যশোরে নামমাত্র হাসপাতাল- ক্লিনিকে চিকিৎসায় ঝুঁকি

,
যশোরে নামমাত্র হাসপাতাল- ক্লিনিকে চিকিৎসায় ঝুঁকি

যশোর শহরে অবস্থিত সেন্ট্রাল নাকের ডিএনএস (নাকে মাংস বৃদ্ধি পাওয়া) অস্ত্রোপচারের জন্য এসেছিলেন মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর আব্দুস সাত্তার মিস্ত্রির ছেলে আব্দুল মান্নান (৪০)। পায়ে হেটে হসপিটালে এসে ফিরেছেন লাশ হয়ে। অস্ত্রোপচার টেবিলেই তিনি মারা যান। ওই সময় স্বজনদের অভিযোগ ছিলো অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসক ছাড়াই রোগীকে অজ্ঞান করার কারণে তার মৃত্যু হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সেন্ট্রাল হসপিটালের মতো যশোর শহরে একাধিক নামমাত্র বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসাসেবায় ঝুঁকির আশংকা রয়েছে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসার জন্য এসে মাশুল গুনতে হচ্ছে রোগী স্বজনদের। ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালকে ঘিরে গড়ে ওঠা দালাল নির্ভর অধিকাংশ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান মালিকদের উদ্দেশ্য যেনতেন চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে কাড়ি কাড়ি টাকা কামানো। অথচ মানসম্মত অপারেশন থিয়েটার (ওটি) রোগ নির্ণয়ের জন্য উন্নতমানের কোন যন্ত্রপাতি নেই। আবার অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঠিকভাবে তদারকি ব্যবস্থা ও জবাবদিহিতা না থাকার কারণে অসাধুরা চিকিৎসাসেবার নামে অনিয়ম করার সুযোগ পাচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘোপ নওয়াপাড়া রোডের ৫শ’ মিটার এলাকার মধ্যে ৮ টি নামমাত্র হসপিটাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এছাড়া ঘোপ সেন্টাল রোড ও জেলরোডে রয়েছে আরও একাধিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান। নিজেদের ইচ্ছামতো প্রতিষ্ঠান গড়ে বহাল তবিয়তে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। না বুঝে মানুষ সেখানে চিকিৎসার জন্য গিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন।

সূত্র জানায়, যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল আসা রোগীদের কেন্দ্র করেই মূলত সরকারি হাসপাতালের সামনেই সারিবদ্ধভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বেসরকারি এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক। অথচ ১৯৮২ সালের মেডিকেল প্রাকটিস অ্যান্ড প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ল্যাবরেটরিজ অধ্যাদেশে বেসরকারি হাসপাতাল গঠন এবং পরিচালনার দিকনির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি হাসপাতালের ৩০০ গজের মধ্যে কোনো বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক থাকতে পারবে না। কিন্তু আইন অনুযায়ী যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের সামনের চিত্র সম্পন্ন ভিন্ন। এখানে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন করার ক্ষেত্রে মানা হচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন নিয়মনীতি।

যশোর সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১০ শয্যার প্রতিটি হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকে রোগী প্রতি ফ্লোর স্পেস থাকতে হবে নূন্যতম ৮০ বর্গফুট। জরুরি বিভাগ, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঝুঁকিমুক্ত অপারেশন থিয়েটার, চিকিৎসার জন্য যন্ত্রপাতি, ওষুধ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি থাকতে হবে। শর্তানুযায়ী ৩ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ডিপ্লোমাধারী ২ জন সেবিকা, ৩ জন সুইপার ও ৮শ’ বর্গফুট জায়গা থাকা বাধ্যতামূলক । কিন্তু নামাত্র এসব বেসরকারি অধিকাংশ স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনে আইন মানা হয়নি। ফলে নানা সংকটে ঝুঁকির মধ্যে চিকিৎসাসেবা পরিচালনা করা হচ্ছে। মানুষ দালালের ফাঁদে পড়ে নিম্নমান ও অনুমোদনহীন এসব বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে গিয়ে শুধুই প্রতারিত হচ্ছেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে রোগীদের চিকিৎসা পরিবেশ নেই বললে চলে। নামমাত্র অপারেশন থিয়েটার থাকলেও ব্যবহারে অনুপযোগী। ১৫০-২০০ বর্গফুটের একেকটি কক্ষকে ওয়ার্ডে রুপান্তর করা হয়েছে। মহিলা ও পুরুষ ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে একাধিক শয্যা। অর্থাৎ রোগী প্রতি ৫০ বর্গফুট জায়গাও বরাদ্দ নেই। দালালের মাধ্যমে ভাগিয়ে আনা রোগী ও স্বজনেরা গাদাগাদি করে থাকছেন। অথচ সাধারণ বেড ভাড়া বাবদ প্রতিদিন ৪শ’ থেকে ৫শ’ হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে টাকা। প্যাথলজি বিভাগে কোন প্যাথলজিস্ট ও টেকনোলজিস্ট নেই। জরুরি বিভাগে দেখা মেলেনি চিকিৎসকের। অথচ ওই প্রতিষ্ঠানে একাধিক চিকিৎসকের সাইনবোর্ড ঝুলানো রয়েছে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, প্রয়োজনের সময় অনকলে চিকিৎসককে ডেকে আনা হয়।

অভিযোগ উঠেছে, ধান্দাবাজি করার লক্ষে গড়ে ওঠা এসব ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার এন্ড হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার কোন পরিবেশ নেই। দালালের উপর ভর করেই প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা করা হচ্ছে। এখানকার নিয়োগকৃত দালালরা যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল থেকে রোগী ভাগিয়ে এখানে আনার পর গলাকাটা বানিজ্য করা হয়। চিকিৎসক, নার্স ও চিকিৎসা সরঞ্জাম না থাকলেও সেগুলো হাসপাতাল ও ক্লিনিক হিসেবে কার্যক্রম চলছে। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। আলোচিত এসব স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো নানা অনিয়মের মধ্যে পরিচালিত হচ্ছে। এছ্ড়াা রয়েছে অপচিকিৎসার অভিযোগ। অনুসন্ধানে জানা যায়, এসব হাসপাতাল গড়ে তোলার পেছনে রয়েছেন বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা।

যশোরের সিভিল সার্জন ডা. বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস জানান, নামমাত্র এসব হসপিটাল ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিরুদ্ধে খুব শিগগির খোঁজ নেয়া হবে। সরকারি নিয়মনীতি না থাকলে সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। তিনি আরও জানান,স্বল্প জায়গায় হাসপাতাল ক্লিনিক স্থাপন করায় নিয়মমতো অপারেশন থিয়েটার, প্যাথলজি বিভাগ, চিকিৎসা ওয়ার্ড তৈরি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে রোগীদের চিকিৎসাসেবায় ঝুঁকির আশংকা থাকে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

যশোরে নামমাত্র হাসপাতাল- ক্লিনিকে চিকিৎসায় ঝুঁকি

যশোরে নামমাত্র হাসপাতাল- ক্লিনিকে চিকিৎসায় ঝুঁকি

যশোর শহরে অবস্থিত সেন্ট্রাল নাকের ডিএনএস (নাকে মাংস বৃদ্ধি পাওয়া) অস্ত্রোপচারের জন্য এসেছিলেন মণিরামপুর উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের এনায়েতপুর আব্দুস সাত্তার মিস্ত্রির ছেলে আব্দুল মান্নান (৪০)। পায়ে হেটে হসপিটালে এসে ফিরেছেন লাশ হয়ে। অস্ত্রোপচার টেবিলেই তিনি মারা যান। ওই সময় স্বজনদের অভিযোগ ছিলো অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসক ছাড়াই রোগীকে অজ্ঞান করার কারণে তার মৃত্যু হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সেন্ট্রাল হসপিটালের মতো যশোর শহরে একাধিক নামমাত্র বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসাসেবায় ঝুঁকির আশংকা রয়েছে। আর এসব প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসার জন্য এসে মাশুল গুনতে হচ্ছে রোগী স্বজনদের। ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালকে ঘিরে গড়ে ওঠা দালাল নির্ভর অধিকাংশ স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান মালিকদের উদ্দেশ্য যেনতেন চিকিৎসাসেবার মাধ্যমে কাড়ি কাড়ি টাকা কামানো। অথচ মানসম্মত অপারেশন থিয়েটার (ওটি) রোগ নির্ণয়ের জন্য উন্নতমানের কোন যন্ত্রপাতি নেই। আবার অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সঠিকভাবে তদারকি ব্যবস্থা ও জবাবদিহিতা না থাকার কারণে অসাধুরা চিকিৎসাসেবার নামে অনিয়ম করার সুযোগ পাচ্ছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, ঘোপ নওয়াপাড়া রোডের ৫শ’ মিটার এলাকার মধ্যে ৮ টি নামমাত্র হসপিটাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এছাড়া ঘোপ সেন্টাল রোড ও জেলরোডে রয়েছে আরও একাধিক স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান। নিজেদের ইচ্ছামতো প্রতিষ্ঠান গড়ে বহাল তবিয়তে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। না বুঝে মানুষ সেখানে চিকিৎসার জন্য গিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছেন।

সূত্র জানায়, যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল আসা রোগীদের কেন্দ্র করেই মূলত সরকারি হাসপাতালের সামনেই সারিবদ্ধভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বেসরকারি এসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক। অথচ ১৯৮২ সালের মেডিকেল প্রাকটিস অ্যান্ড প্রাইভেট ক্লিনিক অ্যান্ড ল্যাবরেটরিজ অধ্যাদেশে বেসরকারি হাসপাতাল গঠন এবং পরিচালনার দিকনির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি হাসপাতালের ৩০০ গজের মধ্যে কোনো বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিক থাকতে পারবে না। কিন্তু আইন অনুযায়ী যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের সামনের চিত্র সম্পন্ন ভিন্ন। এখানে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন করার ক্ষেত্রে মানা হচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোন নিয়মনীতি।

যশোর সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ১০ শয্যার প্রতিটি হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকে রোগী প্রতি ফ্লোর স্পেস থাকতে হবে নূন্যতম ৮০ বর্গফুট। জরুরি বিভাগ, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঝুঁকিমুক্ত অপারেশন থিয়েটার, চিকিৎসার জন্য যন্ত্রপাতি, ওষুধ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, প্যাথলজিক্যাল ল্যাবরেটরি থাকতে হবে। শর্তানুযায়ী ৩ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ডিপ্লোমাধারী ২ জন সেবিকা, ৩ জন সুইপার ও ৮শ’ বর্গফুট জায়গা থাকা বাধ্যতামূলক । কিন্তু নামাত্র এসব বেসরকারি অধিকাংশ স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপনে আইন মানা হয়নি। ফলে নানা সংকটে ঝুঁকির মধ্যে চিকিৎসাসেবা পরিচালনা করা হচ্ছে। মানুষ দালালের ফাঁদে পড়ে নিম্নমান ও অনুমোদনহীন এসব বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে গিয়ে শুধুই প্রতারিত হচ্ছেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে রোগীদের চিকিৎসা পরিবেশ নেই বললে চলে। নামমাত্র অপারেশন থিয়েটার থাকলেও ব্যবহারে অনুপযোগী। ১৫০-২০০ বর্গফুটের একেকটি কক্ষকে ওয়ার্ডে রুপান্তর করা হয়েছে। মহিলা ও পুরুষ ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে একাধিক শয্যা। অর্থাৎ রোগী প্রতি ৫০ বর্গফুট জায়গাও বরাদ্দ নেই। দালালের মাধ্যমে ভাগিয়ে আনা রোগী ও স্বজনেরা গাদাগাদি করে থাকছেন। অথচ সাধারণ বেড ভাড়া বাবদ প্রতিদিন ৪শ’ থেকে ৫শ’ হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে টাকা। প্যাথলজি বিভাগে কোন প্যাথলজিস্ট ও টেকনোলজিস্ট নেই। জরুরি বিভাগে দেখা মেলেনি চিকিৎসকের। অথচ ওই প্রতিষ্ঠানে একাধিক চিকিৎসকের সাইনবোর্ড ঝুলানো রয়েছে। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, প্রয়োজনের সময় অনকলে চিকিৎসককে ডেকে আনা হয়।

অভিযোগ উঠেছে, ধান্দাবাজি করার লক্ষে গড়ে ওঠা এসব ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টার এন্ড হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার কোন পরিবেশ নেই। দালালের উপর ভর করেই প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা করা হচ্ছে। এখানকার নিয়োগকৃত দালালরা যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল থেকে রোগী ভাগিয়ে এখানে আনার পর গলাকাটা বানিজ্য করা হয়। চিকিৎসক, নার্স ও চিকিৎসা সরঞ্জাম না থাকলেও সেগুলো হাসপাতাল ও ক্লিনিক হিসেবে কার্যক্রম চলছে। এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অভিযোগের শেষ নেই। আলোচিত এসব স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো নানা অনিয়মের মধ্যে পরিচালিত হচ্ছে। এছ্ড়াা রয়েছে অপচিকিৎসার অভিযোগ। অনুসন্ধানে জানা যায়, এসব হাসপাতাল গড়ে তোলার পেছনে রয়েছেন বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা।

যশোরের সিভিল সার্জন ডা. বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস জানান, নামমাত্র এসব হসপিটাল ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিরুদ্ধে খুব শিগগির খোঁজ নেয়া হবে। সরকারি নিয়মনীতি না থাকলে সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। তিনি আরও জানান,স্বল্প জায়গায় হাসপাতাল ক্লিনিক স্থাপন করায় নিয়মমতো অপারেশন থিয়েটার, প্যাথলজি বিভাগ, চিকিৎসা ওয়ার্ড তৈরি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে রোগীদের চিকিৎসাসেবায় ঝুঁকির আশংকা থাকে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত