প্রথমবার মোংলা বন্দরে ভিড়লো ৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
প্রথমবার মোংলা বন্দরে ভিড়লো ৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ
৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ এমভি মায়েরস্ক নুসান্তরা/

প্রথমবারের মতো মোংলা বন্দরের জেটিতে নোঙর করেছে ৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ। এর আগে গত ২৫ জুন ৮ মিটার গভীরতার একটি জাহাজ এই বন্দরে এসেছিল।

বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে জাহাজটি মোংলা বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে অবস্থান নেয়।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “এমভি মায়েরস্ক নুসান্তরা নামে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী ৮.৫ মিটার ড্রাফটের একটি জাহাজ মোংলা বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে এসেছে। ওই জাহাজ থেকে ৩১৫ বক্স ৪৮৯ টিইউজ খালাস হবে এবং ২৬৩ বক্স ৩৬৭ টিইউজ বোঝাই হবে।”

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বলেন, “জেটিতে প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দরে সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮.৫ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, “পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় দক্ষিণবঙ্গের যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে তার মধ্যে মোংলা বন্দর অন্যতম। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই এ বন্দর দিয়ে রেডিমেইড গার্মেন্টস পণ্যসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি শুরু হয়েছে।”

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “মোংলা বন্দর জেটিতে সাড়ে আট মিটার গভীরতাসম্পন্ন জাহাজ ভেড়ায় বন্দরের জন্য একটি নতুন অধ্যায় সূচিত হলো। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েকগুণ। পদ্মা সেতুর কল্যাণে এই বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে।”

উল্লেখ্য, ২৫ জুন বিকেল ৪টায় বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে পানামার পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘ্যের এমভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করেছিল। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার আসে। এর মধ্যে ২১১টি ৪০ ফিট কন্টেইনার এবং ৩২৮টি ২০ ফিটের কন্টেইনার ছিল। আর ২০২২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এবং ২০২৩ সালের ২৭ মার্চ কন্টেইনারবাহী ৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

প্রথমবার মোংলা বন্দরে ভিড়লো ৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ

প্রথমবার মোংলা বন্দরে ভিড়লো ৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ
৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ এমভি মায়েরস্ক নুসান্তরা/

প্রথমবারের মতো মোংলা বন্দরের জেটিতে নোঙর করেছে ৮.৫ মিটার গভীরতার কন্টেইনার জাহাজ। এর আগে গত ২৫ জুন ৮ মিটার গভীরতার একটি জাহাজ এই বন্দরে এসেছিল।

বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে জাহাজটি মোংলা বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে অবস্থান নেয়।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “এমভি মায়েরস্ক নুসান্তরা নামে সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী ৮.৫ মিটার ড্রাফটের একটি জাহাজ মোংলা বন্দরের ৯ নম্বর জেটিতে এসেছে। ওই জাহাজ থেকে ৩১৫ বক্স ৪৮৯ টিইউজ খালাস হবে এবং ২৬৩ বক্স ৩৬৭ টিইউজ বোঝাই হবে।”

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বলেন, “জেটিতে প্রতিনিয়ত ড্রেজিং করার ফলে মোংলা বন্দরে সাফল্য অর্জিত হয়েছে। পশুর চ্যানেলে ও জেটি ফ্রন্টে ড্রেজিংয়ের ফলে এখন ৮.৫ মিটার গভীরতার জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হচ্ছে।”

তিনি আরও বলেন, “পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় দক্ষিণবঙ্গের যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে তার মধ্যে মোংলা বন্দর অন্যতম। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই এ বন্দর দিয়ে রেডিমেইড গার্মেন্টস পণ্যসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি শুরু হয়েছে।”

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (হারবার ও মেরিন) ক্যাপ্টেন মো. আসাদুজ্জামান বলেন, “মোংলা বন্দর জেটিতে সাড়ে আট মিটার গভীরতাসম্পন্ন জাহাজ ভেড়ায় বন্দরের জন্য একটি নতুন অধ্যায় সূচিত হলো। বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে কয়েকগুণ। পদ্মা সেতুর কল্যাণে এই বন্দর এখন বিশ্বমানের বন্দরে রূপান্তরিত হয়েছে।”

উল্লেখ্য, ২৫ জুন বিকেল ৪টায় বন্দরের ৭ নম্বর জেটিতে পানামার পতাকাবাহী ১৭২ মিটার দৈর্ঘ্যের এমভি ফিলোটিমো (গিয়ারলেস জাহাজ) জাহাজটি নোঙর করেছিল। জাহাজটিতে ৭৫০ টিইউজ কন্টেইনার আসে। এর মধ্যে ২১১টি ৪০ ফিট কন্টেইনার এবং ৩২৮টি ২০ ফিটের কন্টেইনার ছিল। আর ২০২২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এবং ২০২৩ সালের ২৭ মার্চ কন্টেইনারবাহী ৮ মিটারের জাহাজ বন্দরের জেটিতে আগমন করেছিল।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত