পানি রাখার পাত্র কেমন হওয়া জরুরি

স্টাফ রিপোর্টার এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
পানি রাখার পাত্র কেমন হওয়া জরুরি
পানি রাখার পাত্র কেমন হওয়া জরুরি। ছবি- সংগৃহীত

পানি জীবনধারণের মূল উপাদান। প্রতিদিন আমাদের শরীরের জন্য বিশুদ্ধ পানি অপরিহার্য। তবে শুধু বিশুদ্ধ পানি পান করাই যথেষ্ট নয়, পানি কোন পাত্রে সংরক্ষণ করা হচ্ছে সেটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পানির গুণগত মান অনেকাংশে নির্ভর করে পাত্রের উপর। যদি সঠিক ধরনের পাত্র ব্যবহার না করা হয়, তাহলে সেই পানিতে জীবাণু জন্মাতে পারে, রাসায়নিকের প্রভাব পড়তে পারে অথবা পানি দীর্ঘসময় নিরাপদভাবে সংরক্ষিত নাও থাকতে পারে। তাই পানি রাখার সঠিক পাত্র কেমন হওয়া উচিত, এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করা আজকের দিনে অত্যন্ত জরুরি। আধুনিক জীবনে প্লাস্টিক থেকে শুরু করে স্টেইনলেস স্টিল, কাচ কিংবা মাটির বিভিন্ন ধরণের পাত্র ব্যবহার হচ্ছে। প্রতিটি পাত্রেরই সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। সঠিকভাবে না বাছাই করলে আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।

পানির পাত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেন সচেতন হওয়া প্রয়োজন

আমরা প্রতিদিন যে পানি পান করি, তা শরীরের প্রতিটি অঙ্গে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। হজম, রক্তসঞ্চালন, দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণসহ নানা কাজে পানি অপরিহার্য। কিন্তু যদি সেই পানি এমন একটি পাত্রে রাখা হয় যেখানে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ আছে বা যেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর সম্ভাবনা বেশি, তাহলে বিশুদ্ধ পানি পান করার পরও শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষ করে প্লাস্টিকের নিম্নমানের বোতল বা বালতিতে পানি রাখলে পানির ভেতরে মাইক্রোপ্লাস্টিক কিংবা ক্ষতিকর কেমিক্যাল মিশে যেতে পারে। অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা পুরনো প্লাস্টিক বা ক্ষয়প্রাপ্ত পাত্রে পানি রাখলে তার ভেতরে জীবাণু জন্মায় এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে। তাই পাত্র বাছাইয়ের সময় নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব, স্বাস্থ্যগত প্রভাব এবং পরিষ্কারের সুবিধা সবকিছুর দিক বিবেচনা করা জরুরি।

কাচের পাত্র: নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর

কাচের পাত্রে পানি রাখা সবচেয়ে নিরাপদ উপায়গুলোর একটি। কাচ পানির সাথে কোনো রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া ঘটায় না। ফলে পানি দীর্ঘসময় সংরক্ষণ করলেও এর স্বাভাবিক গুণগত মান অপরিবর্তিত থাকে। কাচের বোতল বা জার সহজে পরিষ্কার করা যায় এবং জীবাণু জন্মানোর আশঙ্কা থাকে না। এছাড়া কাচে রাখা পানি গরমে বা ঠাণ্ডায় প্রভাবিত হয় না, অর্থাৎ এর স্বাদ অপরিবর্তিত থাকে। তবে কাচের পাত্র ভঙ্গুর হওয়ায় ব্যবহার করতে কিছুটা সতর্ক থাকতে হয়। শিশুদের হাতে সহজে ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে বলে অনেক পরিবার কাচ এড়িয়ে চলে। কিন্তু স্বাস্থ্যগত দিক থেকে এটি সর্বাধিক উপযোগী।

স্টেইনলেস স্টিল: আধুনিক ও টেকসই

বর্তমানে পানি রাখার জন্য স্টেইনলেস স্টিলের বোতল ও জার ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো দীর্ঘস্থায়ী, ভঙ্গুর নয় এবং বহন করাও সহজ। স্টেইনলেস স্টিলে রাখা পানিতে কোনো ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশে যায় না। যারা বাইরে কাজে যান বা ভ্রমণ করেন, তাদের জন্য স্টিলের বোতল একটি ভালো সমাধান। এটি পরিবেশবান্ধবও বটে, কারণ প্লাস্টিকের মতো দূষণ সৃষ্টি করে না। তবে স্টিলের পাত্র প্রতিবার ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার না করলে ভেতরে দুর্গন্ধ তৈরি হতে পারে। তাই ব্যবহার শেষে নিয়মিত পরিষ্কার করাটা অত্যন্ত জরুরি।

মাটির পাত্র: প্রাচীন পদ্ধতির স্বাস্থ্যগুণ

গ্রামীণ জীবনযাত্রায় আজও মাটির কলস বা হাড়ি ব্যবহার করা হয় পানি রাখার জন্য। মাটির পাত্রে রাখা পানি প্রাকৃতিকভাবে ঠাণ্ডা থাকে এবং এর ভেতরে থাকা খনিজ উপাদান পানিকে আরও স্বাস্থ্যকর করে তোলে। মাটির কলসে রাখা পানি পান করলে গরমে স্বস্তি মেলে। এমনকি অনেকে মনে করেন, মাটির কলসে পানি রাখলে হজমশক্তি বাড়ে এবং শরীরে অতিরিক্ত তাপ কমায়। তবে মাটির পাত্র নিয়মিত ধুয়ে ব্যবহার না করলে শৈবাল বা ছত্রাক জন্মাতে পারে, যা পানিকে দূষিত করে। তাই মাটির পাত্রে পানি রাখলে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

প্লাস্টিকের পাত্র: সুবিধা বেশি, ঝুঁকিও কম নয়

প্লাস্টিকের বোতল বা জার বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, কারণ এগুলো সস্তা, হালকা ও সহজলভ্য। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্লাস্টিকের পাত্র দীর্ঘসময় ব্যবহারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। বিশেষ করে নিম্নমানের প্লাস্টিকের পাত্রে পানি রাখলে BPA (Bisphenol A) নামক রাসায়নিক পানিতে মিশে যায়, যা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। রোদে বা অতিরিক্ত তাপে প্লাস্টিকের বোতল রাখলে এই ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। তাই যদি প্লাস্টিকের পাত্র ব্যবহার করতেই হয়, তবে অবশ্যই উচ্চমানের BPA-free প্লাস্টিক বেছে নেওয়া উচিত।

পানির পাত্র ব্যবহারে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা

সঠিক পাত্র ব্যবহারের পাশাপাশি তা পরিষ্কার রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় দেখা যায়, ভালো মানের বোতল বা জার ব্যবহার করা হলেও নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে তাতে জীবাণু জন্মায়। প্রতিদিন পানির পাত্র সাবান বা ভিনেগার দিয়ে ধুয়ে ফেলা ভালো। বোতলের মুখ বা ঢাকনা পরিষ্কার করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সেখানে সবচেয়ে বেশি জীবাণু জন্মায়। এছাড়া কোনো পাত্রে দীর্ঘসময় পানি জমিয়ে না রাখা ভালো।

পরিবেশবান্ধব দৃষ্টিভঙ্গি

পানি রাখার পাত্র বাছাই করার সময় শুধু স্বাস্থ্য নয়, পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। প্লাস্টিকের অতিরিক্ত ব্যবহার পরিবেশ দূষণ বাড়াচ্ছে। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতল পরিবেশের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। তাই যারা দীর্ঘমেয়াদে নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব সমাধান চান, তারা কাচ, স্টেইনলেস স্টিল কিংবা মাটির পাত্রের দিকে ঝুঁকতে পারেন। এতে শুধু নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত হবে না, প্রকৃতিও রক্ষা পাবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পানি রাখার পাত্র কেমন হওয়া জরুরি

পানি রাখার পাত্র কেমন হওয়া জরুরি
পানি রাখার পাত্র কেমন হওয়া জরুরি। ছবি- সংগৃহীত

পানি জীবনধারণের মূল উপাদান। প্রতিদিন আমাদের শরীরের জন্য বিশুদ্ধ পানি অপরিহার্য। তবে শুধু বিশুদ্ধ পানি পান করাই যথেষ্ট নয়, পানি কোন পাত্রে সংরক্ষণ করা হচ্ছে সেটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পানির গুণগত মান অনেকাংশে নির্ভর করে পাত্রের উপর। যদি সঠিক ধরনের পাত্র ব্যবহার না করা হয়, তাহলে সেই পানিতে জীবাণু জন্মাতে পারে, রাসায়নিকের প্রভাব পড়তে পারে অথবা পানি দীর্ঘসময় নিরাপদভাবে সংরক্ষিত নাও থাকতে পারে। তাই পানি রাখার সঠিক পাত্র কেমন হওয়া উচিত, এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করা আজকের দিনে অত্যন্ত জরুরি। আধুনিক জীবনে প্লাস্টিক থেকে শুরু করে স্টেইনলেস স্টিল, কাচ কিংবা মাটির বিভিন্ন ধরণের পাত্র ব্যবহার হচ্ছে। প্রতিটি পাত্রেরই সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। সঠিকভাবে না বাছাই করলে আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।

পানির পাত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে কেন সচেতন হওয়া প্রয়োজন

আমরা প্রতিদিন যে পানি পান করি, তা শরীরের প্রতিটি অঙ্গে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। হজম, রক্তসঞ্চালন, দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণসহ নানা কাজে পানি অপরিহার্য। কিন্তু যদি সেই পানি এমন একটি পাত্রে রাখা হয় যেখানে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ আছে বা যেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মানোর সম্ভাবনা বেশি, তাহলে বিশুদ্ধ পানি পান করার পরও শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিশেষ করে প্লাস্টিকের নিম্নমানের বোতল বা বালতিতে পানি রাখলে পানির ভেতরে মাইক্রোপ্লাস্টিক কিংবা ক্ষতিকর কেমিক্যাল মিশে যেতে পারে। অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করা পুরনো প্লাস্টিক বা ক্ষয়প্রাপ্ত পাত্রে পানি রাখলে তার ভেতরে জীবাণু জন্মায় এবং স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ে। তাই পাত্র বাছাইয়ের সময় নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব, স্বাস্থ্যগত প্রভাব এবং পরিষ্কারের সুবিধা সবকিছুর দিক বিবেচনা করা জরুরি।

কাচের পাত্র: নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর

কাচের পাত্রে পানি রাখা সবচেয়ে নিরাপদ উপায়গুলোর একটি। কাচ পানির সাথে কোনো রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া ঘটায় না। ফলে পানি দীর্ঘসময় সংরক্ষণ করলেও এর স্বাভাবিক গুণগত মান অপরিবর্তিত থাকে। কাচের বোতল বা জার সহজে পরিষ্কার করা যায় এবং জীবাণু জন্মানোর আশঙ্কা থাকে না। এছাড়া কাচে রাখা পানি গরমে বা ঠাণ্ডায় প্রভাবিত হয় না, অর্থাৎ এর স্বাদ অপরিবর্তিত থাকে। তবে কাচের পাত্র ভঙ্গুর হওয়ায় ব্যবহার করতে কিছুটা সতর্ক থাকতে হয়। শিশুদের হাতে সহজে ভেঙে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে বলে অনেক পরিবার কাচ এড়িয়ে চলে। কিন্তু স্বাস্থ্যগত দিক থেকে এটি সর্বাধিক উপযোগী।

স্টেইনলেস স্টিল: আধুনিক ও টেকসই

বর্তমানে পানি রাখার জন্য স্টেইনলেস স্টিলের বোতল ও জার ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো দীর্ঘস্থায়ী, ভঙ্গুর নয় এবং বহন করাও সহজ। স্টেইনলেস স্টিলে রাখা পানিতে কোনো ধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক মিশে যায় না। যারা বাইরে কাজে যান বা ভ্রমণ করেন, তাদের জন্য স্টিলের বোতল একটি ভালো সমাধান। এটি পরিবেশবান্ধবও বটে, কারণ প্লাস্টিকের মতো দূষণ সৃষ্টি করে না। তবে স্টিলের পাত্র প্রতিবার ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার না করলে ভেতরে দুর্গন্ধ তৈরি হতে পারে। তাই ব্যবহার শেষে নিয়মিত পরিষ্কার করাটা অত্যন্ত জরুরি।

মাটির পাত্র: প্রাচীন পদ্ধতির স্বাস্থ্যগুণ

গ্রামীণ জীবনযাত্রায় আজও মাটির কলস বা হাড়ি ব্যবহার করা হয় পানি রাখার জন্য। মাটির পাত্রে রাখা পানি প্রাকৃতিকভাবে ঠাণ্ডা থাকে এবং এর ভেতরে থাকা খনিজ উপাদান পানিকে আরও স্বাস্থ্যকর করে তোলে। মাটির কলসে রাখা পানি পান করলে গরমে স্বস্তি মেলে। এমনকি অনেকে মনে করেন, মাটির কলসে পানি রাখলে হজমশক্তি বাড়ে এবং শরীরে অতিরিক্ত তাপ কমায়। তবে মাটির পাত্র নিয়মিত ধুয়ে ব্যবহার না করলে শৈবাল বা ছত্রাক জন্মাতে পারে, যা পানিকে দূষিত করে। তাই মাটির পাত্রে পানি রাখলে অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

প্লাস্টিকের পাত্র: সুবিধা বেশি, ঝুঁকিও কম নয়

প্লাস্টিকের বোতল বা জার বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, কারণ এগুলো সস্তা, হালকা ও সহজলভ্য। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্লাস্টিকের পাত্র দীর্ঘসময় ব্যবহারে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। বিশেষ করে নিম্নমানের প্লাস্টিকের পাত্রে পানি রাখলে BPA (Bisphenol A) নামক রাসায়নিক পানিতে মিশে যায়, যা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে এবং দীর্ঘমেয়াদে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। রোদে বা অতিরিক্ত তাপে প্লাস্টিকের বোতল রাখলে এই ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। তাই যদি প্লাস্টিকের পাত্র ব্যবহার করতেই হয়, তবে অবশ্যই উচ্চমানের BPA-free প্লাস্টিক বেছে নেওয়া উচিত।

পানির পাত্র ব্যবহারে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা

সঠিক পাত্র ব্যবহারের পাশাপাশি তা পরিষ্কার রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় দেখা যায়, ভালো মানের বোতল বা জার ব্যবহার করা হলেও নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে তাতে জীবাণু জন্মায়। প্রতিদিন পানির পাত্র সাবান বা ভিনেগার দিয়ে ধুয়ে ফেলা ভালো। বোতলের মুখ বা ঢাকনা পরিষ্কার করা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সেখানে সবচেয়ে বেশি জীবাণু জন্মায়। এছাড়া কোনো পাত্রে দীর্ঘসময় পানি জমিয়ে না রাখা ভালো।

পরিবেশবান্ধব দৃষ্টিভঙ্গি

পানি রাখার পাত্র বাছাই করার সময় শুধু স্বাস্থ্য নয়, পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। প্লাস্টিকের অতিরিক্ত ব্যবহার পরিবেশ দূষণ বাড়াচ্ছে। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতল পরিবেশের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। তাই যারা দীর্ঘমেয়াদে নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব সমাধান চান, তারা কাচ, স্টেইনলেস স্টিল কিংবা মাটির পাত্রের দিকে ঝুঁকতে পারেন। এতে শুধু নিজের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত হবে না, প্রকৃতিও রক্ষা পাবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত