নির্বাচনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
নির্বাচনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারপ্রতি ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। আর ভোটার সংখ্যা যা-ই হোক, নির্বাচনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২৫ লাখের বেশি ব্যয় করতে পারবেন না।

এই অর্থ কোন কোন খাতে ব্যয় করা যাবে না তার একটি তালিকা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রবিবার (২৬ নভেম্বর) ইসি সচিবালয় থেকে পরিপত্র দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়।

ইসির তথ্য মতে যেসব খাতে কোনো অর্থ খরচ করা যাবে না তা হলো—

  • একের অধিক রং বা কালি ব্যবহার করে পোস্টার মুদ্রণ;
  • নির্দিষ্ট সাইজ থেকে বড় সাইজের পোস্টার মুদ্রণ;
  • ৪০০ বর্গফুটের বেশি জায়গা নিয়ে প্যান্ডেল স্থাপন;
  • কাপড়ের তৈরি কোনো ব্যানার ব্যবহার করা;
  • কোনো নির্বাচনি এলাকায় একই সময়ে তিনটির বেশি মাইক্রোফোন বা লাউড স্পিকার ব্যবহার;
  • ভোটগ্রহণের দিনের তিন সপ্তাহের আগে যেকোনো সময়ে যেকোনো উপায়ে কোনো প্রকার নির্বাচনি প্রচারণামূলক কার্যক্রম গ্রহণ;
  • কোনো নির্বাচনি এলাকার প্রতিটি ইউনিয়নে একাধিক বা পৌর এলাকা/ সিটির প্রতি ওয়ার্ডে একাধিক নির্বাচনি ক্যাম্প বা অফিস স্থাপন;
  • নির্বাচনি এলাকায় একাধিক কেন্দ্রীয় নির্বাচনি ক্যাম্প বা অফিস স্থাপন;
  • ভোটারদের কোনো প্রকারের আপ্যায়ন করা;
  • শোভাযাত্রা বা মিছিল করতে স্থলযান বা জলযান যেমন- ট্রাক, বাস, কার, ট্যাক্সি, মোটর সাইকেল ও স্পিডবোট ব্যবহার;
  • কোনো ভোটকেন্দ্রে বা ভোটকেন্দ্র থেকে ভোটারদের আনা-নেওয়ার জন্য কোনো ধরনের যানবাহন বা জলযান ভাড়া করা বা ব্যবহার করা;
  • বিদ্যুতের সাহায্যে যেকোনো রকম আলোকসজ্জাকরণ;
  • একের অধিক রং বা কালি দিয়ে প্রস্তুত করা প্রার্থীর প্রতিকৃতি বা প্রতীকের ব্যবহার;
  • নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আকারের চেয়ে বড় আকারের নির্বাচনি প্রতীকের প্রদর্শনী;
  • নির্বাচনি প্রচারাভিযানের উদ্দেশ্যে কোনো কালি বা রং বা তুলি বা যে কোনো কিছুর দ্বারা কোনো লিখন বা এ জাতীয় কোনো লিখন বা বিজ্ঞাপন ব্যবহার;
  • নির্বাচনি প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রতীক হিসাবে জীবন্ত প্রাণী ব্যবহার;
  • ভোটগ্রহণের দিন নির্বাচনি ছাউনি স্থাপন।

গত ১৫ নভেম্বর ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৭ জানুয়ারি (রবিবার)। ওই দিন সকাল ৮টা থেকে টানা ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, এই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র বাতিল হলে এর বিরুদ্ধে আপিল ও আপিল নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। প্রচারণার জন্য ২২ দিন সময় রয়েছে।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটারপ্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করেছিল ইসি। আইনে সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া থাকলেও বাস্তবে এটি কতটুকু মানা হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নির্বাচনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন

নির্বাচনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারপ্রতি ১০ টাকা ব্যয় করতে পারবেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। আর ভোটার সংখ্যা যা-ই হোক, নির্বাচনে একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ ২৫ লাখের বেশি ব্যয় করতে পারবেন না।

এই অর্থ কোন কোন খাতে ব্যয় করা যাবে না তার একটি তালিকা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

রবিবার (২৬ নভেম্বর) ইসি সচিবালয় থেকে পরিপত্র দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়।

ইসির তথ্য মতে যেসব খাতে কোনো অর্থ খরচ করা যাবে না তা হলো—

  • একের অধিক রং বা কালি ব্যবহার করে পোস্টার মুদ্রণ;
  • নির্দিষ্ট সাইজ থেকে বড় সাইজের পোস্টার মুদ্রণ;
  • ৪০০ বর্গফুটের বেশি জায়গা নিয়ে প্যান্ডেল স্থাপন;
  • কাপড়ের তৈরি কোনো ব্যানার ব্যবহার করা;
  • কোনো নির্বাচনি এলাকায় একই সময়ে তিনটির বেশি মাইক্রোফোন বা লাউড স্পিকার ব্যবহার;
  • ভোটগ্রহণের দিনের তিন সপ্তাহের আগে যেকোনো সময়ে যেকোনো উপায়ে কোনো প্রকার নির্বাচনি প্রচারণামূলক কার্যক্রম গ্রহণ;
  • কোনো নির্বাচনি এলাকার প্রতিটি ইউনিয়নে একাধিক বা পৌর এলাকা/ সিটির প্রতি ওয়ার্ডে একাধিক নির্বাচনি ক্যাম্প বা অফিস স্থাপন;
  • নির্বাচনি এলাকায় একাধিক কেন্দ্রীয় নির্বাচনি ক্যাম্প বা অফিস স্থাপন;
  • ভোটারদের কোনো প্রকারের আপ্যায়ন করা;
  • শোভাযাত্রা বা মিছিল করতে স্থলযান বা জলযান যেমন- ট্রাক, বাস, কার, ট্যাক্সি, মোটর সাইকেল ও স্পিডবোট ব্যবহার;
  • কোনো ভোটকেন্দ্রে বা ভোটকেন্দ্র থেকে ভোটারদের আনা-নেওয়ার জন্য কোনো ধরনের যানবাহন বা জলযান ভাড়া করা বা ব্যবহার করা;
  • বিদ্যুতের সাহায্যে যেকোনো রকম আলোকসজ্জাকরণ;
  • একের অধিক রং বা কালি দিয়ে প্রস্তুত করা প্রার্থীর প্রতিকৃতি বা প্রতীকের ব্যবহার;
  • নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আকারের চেয়ে বড় আকারের নির্বাচনি প্রতীকের প্রদর্শনী;
  • নির্বাচনি প্রচারাভিযানের উদ্দেশ্যে কোনো কালি বা রং বা তুলি বা যে কোনো কিছুর দ্বারা কোনো লিখন বা এ জাতীয় কোনো লিখন বা বিজ্ঞাপন ব্যবহার;
  • নির্বাচনি প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রতীক হিসাবে জীবন্ত প্রাণী ব্যবহার;
  • ভোটগ্রহণের দিন নির্বাচনি ছাউনি স্থাপন।

গত ১৫ নভেম্বর ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৭ জানুয়ারি (রবিবার)। ওই দিন সকাল ৮টা থেকে টানা ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, এই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র বাতিল হলে এর বিরুদ্ধে আপিল ও আপিল নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। প্রচারণার জন্য ২২ দিন সময় রয়েছে।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটারপ্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করেছিল ইসি। আইনে সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া থাকলেও বাস্তবে এটি কতটুকু মানা হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত