গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি নবায়ন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠক

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি নবায়ন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠক
বাংলাদেশ-ভারত গঙ্গা চুক্তি। ছবি দু-দেশের পতাকা। সংগৃহীত

১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হচ্ছে। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই নবায়ন প্রক্রিয়া শুরু করতে যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) কর্মকর্তারা মঙ্গলবার দিল্লিতে বৈঠক করেছেন।

ঢাকার পক্ষ থেকে সদস্য মোহাম্মদ আবুল হোসেনের নেতৃত্বে একটি কারিগরি দল বৈঠকে অংশ নিচ্ছে। বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল চুক্তির কার্যক্রম ও নবায়ন প্রক্রিয়া। যৌথ নদী কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বছরে দুইবার বৈঠক হয়।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকলেও, শুধুমাত্র গঙ্গার জন্যই পানিবণ্টন চুক্তি হয়েছে। অন্য নদীর মধ্যে তিস্তার চুক্তি দীর্ঘদিন অমীমাংসিত রয়েছে।

মোহাম্মদ আবুল হোসেন বলেন, “এটা আমাদের রুটিন বৈঠক। এখানে মূলত গঙ্গা চুক্তির বাস্তবায়ন এবং প্রয়োজনে নবায়ন প্রক্রিয়া নিয়েই আলোচনা হয়।”

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত ফরেন অফিস কনসালটেশন বৈঠকেও গঙ্গা চুক্তি নবায়নের প্রয়োজনীয়তা গুরুত্ব পেয়েছিল।

১৯৯৬ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি নবায়ন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠক

গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি নবায়ন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত বৈঠক
বাংলাদেশ-ভারত গঙ্গা চুক্তি। ছবি দু-দেশের পতাকা। সংগৃহীত

১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন চুক্তি ২০২৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হচ্ছে। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই নবায়ন প্রক্রিয়া শুরু করতে যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) কর্মকর্তারা মঙ্গলবার দিল্লিতে বৈঠক করেছেন।

ঢাকার পক্ষ থেকে সদস্য মোহাম্মদ আবুল হোসেনের নেতৃত্বে একটি কারিগরি দল বৈঠকে অংশ নিচ্ছে। বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় ছিল চুক্তির কার্যক্রম ও নবায়ন প্রক্রিয়া। যৌথ নদী কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, গঙ্গা নদীর পানিবণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বছরে দুইবার বৈঠক হয়।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৫৪টি অভিন্ন নদী থাকলেও, শুধুমাত্র গঙ্গার জন্যই পানিবণ্টন চুক্তি হয়েছে। অন্য নদীর মধ্যে তিস্তার চুক্তি দীর্ঘদিন অমীমাংসিত রয়েছে।

মোহাম্মদ আবুল হোসেন বলেন, “এটা আমাদের রুটিন বৈঠক। এখানে মূলত গঙ্গা চুক্তির বাস্তবায়ন এবং প্রয়োজনে নবায়ন প্রক্রিয়া নিয়েই আলোচনা হয়।”

২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত ফরেন অফিস কনসালটেশন বৈঠকেও গঙ্গা চুক্তি নবায়নের প্রয়োজনীয়তা গুরুত্ব পেয়েছিল।

১৯৯৬ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত