টাকার বিনিময়ে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ড. ইউনুস: হানিফ

আকাশ ইসলাম ডেস্ক এডিটর, ঢাকা
টাকার বিনিময়ে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ড. ইউনুস: হানিফ
ছবি: সংগৃহীত

ড. ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংক থেকে চড়াসুদে যারা ঋণ নিয়েছিলেন তাদের অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন। অতিরিক্ত সুদ আদায় করতে গিয়ে নানাভাবে হয়রানি, কারো গোয়ালের গরু, ঘরের টিন পর্যন্ত খুলে নেয়া হতো। সেই গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনুস নাকি শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন। যে ব্যাংকের ঋণ নিয়ে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়, মানুষের ঘুম হারাম হয় সেই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা কীভাবে শান্তিতে নোবেল পান তা বোধগম্য নয়। আসলে ড. ইউনুস এ দেশের মানুষের রক্তচোষা টাকা মেরে বিদেশের কাছে টাকা দিয়ে নোবেল পুরস্কার নিয়ে এসেছেন।

সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে জেলার কৃষকদের মাঝে কৃষিঋণ ও স্মার্ট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বর্তমান শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার কৃষি বান্ধব সরকার। কৃষকদের ভাগ্যোন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সারের দাম কমানোসহ কৃষকদের নানাভাবে সহায়তা দিয়ে আসছে। তারই অংশ হিসেবে বিনা জামানতে স্বল্প সুদে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে কৃষকদের কৃষি ঋণ বিতরণ করছে। এতে কৃষকরা স্বাবলম্বী হবেন।

হানিফ বলেন, সরকার কৃষকদের মাঝে যে ঋণ দিচ্ছে তার সুদের হার মাত্র ৪ শতাংশ। এতে কৃষক স্বাচ্ছন্দ্যে বিনিয়োগ করতে পারবে। ঋণ পরিশোধে বেগ পেতে হবে না।

‘আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ দেখে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তান বাহিনীর শান্তি কমিটির কথা মনে পড়ছে’- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলামের শান্তি কমিটির কথা মনে পড়বে এটাই স্বাভাবিক। কারণ তার বাবা রাজাকার ছিলেন। রাজাকারের ছেলে হিসেবে তার তো শান্তি কমিটির কথাই মনে পড়বে। স্বাধীনতাবিরোধীদের কাছে পাকিস্তানই ভালো। তাদের কাছে স্বাধীন বাংলাদেশ ভালো লাগার কথা নয়, তারাতো বাংলাদেশই চায়নি।

এ সময় কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক সাইদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. হায়াত মাহমুদ, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতাসহ স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা, কৃষক ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠান শেষে জেলার ১৩শ’ কৃষকের মাঝে কৃষি ঋণ ও স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

টাকার বিনিময়ে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ড. ইউনুস: হানিফ

টাকার বিনিময়ে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ড. ইউনুস: হানিফ
ছবি: সংগৃহীত

ড. ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংকের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংক থেকে চড়াসুদে যারা ঋণ নিয়েছিলেন তাদের অনেকেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন। অতিরিক্ত সুদ আদায় করতে গিয়ে নানাভাবে হয়রানি, কারো গোয়ালের গরু, ঘরের টিন পর্যন্ত খুলে নেয়া হতো। সেই গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনুস নাকি শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন। যে ব্যাংকের ঋণ নিয়ে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়, মানুষের ঘুম হারাম হয় সেই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা কীভাবে শান্তিতে নোবেল পান তা বোধগম্য নয়। আসলে ড. ইউনুস এ দেশের মানুষের রক্তচোষা টাকা মেরে বিদেশের কাছে টাকা দিয়ে নোবেল পুরস্কার নিয়ে এসেছেন।

সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে জেলার কৃষকদের মাঝে কৃষিঋণ ও স্মার্ট কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বর্তমান শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার কৃষি বান্ধব সরকার। কৃষকদের ভাগ্যোন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সারের দাম কমানোসহ কৃষকদের নানাভাবে সহায়তা দিয়ে আসছে। তারই অংশ হিসেবে বিনা জামানতে স্বল্প সুদে স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে কৃষকদের কৃষি ঋণ বিতরণ করছে। এতে কৃষকরা স্বাবলম্বী হবেন।

হানিফ বলেন, সরকার কৃষকদের মাঝে যে ঋণ দিচ্ছে তার সুদের হার মাত্র ৪ শতাংশ। এতে কৃষক স্বাচ্ছন্দ্যে বিনিয়োগ করতে পারবে। ঋণ পরিশোধে বেগ পেতে হবে না।

‘আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ দেখে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তান বাহিনীর শান্তি কমিটির কথা মনে পড়ছে’- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন মন্তব্য প্রসঙ্গে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলামের শান্তি কমিটির কথা মনে পড়বে এটাই স্বাভাবিক। কারণ তার বাবা রাজাকার ছিলেন। রাজাকারের ছেলে হিসেবে তার তো শান্তি কমিটির কথাই মনে পড়বে। স্বাধীনতাবিরোধীদের কাছে পাকিস্তানই ভালো। তাদের কাছে স্বাধীন বাংলাদেশ ভালো লাগার কথা নয়, তারাতো বাংলাদেশই চায়নি।

এ সময় কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক সাইদুল ইসলাম, কুষ্টিয়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. হায়াত মাহমুদ, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতাসহ স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা, কৃষক ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠান শেষে জেলার ১৩শ’ কৃষকের মাঝে কৃষি ঋণ ও স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হয়।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত