মাটি খুঁড়তেই উঠে এসেছে প্রাচীন ইতিহাস

,
মাটি খুঁড়তেই উঠে এসেছে প্রাচীন ইতিহাস

প্রত্নতত্ত্ববিদরা হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস খুঁজে বের করেন। এতে অনেক সময় প্রচলিত হিসাব-নিকাশ পাল্টে যায়। সম্প্রতি এমন এক ঘটনা ঘটেছে। মিশরের রাজধানী কায়রোর কাছে সাকারায় মাটি খুঁড়ে প্রত্মতত্ত্ববিদরা আবিষ্কার করেছেন প্রাচীন ইতিহাস। মিশরের প্রত্নতত্ত্ববিদ জাহি হাবাসের মতে, এই আবিষ্কারের ফলে নতুন করে রচিত হবে সাকারার ইতিহাস।

সাকারা কায়রোর একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি ইউনেস্কো-র হেরিটেজ সাইট। এখানে রয়েছে প্রচুর পিরামিড, প্রাচীন মনাস্ট্রি এবং পশুদের প্রাচীন কবরস্থলের দেখা মেলে। হাবাস জানিয়েছেন, খননকার্যের সময় এখান থেকে তিন হাজার বছরের পুরনো ৫০টি কাঠের কফিন উদ্ধার হয়েছে। এই আবিষ্কারই নতুন একটা যুগের সন্ধান দেবে বলে ধারণা হাবাসের।

হাবাস আরো জানিয়েছেন, খননস্থল থেকে কাঠের কফিন ছাড়া বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে এক সৈন্যের কুঠার। যা তার কবরের মধ্যেই পাওয়া গেছে। এছাড়া আরো মিলেছে একটা কাঠের কফিন। এটা খুব বিরল একটা আবিষ্কার। কারণ এই খননস্থল থেকে যে সব সামগ্রী উদ্ধার হয়েছে তা ১৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে। ফলে ঐ সময় সাকারাতে কোনো নতুন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল কিনা, তা এই আবিষ্কারের মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছেন হাবাস।

সম্প্রতি এই সাকারা থেকে আরো অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিস উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে আছে ফারাও তেতি-র স্ত্রী রানি নিয়ারিতের স্মরণে তৈরি একটি মন্দির। তবে ১৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ সময়কার আবিষ্কার সাকারা-র নতুন ইতিহাস রচনা করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন এই খননকাজের সঙ্গে জড়িত প্রত্নতাত্ত্বিকরা।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মাটি খুঁড়তেই উঠে এসেছে প্রাচীন ইতিহাস

মাটি খুঁড়তেই উঠে এসেছে প্রাচীন ইতিহাস

প্রত্নতত্ত্ববিদরা হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস খুঁজে বের করেন। এতে অনেক সময় প্রচলিত হিসাব-নিকাশ পাল্টে যায়। সম্প্রতি এমন এক ঘটনা ঘটেছে। মিশরের রাজধানী কায়রোর কাছে সাকারায় মাটি খুঁড়ে প্রত্মতত্ত্ববিদরা আবিষ্কার করেছেন প্রাচীন ইতিহাস। মিশরের প্রত্নতত্ত্ববিদ জাহি হাবাসের মতে, এই আবিষ্কারের ফলে নতুন করে রচিত হবে সাকারার ইতিহাস।

সাকারা কায়রোর একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি ইউনেস্কো-র হেরিটেজ সাইট। এখানে রয়েছে প্রচুর পিরামিড, প্রাচীন মনাস্ট্রি এবং পশুদের প্রাচীন কবরস্থলের দেখা মেলে। হাবাস জানিয়েছেন, খননকার্যের সময় এখান থেকে তিন হাজার বছরের পুরনো ৫০টি কাঠের কফিন উদ্ধার হয়েছে। এই আবিষ্কারই নতুন একটা যুগের সন্ধান দেবে বলে ধারণা হাবাসের।

হাবাস আরো জানিয়েছেন, খননস্থল থেকে কাঠের কফিন ছাড়া বেশ কিছু অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে এক সৈন্যের কুঠার। যা তার কবরের মধ্যেই পাওয়া গেছে। এছাড়া আরো মিলেছে একটা কাঠের কফিন। এটা খুব বিরল একটা আবিষ্কার। কারণ এই খননস্থল থেকে যে সব সামগ্রী উদ্ধার হয়েছে তা ১৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে। ফলে ঐ সময় সাকারাতে কোনো নতুন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল কিনা, তা এই আবিষ্কারের মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছেন হাবাস।

সম্প্রতি এই সাকারা থেকে আরো অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিস উদ্ধার হয়েছে। তার মধ্যে আছে ফারাও তেতি-র স্ত্রী রানি নিয়ারিতের স্মরণে তৈরি একটি মন্দির। তবে ১৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ সময়কার আবিষ্কার সাকারা-র নতুন ইতিহাস রচনা করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন এই খননকাজের সঙ্গে জড়িত প্রত্নতাত্ত্বিকরা।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত