যশোরে নাহিদ ও ইউনুস খুনের মোটিভ উদঘাটন

,
যশোরে নাহিদ ও ইউনুস খুনের মোটিভ উদঘাটন
ছবি: প্রতিনিধি

যশোরে নাহিদ হাসান ও ইউনুস খুনের মোটিভ উদঘাটন হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িত দুই জনকে আটকের পর পুলিশ খুনের বিস্তারিত তথ্য নিশ্চিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আটককৃত দুইজন খুনের সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছে। খুনে ব্যবহৃত দুটি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার(২ এপ্রিল) দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) বেলাল হোসাইন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা জানান, ৩১ মার্চ রাত ৯ টার দিকে স্থানীয় দুর্বৃত্তরা শহরের পূর্ববারান্দি নাথপাড়ার ভৈরব নদের পাড়ে নিয়ে শেখহাটি তরফ নওয়াপাড়ার রেজাউল ইসলাম বাচ্চুর ছেলে নাহিদকে গলায় ও পেটে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। একই রাতে সদর উপজেলার ঘুরুলিয়া কামারপাড়ায় বড় ভাই ইউনুছকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ছোট ভাই ইউসুফ। ঘটনার পর থেকেই ডিবি ও থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে শনাক্ত হয়েছে খুনি ও তাদের সহযোগীরা।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন জানিয়েছেন,বারান্দিপাড়া এলাকার একটি মসজিদে ইফতার শেষে স্থানীয় দুর্বৃত্ত ইব্রাহিম ও রাতুল আল হাসান নামে দুইজনের মধ্যে সিনিয়র জুনিয়র নিয়ে কথা কটাকাটি হয়। ওইসময় নাহিদ হাসান তার বন্ধু রাতুলের পক্ষ নেয়। এরপর তারাবির নামাজ শেষে ইব্রাহিম তার চাচাতো ভাই জিসান উদ্দিন অন্তরকে ডেকে আনে। তারা নাহিদের সাথে ফের বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে নাহিদের গলায় ও পেটে ছুরিকাঘাত করে অন্তর।

পুলিশ অন্তরকে শহরের পুরাতন কসবা টালিখোলা এলাকা থেকে আটক করেছে। সে ওই এলাকার জসীম উদ্দিনের ছেলে। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হত্যায় ব্যবহৃত চাকুও উদ্ধার করছে পুলিশ। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী বারান্দিপাড়ার আজাহার উদ্দিন বাবুর জমি থেকে চাকুটি উদ্ধার হয়।

অপরদিকে, ঘুরুলিয়ায় ছোট ভাই ইউসুফের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই ইউনুছ খুন হওয়ার ঘটনায় সদর উপজেলার নাটুয়াপাড়া থেকে আটক করা হয়েছে ঘাতক ছোট ভাইকে। পুলিশ জানিয়েছে, বড় ভাবিকে মারপিট ও উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় ইউনুছকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ছোট ভাই ইউসুফ।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

যশোরে নাহিদ ও ইউনুস খুনের মোটিভ উদঘাটন

যশোরে নাহিদ ও ইউনুস খুনের মোটিভ উদঘাটন
ছবি: প্রতিনিধি

যশোরে নাহিদ হাসান ও ইউনুস খুনের মোটিভ উদঘাটন হয়েছে। ঘটনার সাথে জড়িত দুই জনকে আটকের পর পুলিশ খুনের বিস্তারিত তথ্য নিশ্চিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে আটককৃত দুইজন খুনের সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছে। খুনে ব্যবহৃত দুটি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার(২ এপ্রিল) দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) বেলাল হোসাইন।

পুলিশের এই কর্মকর্তা জানান, ৩১ মার্চ রাত ৯ টার দিকে স্থানীয় দুর্বৃত্তরা শহরের পূর্ববারান্দি নাথপাড়ার ভৈরব নদের পাড়ে নিয়ে শেখহাটি তরফ নওয়াপাড়ার রেজাউল ইসলাম বাচ্চুর ছেলে নাহিদকে গলায় ও পেটে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। একই রাতে সদর উপজেলার ঘুরুলিয়া কামারপাড়ায় বড় ভাই ইউনুছকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ছোট ভাই ইউসুফ। ঘটনার পর থেকেই ডিবি ও থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে শনাক্ত হয়েছে খুনি ও তাদের সহযোগীরা।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসাইন জানিয়েছেন,বারান্দিপাড়া এলাকার একটি মসজিদে ইফতার শেষে স্থানীয় দুর্বৃত্ত ইব্রাহিম ও রাতুল আল হাসান নামে দুইজনের মধ্যে সিনিয়র জুনিয়র নিয়ে কথা কটাকাটি হয়। ওইসময় নাহিদ হাসান তার বন্ধু রাতুলের পক্ষ নেয়। এরপর তারাবির নামাজ শেষে ইব্রাহিম তার চাচাতো ভাই জিসান উদ্দিন অন্তরকে ডেকে আনে। তারা নাহিদের সাথে ফের বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে নাহিদের গলায় ও পেটে ছুরিকাঘাত করে অন্তর।

পুলিশ অন্তরকে শহরের পুরাতন কসবা টালিখোলা এলাকা থেকে আটক করেছে। সে ওই এলাকার জসীম উদ্দিনের ছেলে। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হত্যায় ব্যবহৃত চাকুও উদ্ধার করছে পুলিশ। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী বারান্দিপাড়ার আজাহার উদ্দিন বাবুর জমি থেকে চাকুটি উদ্ধার হয়।

অপরদিকে, ঘুরুলিয়ায় ছোট ভাই ইউসুফের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই ইউনুছ খুন হওয়ার ঘটনায় সদর উপজেলার নাটুয়াপাড়া থেকে আটক করা হয়েছে ঘাতক ছোট ভাইকে। পুলিশ জানিয়েছে, বড় ভাবিকে মারপিট ও উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় ইউনুছকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ছোট ভাই ইউসুফ।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত