নেশার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে নির্যাতন

,
নেশার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে নির্যাতন
ছবি: সংগৃহীত

বরগুনার আমতলীতে বাবার বাড়ি থেকে নেশা করার জন্য ২০ হাজার টাকা এনে না দেওয়ায় সীমা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূকে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্বামী সবুজ ফকিরের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার(৮ই মার্চ) রাতে আমতলী সদর ইউনিয়নের উত্তর টিয়াখালী গ্রামে। আহত গৃহবধূকে পুলিশ উদ্ধার করে আমতলী হাসপাতালে ভর্তি করেছে।

আহত গৃহবধূর পরিবার থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালে আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের হলদিয়া গ্রামের সোনা মিয়া আকনের মেয়ে সীমা বেগমের সঙ্গে আমতলী সদর ইউনিয়নের উত্তর টিয়াখালী গ্রামের হামেদ ফকিরের ছেলে সবুজ ফকিরের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় মেয়ের বাবা স্বর্ণ ও নগদ ২০ হাজার টাকা দেন। এ টাকা নেশা করেই শেষ করে ফেলেন সবুজ ফকির। পরে প্রায়ই নেশার জন্য স্ত্রীকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে দেওয়ার জন্য শারীরিক নির্যাতন করতেন।

আহত গৃহবধূ সীমা বেগম বলেন, বিয়ের পর থেকেই দেখছি আমার স্বামী নেশাখোর। নেশার টাকার জন্য মোরে ব্যামালা মাইর ধইর করে। মুই এইয়ার বিচার চাই।

অভিযুক্ত স্বামী সবুজ ফকির স্ত্রী সীমা বেগমকে মারধর এবং নেশার জন্য টাকা চাওয়ার কথা অস্বীকার করেন।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মেহেরিন আশ্রাফ ঐশী বলেন, সীমার তলপেট এবং হাতে পিঠে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নেশার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে নির্যাতন

নেশার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে নির্যাতন
ছবি: সংগৃহীত

বরগুনার আমতলীতে বাবার বাড়ি থেকে নেশা করার জন্য ২০ হাজার টাকা এনে না দেওয়ায় সীমা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূকে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে স্বামী সবুজ ফকিরের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার(৮ই মার্চ) রাতে আমতলী সদর ইউনিয়নের উত্তর টিয়াখালী গ্রামে। আহত গৃহবধূকে পুলিশ উদ্ধার করে আমতলী হাসপাতালে ভর্তি করেছে।

আহত গৃহবধূর পরিবার থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালে আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের হলদিয়া গ্রামের সোনা মিয়া আকনের মেয়ে সীমা বেগমের সঙ্গে আমতলী সদর ইউনিয়নের উত্তর টিয়াখালী গ্রামের হামেদ ফকিরের ছেলে সবুজ ফকিরের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় মেয়ের বাবা স্বর্ণ ও নগদ ২০ হাজার টাকা দেন। এ টাকা নেশা করেই শেষ করে ফেলেন সবুজ ফকির। পরে প্রায়ই নেশার জন্য স্ত্রীকে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে দেওয়ার জন্য শারীরিক নির্যাতন করতেন।

আহত গৃহবধূ সীমা বেগম বলেন, বিয়ের পর থেকেই দেখছি আমার স্বামী নেশাখোর। নেশার টাকার জন্য মোরে ব্যামালা মাইর ধইর করে। মুই এইয়ার বিচার চাই।

অভিযুক্ত স্বামী সবুজ ফকির স্ত্রী সীমা বেগমকে মারধর এবং নেশার জন্য টাকা চাওয়ার কথা অস্বীকার করেন।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মেহেরিন আশ্রাফ ঐশী বলেন, সীমার তলপেট এবং হাতে পিঠে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত