যেতে পারেন জলি বয় দ্বীপে, যেখানে মানুষ নেই আছে রঙিন মাছ

,
যেতে পারেন জলি বয় দ্বীপে, যেখানে মানুষ নেই আছে রঙিন মাছ

একটি জনশূন্য দ্বীপে ঘুরে আসার জন্য থাকা চাই রোমাঞ্চকর একটি মন। পানির নিচে এক পৃথিবী! ‘জলি বয় দ্বীপে’ না গেলে বুঝতেই পারবেন না। জলি বয় দ্বীপের অবস্থান ভারতে। রঙিন প্রবাল আর রঙিন মাছেদের নিয়ে এক অন্য পৃথিবী। সম্পূর্ণভাবে মানুষের বসবাস বর্জিত এই দ্বীপ। কোনো পাকা জেটিঘাট নেই।

এই জন্য এখানে লঞ্চ থেকে নামতে হবে পাড় থেকে একটু দূরে। সেখান থেকে যন্ত্রচালিত বোটে করে মাত্র ১০-১২ সেকেন্ডের মধ্যেই পাড়ে নেমে পড়া যাবে। দেড় স্কোয়্যার কিলোমিটারের ছোট এক দ্বীপ। এই দ্বীফ ঘেরা থাকে সাদা বালি আর কাচের মতো স্বচ্ছ নীল জলরাশি দিয়ে। গ্লাস বোট রাইডে সমুদ্রের নিচের জগৎ দেখার সেই শুরু। পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রবাল দ্বীপপুঞ্জও এটি।

এই দ্বীপে আছে অনেক রকম কোরাল বা প্রবাল। বোল্ডার কোরাল, ফিংগার কোরাল, কলিফ্লাওয়ার কোরাল আর সেই সঙ্গে সমুদ্রের ঢেউয়ের দুলুনি। অ্যাকোয়ারিয়ামের বাইরে এত রঙিন মাছ দেখাও এক অন্য অভিজ্ঞতা। এদের মধ্যে জেব্রা, প্যারোট, আই আর ক্লাউন ফিশ বা নিমোর কথা বলতেই হবে। রং-তুলি দিয়ে এদের বোধহয় কেউ এঁকে দিয়েছে। এছাড়া রয়েছে গাছের মতো দেখতে হলেও বিশেষ প্রাণী সমুদ্র লিলি আর সি কিউকাম্বার। একঘণ্টার রাইড।

পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে ভারতের ন্যাশনাল পার্ক। প্রায় ৩০ মিনিটের গাড়িতে যাত্রার পর পৌঁছানো যায় ওয়ান্ডুর জেটিঘাটে। তারপর যাবতীয় প্লাস্টিকের জিনিসপত্র রেখে স্টিমারে করে জলি বয় দ্বীপের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করতে পারবেন।

যেভাবে যাবেন

প্রথমে যেতে হবে কলকাতা। তারপর সেখান থেকে বিমানে সরাসরি আন্দামান। আন্দামান থেকে ওয়ান্ডুর গাড়িতে লাগবে ৩০ মিনিট। ওয়ান্ডুর জেটিঘাট থেকে জলি বয় দ্বীপে যাওয়ার লঞ্চের টিকিট বুক করতে হবে। জলি বয় পৌঁছাতে সময় লাগতে পারে ১ ঘণ্টা। ফেরার জন্য স্থানীয় সময় আড়াইটার মধ্যে সব লঞ্চ আবার ওয়ান্ডুর জেটিঘাটের উদ্দেশে রওনা হয়ে যায়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

যেতে পারেন জলি বয় দ্বীপে, যেখানে মানুষ নেই আছে রঙিন মাছ

যেতে পারেন জলি বয় দ্বীপে, যেখানে মানুষ নেই আছে রঙিন মাছ

একটি জনশূন্য দ্বীপে ঘুরে আসার জন্য থাকা চাই রোমাঞ্চকর একটি মন। পানির নিচে এক পৃথিবী! ‘জলি বয় দ্বীপে’ না গেলে বুঝতেই পারবেন না। জলি বয় দ্বীপের অবস্থান ভারতে। রঙিন প্রবাল আর রঙিন মাছেদের নিয়ে এক অন্য পৃথিবী। সম্পূর্ণভাবে মানুষের বসবাস বর্জিত এই দ্বীপ। কোনো পাকা জেটিঘাট নেই।

এই জন্য এখানে লঞ্চ থেকে নামতে হবে পাড় থেকে একটু দূরে। সেখান থেকে যন্ত্রচালিত বোটে করে মাত্র ১০-১২ সেকেন্ডের মধ্যেই পাড়ে নেমে পড়া যাবে। দেড় স্কোয়্যার কিলোমিটারের ছোট এক দ্বীপ। এই দ্বীফ ঘেরা থাকে সাদা বালি আর কাচের মতো স্বচ্ছ নীল জলরাশি দিয়ে। গ্লাস বোট রাইডে সমুদ্রের নিচের জগৎ দেখার সেই শুরু। পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রবাল দ্বীপপুঞ্জও এটি।

এই দ্বীপে আছে অনেক রকম কোরাল বা প্রবাল। বোল্ডার কোরাল, ফিংগার কোরাল, কলিফ্লাওয়ার কোরাল আর সেই সঙ্গে সমুদ্রের ঢেউয়ের দুলুনি। অ্যাকোয়ারিয়ামের বাইরে এত রঙিন মাছ দেখাও এক অন্য অভিজ্ঞতা। এদের মধ্যে জেব্রা, প্যারোট, আই আর ক্লাউন ফিশ বা নিমোর কথা বলতেই হবে। রং-তুলি দিয়ে এদের বোধহয় কেউ এঁকে দিয়েছে। এছাড়া রয়েছে গাছের মতো দেখতে হলেও বিশেষ প্রাণী সমুদ্র লিলি আর সি কিউকাম্বার। একঘণ্টার রাইড।

পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে ভারতের ন্যাশনাল পার্ক। প্রায় ৩০ মিনিটের গাড়িতে যাত্রার পর পৌঁছানো যায় ওয়ান্ডুর জেটিঘাটে। তারপর যাবতীয় প্লাস্টিকের জিনিসপত্র রেখে স্টিমারে করে জলি বয় দ্বীপের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করতে পারবেন।

যেভাবে যাবেন

প্রথমে যেতে হবে কলকাতা। তারপর সেখান থেকে বিমানে সরাসরি আন্দামান। আন্দামান থেকে ওয়ান্ডুর গাড়িতে লাগবে ৩০ মিনিট। ওয়ান্ডুর জেটিঘাট থেকে জলি বয় দ্বীপে যাওয়ার লঞ্চের টিকিট বুক করতে হবে। জলি বয় পৌঁছাতে সময় লাগতে পারে ১ ঘণ্টা। ফেরার জন্য স্থানীয় সময় আড়াইটার মধ্যে সব লঞ্চ আবার ওয়ান্ডুর জেটিঘাটের উদ্দেশে রওনা হয়ে যায়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত