শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই

আকাশ ইসলাম ডেস্ক এডিটর, ঢাকা
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই
ছবি: ইন্টারনেট

আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই। ফলমূল আমাদের ডায়েটারদের জন্য খুবই উপকারী। তাই প্রতিদিনের খাবারে ফল রাখা উচিত। কিন্তু কী ধরনের ফল খেতে হবে? কোন ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, কোন ফল রোগের ঝুঁকি কমায়? এটা জানা উচিত। শুধু পুষ্টিগুণ নয়। তবে শুধু পুষ্টিগুণেই নয়, আরও নানা কারণে আম, কলা, পেয়ারাকে এগিয়ে রাখছেন অ্যাভোকাডো, কিউই, ব্লু বেরি, রাস্পবেরি, ড্রাগন ফল।

দেশি ফলের ক্ষেত্রে ফসল তোলার কয়েক দিনের মধ্যেই বাজারে পৌঁছে যায়। ঘরের গাছ হলেও সেক্ষেত্রে ফল পাকলে খাওয়া সম্ভব। মৌসুমি ফলগুলোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। স্থানীয় এলাকার মাটি, পানি ও বাতাসে এসব ফলের গাছ জন্মে। তাই স্থানীয় সংক্রমণ বা মৌসুমি সংক্রমণের ক্ষেত্রে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি থাকে। কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানী করা ফলগুলো অনেক সময় স্বাদে অতুলনীয় হলেও এসব ফল আমদানী করার সময় অনেক ক্ষেত্রে প্রিজারভেটিভ মেশানো হয় যাতে তা সতেজ দেখা যায়। পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, পুষ্টি কমে যায়।

বাজারে বিদেশি ফলের তুলনায় মৌসুমি দেশি ফলের দাম তুলনামূলক কম। কারণ এ ক্ষেত্রে পরিবহন খরচ কম। এছাড়া দেশীয় ফল অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলে। তাজা হওয়ার পাশাপাশি এই জাতীয় ফলগুলির প্রচুর স্বাদও রয়েছে। স্থানীয় ফলের মধ্যে মৌসুমি ফল প্রধান ভূমিকা পালন করে। যেমন গ্রীষ্মকালে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু-তরমুজ-কিসমিস, বর্ষায় আনারস-মুসাম্বি, শীতকালে আঙুর-আপেল-কমলা-লেবু। তাই বিভিন্ন ফল খাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফলে একঘেয়েমিও কমে। আর আমদানি করা ফল বা বিদেশি ফলের ক্ষেত্রে ফল পাকার অনেক আগেই গাছ থেকে তোলা হয়। পরিবহন খরচ যোগ করায় ফলের দামও বেশি। গন্তব্যে পৌঁছানোর পরেও ফলকে তাজা রাখতে প্রায়ই রাসায়নিক স্প্রে করা হয়। তাই মৌসুমী মেলায় কিউই বা রাস্পবেরির চেয়ে আনারসকে এগিয়ে রাখছেন পুষ্টিবিদরা। যদিও বিদেশী ফল বা আমদানী করা ফল স্বাদ পরিবর্তনের জন্য মাঝে মাঝে খাওয়া যেতে পারে,কিছু দেশীয় ফল নির্দিষ্ট এলাকায়, নির্দিষ্ট ঋতুতে বেশি পাওয়া যায়। যেমন টোপা কুল, বম্বে কুল, বিভিন্ন ধরনের কুল বাজারে দেখা যায়। পুষ্টিবিদরা বলেন, অল্প সময়ের জন্য যেসব ফল পাওয়া যায় সেগুলো অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। তবে ডায়াবেটিস, কিডনির অসুখ বা অন্য কোনো সমস্যা থাকলে কোন ফল খাবেন আর কোনটি খাবেন না তা জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কিছু ফল যেমন খেজুর, নোনা, আতা, বেল, আমলকি, কাজুবাদাম, নারকেলও প্রোটিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। গাছে বেড়ে ওঠা এবং ফল খাওয়ার মধ্যে যত কম সময়, পুষ্টির মান তত বেশি।

ঘরের গাছ হলেও সেক্ষেত্রে ফল পাকলে খাওয়া সম্ভব। মৌসুমি ফলগুলোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মাটি, পানি, বাতাসে এই ফলের গাছ জন্মে। তাই স্থানীয় সংক্রমণ বা মৌসুমি সংক্রমণের ক্ষেত্রে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি থাকে। কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানী করা ফলগুলো অনেক সময় স্বাদে অতুলনীয় হলেও এসব ফল আমদানী করার সময় অনেক ক্ষেত্রে প্রিজারভেটিভ মেশানো হয় যাতে তা সতেজ দেখা যায়। পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, পুষ্টি কমে যায়।

তাজা হওয়ার পাশাপাশি এই জাতীয় ফলগুলির প্রচুর স্বাদও রয়েছে। স্থানীয় ফলের মধ্যে মৌসুমি ফল প্রধান ভূমিকা পালন করে। যেমন গ্রীষ্মকালে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু-তরমুজ-কিসমিস, বর্ষাকালে আনারস-মুসাম্বি, শীতকালে আঙুর-আপেল-কমলা লেবু। তাই বিভিন্ন ফল খাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফলে একঘেয়েমিও কমে। আর আমদানি করা ফল বা বিদেশি ফলের ক্ষেত্রে ফল পাকার অনেক আগেই গাছ থেকে তোলা হয়। পরিবহন খরচ যোগ করায় ফলের দামও বেশি। গন্তব্যে পৌঁছানোর পরেও ফলকে তাজা রাখতে প্রায়ই রাসায়নিক স্প্রে করা হয়। তাই মৌসুমী মেলায় কিউই বা রাস্পবেরির চেয়ে আনারসকে এগিয়ে রাখছেন পুষ্টিবিদরা। যদিও কখনও কখনও বিদেশী ফল বা আমদানি করা ফল স্বাদ পরিবর্তনের জন্য খাওয়া যেতে পারে, তবে তারা আরও নির্দেশ করে যে কিছু দেশীয় ফল নির্দিষ্ট এলাকায়, নির্দিষ্ট ঋতুতে বেশি পাওয়া যায়। যেমন টোপা কুল, বম্বে কুল, বিভিন্ন ধরনের কুল বাজারে দেখা যায়। অল্প সময়ের জন্য যেসব ফল পাওয়া যায় সেগুলো অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। তবে ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ বা অন্য কোনো সমস্যা থাকলে কোন ফল খাওয়া উচিত আর কোনটি খাওয়া উচিত নয়? সেটা জানতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কিছু ফল যেমন খেজুর, নোনা, আতা, বেল, আমলকি, কাজুবাদাম, নারকেলও প্রোটিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। গাছে বেড়ে ওঠা এবং ফল খাওয়ার মধ্যে যত কম সময়, পুষ্টির মান তত বেশি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই
ছবি: ইন্টারনেট

আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে মৌসুমি ফলের বিকল্প নেই। ফলমূল আমাদের ডায়েটারদের জন্য খুবই উপকারী। তাই প্রতিদিনের খাবারে ফল রাখা উচিত। কিন্তু কী ধরনের ফল খেতে হবে? কোন ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, কোন ফল রোগের ঝুঁকি কমায়? এটা জানা উচিত। শুধু পুষ্টিগুণ নয়। তবে শুধু পুষ্টিগুণেই নয়, আরও নানা কারণে আম, কলা, পেয়ারাকে এগিয়ে রাখছেন অ্যাভোকাডো, কিউই, ব্লু বেরি, রাস্পবেরি, ড্রাগন ফল।

দেশি ফলের ক্ষেত্রে ফসল তোলার কয়েক দিনের মধ্যেই বাজারে পৌঁছে যায়। ঘরের গাছ হলেও সেক্ষেত্রে ফল পাকলে খাওয়া সম্ভব। মৌসুমি ফলগুলোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। স্থানীয় এলাকার মাটি, পানি ও বাতাসে এসব ফলের গাছ জন্মে। তাই স্থানীয় সংক্রমণ বা মৌসুমি সংক্রমণের ক্ষেত্রে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি থাকে। কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানী করা ফলগুলো অনেক সময় স্বাদে অতুলনীয় হলেও এসব ফল আমদানী করার সময় অনেক ক্ষেত্রে প্রিজারভেটিভ মেশানো হয় যাতে তা সতেজ দেখা যায়। পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, পুষ্টি কমে যায়।

বাজারে বিদেশি ফলের তুলনায় মৌসুমি দেশি ফলের দাম তুলনামূলক কম। কারণ এ ক্ষেত্রে পরিবহন খরচ কম। এছাড়া দেশীয় ফল অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলে। তাজা হওয়ার পাশাপাশি এই জাতীয় ফলগুলির প্রচুর স্বাদও রয়েছে। স্থানীয় ফলের মধ্যে মৌসুমি ফল প্রধান ভূমিকা পালন করে। যেমন গ্রীষ্মকালে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু-তরমুজ-কিসমিস, বর্ষায় আনারস-মুসাম্বি, শীতকালে আঙুর-আপেল-কমলা-লেবু। তাই বিভিন্ন ফল খাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফলে একঘেয়েমিও কমে। আর আমদানি করা ফল বা বিদেশি ফলের ক্ষেত্রে ফল পাকার অনেক আগেই গাছ থেকে তোলা হয়। পরিবহন খরচ যোগ করায় ফলের দামও বেশি। গন্তব্যে পৌঁছানোর পরেও ফলকে তাজা রাখতে প্রায়ই রাসায়নিক স্প্রে করা হয়। তাই মৌসুমী মেলায় কিউই বা রাস্পবেরির চেয়ে আনারসকে এগিয়ে রাখছেন পুষ্টিবিদরা। যদিও বিদেশী ফল বা আমদানী করা ফল স্বাদ পরিবর্তনের জন্য মাঝে মাঝে খাওয়া যেতে পারে,কিছু দেশীয় ফল নির্দিষ্ট এলাকায়, নির্দিষ্ট ঋতুতে বেশি পাওয়া যায়। যেমন টোপা কুল, বম্বে কুল, বিভিন্ন ধরনের কুল বাজারে দেখা যায়। পুষ্টিবিদরা বলেন, অল্প সময়ের জন্য যেসব ফল পাওয়া যায় সেগুলো অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। তবে ডায়াবেটিস, কিডনির অসুখ বা অন্য কোনো সমস্যা থাকলে কোন ফল খাবেন আর কোনটি খাবেন না তা জানতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কিছু ফল যেমন খেজুর, নোনা, আতা, বেল, আমলকি, কাজুবাদাম, নারকেলও প্রোটিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। গাছে বেড়ে ওঠা এবং ফল খাওয়ার মধ্যে যত কম সময়, পুষ্টির মান তত বেশি।

ঘরের গাছ হলেও সেক্ষেত্রে ফল পাকলে খাওয়া সম্ভব। মৌসুমি ফলগুলোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বেশি থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মাটি, পানি, বাতাসে এই ফলের গাছ জন্মে। তাই স্থানীয় সংক্রমণ বা মৌসুমি সংক্রমণের ক্ষেত্রে তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি থাকে। কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানী করা ফলগুলো অনেক সময় স্বাদে অতুলনীয় হলেও এসব ফল আমদানী করার সময় অনেক ক্ষেত্রে প্রিজারভেটিভ মেশানো হয় যাতে তা সতেজ দেখা যায়। পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, পুষ্টি কমে যায়।

তাজা হওয়ার পাশাপাশি এই জাতীয় ফলগুলির প্রচুর স্বাদও রয়েছে। স্থানীয় ফলের মধ্যে মৌসুমি ফল প্রধান ভূমিকা পালন করে। যেমন গ্রীষ্মকালে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু-তরমুজ-কিসমিস, বর্ষাকালে আনারস-মুসাম্বি, শীতকালে আঙুর-আপেল-কমলা লেবু। তাই বিভিন্ন ফল খাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ফলে একঘেয়েমিও কমে। আর আমদানি করা ফল বা বিদেশি ফলের ক্ষেত্রে ফল পাকার অনেক আগেই গাছ থেকে তোলা হয়। পরিবহন খরচ যোগ করায় ফলের দামও বেশি। গন্তব্যে পৌঁছানোর পরেও ফলকে তাজা রাখতে প্রায়ই রাসায়নিক স্প্রে করা হয়। তাই মৌসুমী মেলায় কিউই বা রাস্পবেরির চেয়ে আনারসকে এগিয়ে রাখছেন পুষ্টিবিদরা। যদিও কখনও কখনও বিদেশী ফল বা আমদানি করা ফল স্বাদ পরিবর্তনের জন্য খাওয়া যেতে পারে, তবে তারা আরও নির্দেশ করে যে কিছু দেশীয় ফল নির্দিষ্ট এলাকায়, নির্দিষ্ট ঋতুতে বেশি পাওয়া যায়। যেমন টোপা কুল, বম্বে কুল, বিভিন্ন ধরনের কুল বাজারে দেখা যায়। অল্প সময়ের জন্য যেসব ফল পাওয়া যায় সেগুলো অবশ্যই খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। তবে ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ বা অন্য কোনো সমস্যা থাকলে কোন ফল খাওয়া উচিত আর কোনটি খাওয়া উচিত নয়? সেটা জানতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কিছু ফল যেমন খেজুর, নোনা, আতা, বেল, আমলকি, কাজুবাদাম, নারকেলও প্রোটিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। গাছে বেড়ে ওঠা এবং ফল খাওয়ার মধ্যে যত কম সময়, পুষ্টির মান তত বেশি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত