গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আদিবাসী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আদিবাসী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
ছবি: সংগৃহীত

সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে (গবি) আদিবাসী শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২ মার্চ) ক্যাম্পাসের আম বাগান চত্বরে আদিবাসী শিক্ষার্থীরা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

এ সময় বক্তারা বলেন, ‘সমতলের সাথে ভাষাগত বৈপরীত্য দূর করতে আদিবাসীদের এগিয়ে আসতে হবে। আদিবাসী সম্প্রদায়ের মেধা ও যোগ্যতা রয়েছে। নিজেদেরকে ভেতর গুটিয়ে না রেখে যোগাযোগ দক্ষতা আরও বৃদ্ধি করতে হবে।’

তারা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আদিবাসী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় কি ভূমিকা পালন করছে, এ বিষয়ে দ্রুতই গবেষণার কাজ শুরু করা হবে।’

ইংরেজি বিভাগের ২০ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী হ্লামংউ মারমা বলেন, ‘আমরা শিক্ষা দিয়ে আলোর পাহাড় গড়বো। আমরা সংখ্যালঘিষ্ঠ হওয়ার পরেও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি। কারণ হচ্ছে এ বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের শিক্ষাবৃত্তি সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে এই সুবিধা যদি কয়েকটা বিভাগের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সকল বিভাগে ব্যবস্থা করা যেত, তাহলে আমরা টেকনিক্যাল বিষয়ে পড়ার সুবিধা পেতাম।’

বাংলা বিভাগের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী বুদ্ধেন্দু চাকমা বলেন, ‘যখন আমাদের উপজাতি পরিচয় দেয়া হয়, তখন নিজেকে ছোট মনে হয়। আমাদের আদি পুরুষরা এদেশে বসবাস করে আসছে। আমরা চাই, আমাদের আদিবাসী পরিচয় দেয়া হোক। এতে আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরতে পারবো।’

প্রসঙ্গত, আদিবাসী শিক্ষার্থীদের এ মিলনমেলায় নানা ধরনের খেলার আয়োজন করা হয় যার মধ্যে হাড়ি ভাঙ্গা, র‍্যাফেল ড্র, বালিশ নিক্ষেপ অন্যতম। বর্তমানে গবিতে ৩৫ জনের অধিক আদিবাসী শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আদিবাসী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে আদিবাসী শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
ছবি: সংগৃহীত

সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে (গবি) আদিবাসী শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২ মার্চ) ক্যাম্পাসের আম বাগান চত্বরে আদিবাসী শিক্ষার্থীরা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

এ সময় বক্তারা বলেন, ‘সমতলের সাথে ভাষাগত বৈপরীত্য দূর করতে আদিবাসীদের এগিয়ে আসতে হবে। আদিবাসী সম্প্রদায়ের মেধা ও যোগ্যতা রয়েছে। নিজেদেরকে ভেতর গুটিয়ে না রেখে যোগাযোগ দক্ষতা আরও বৃদ্ধি করতে হবে।’

তারা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আদিবাসী শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষায় কি ভূমিকা পালন করছে, এ বিষয়ে দ্রুতই গবেষণার কাজ শুরু করা হবে।’

ইংরেজি বিভাগের ২০ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী হ্লামংউ মারমা বলেন, ‘আমরা শিক্ষা দিয়ে আলোর পাহাড় গড়বো। আমরা সংখ্যালঘিষ্ঠ হওয়ার পরেও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি। কারণ হচ্ছে এ বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের শিক্ষাবৃত্তি সুবিধা দিয়ে থাকে। তবে এই সুবিধা যদি কয়েকটা বিভাগের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সকল বিভাগে ব্যবস্থা করা যেত, তাহলে আমরা টেকনিক্যাল বিষয়ে পড়ার সুবিধা পেতাম।’

বাংলা বিভাগের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী বুদ্ধেন্দু চাকমা বলেন, ‘যখন আমাদের উপজাতি পরিচয় দেয়া হয়, তখন নিজেকে ছোট মনে হয়। আমাদের আদি পুরুষরা এদেশে বসবাস করে আসছে। আমরা চাই, আমাদের আদিবাসী পরিচয় দেয়া হোক। এতে আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরতে পারবো।’

প্রসঙ্গত, আদিবাসী শিক্ষার্থীদের এ মিলনমেলায় নানা ধরনের খেলার আয়োজন করা হয় যার মধ্যে হাড়ি ভাঙ্গা, র‍্যাফেল ড্র, বালিশ নিক্ষেপ অন্যতম। বর্তমানে গবিতে ৩৫ জনের অধিক আদিবাসী শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত