জনসেবার জন্য প্রশাসন জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌছে দিতে সরকার বদ্ধ পরিকর। যাদের মাধ্যমে এই সেবা প্রদান ও রক্ষনাবেক্ষন করা হয় তারা হলেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা।
সারাদেশে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে কয়েক হাজার প্রশাসনিক কর্মকর্তা রয়েছে। তাদের মধ্যে রাষ্ট্রের অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি পদের নাম জেলা প্রশাসক। যাকে একটি জেলার অভিভাবক বলা হয়েছে থাকে। সেসব অভিভাবক তাদের নিয়ন্ত্রনাধীন কর্মকর্তাদের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন সেবা পরামর্শ প্রদান ও সরকার গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা পাশাপাশি স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে কাজ করে থাকে। সারা দেশে সর্বোচ্চ যোগ্যতার অধিকারী এসব কর্মকর্তারা তাদের যোগ্যতা মেধা অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকেন।
অনেকে আবার এই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে দুর্নীতি অনিয়মে জড়িয়ে পরে বিভিন্ন সমালোচনার সম্মুখীন হয়। যদিও তাদের সংখ্যা খুবই কম। বর্তমানে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে যেমন এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। খুব সহজেই দেশকে এগিয়ে নিতে এনালগ পদ্ধতিকে পিছনে ফেলে এসে ডিজিটাল পদ্ধতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপান্তরিত হয়েছে অনস্বীকার্য। আগামীর স্মাট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। ফলে সরকারের বিভিন্ন সেবা পরামর্শ ডিজিটাল পদ্ধতির মাধ্যমে প্রদান করা হচ্ছে। এই সেবা প্রদানে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রণী ভুমিকা পালন করছেন গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক অলিউর রহমান।
সংবাদকর্মীদের প্রকাশিত সংবাদের তথ্য যাচাই করে প্রদান করছেন নাগরিক সুবিধা। ইমেইল, জি-মেইল, ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, কিংবা টুইটারে মাধ্যমে সরাসরি নাগরিক সেবা প্রদান করছেন মাঠ প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত এই কর্মকর্তা। এতে করে ভুক্তভোগী পরিবাব,কৃষক,শ্রমিক সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ খুব সহজেই ঘড়ে বসে পাচ্ছে সরকারি নাগরিক সেবা।এ কারনে খুব স্বল্প সময়ে সচেতন নাগরিকদের কাছে বেশ প্রশংসিত হয়েছেন এই জেলা প্রশাসক।
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের মত প্রতিটি জেলায় জিডিটাল নাগরিক সেবা পৌছে দিলে খুব স্বল্প সময়ে এগিয়ে যাবে দেশ।সরকারি দপ্তরে গিয়ে সাধারণ কোন মানুষ হয়রানি স্বীকার হবে না। গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক বলেন, জনসেবার জন্য প্রশাসন,ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে পেরেছি স্মাট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যায় নিয়ে নাগরিক সেবা অব্যাহত রেখেছি।