ বাজারে কোনও দোকানে ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি করতে দেখা যায়নি।

বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কমেছে ১০ থেকে ১৩ টাকা, কক মুরগির দাম কমেছে ১৫ টাকা, লেয়ার মুরগির দাম কমেছে ২০ টাকা এবং দেশি মুরগির দাম কমেছে ১০ টাকা।

এ ছাড়া আজকের বাজারে আকার ও ওজন অনুযায়ী রুই ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৮০০, কালিবাউশ ৫০০ থেকে ৮০০, চিংড়ি ৯০০ থেকে ১৪০০, কাঁচকি ৫০০ থেকে ৬০০, কই ২০০ থেকে ৩০০, পাবদা ৪০০ থেকে ৮০০, শিং ৫০০ থেকে ৪০০ ও ১২০০, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০, বেলে ৮০০ থেকে ১৪০, বোয়াল ৬০০ থেকে ১২০০, কাজলি ১০০০ থেকে ১২০০ ও রূপচাঁদা ১০০০ থেকে ১৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুদিপণ্যের দাম অপরিবর্তিত
আজ বাজারে ছোট মুসরের ডাল ১৩৫ টাকা, মোটা মুসরের ডাল ১১০, বড় মুগডাল ১৪০, ছোট মুগডাল ১৭০, খেসারি ডাল ১১০, বুটের ডাল ১৪৫, মাষকলাইয়ের ডাল ১৯০, ডাবলি ৭৫, ছোলা ১৩০, প্যাকেট পোলাওর চাল ১৫০ ও খোলা পোলাওর চাল মানভেদে ১১০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

আর প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৭ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৫৩, প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫, খোলা চিনি ১৩০, দুই কেজি প্যাকেট ময়দা ১৫০, আটা দুই কেজির প্যাকেট ১১৫, খোলা সরিষার তেল প্রতি লিটার ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত