মেহেরপুরের গাংনীর এলাঙ্গী বিলে মাছের ঘেরে বিষ প্রয়োগ করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। এতে অন্ততঃ কোটি টাকার মাছ মারা গেছে বলে দাবী করেছেন মৎস্য ঘেরের মালিক গাংনী পৌর মেয়র আহম্মেদ আলী।
ঘের মালিক ও গাংনী পৌরসভার মেয়র আহম্মেদ আলী জানান, এলাঙ্গী বিলের ৪৫ বিঘা জলকরে ৯০ লাখ টাকার পোনা ছাড়া হয়। দেশিসহ নানা প্রজাতির মাছগুলো বড় হয়ে অন্ততঃ তিন কোটি টাকার মাছ হয়েছে। মাছের ঘেরের বিদ্যুত লাইন ও সিসি ক্যামেরার লাইন কেটে অন্ধকারে মাছের ঘেরে বিষপ্রয়োগ করে দুর্বৃত্তরা।
সকালে কর্মচারীরা লক্ষ্য করে মাছ ধীরে ধীরে মারা যাচ্ছে। এতে অন্ততঃ দু’কোটি টাকার মাছ মারা গেছে এবং সেগুলো খাবার অযোগ্য। একটি চক্র শত্রুতাবশতঃ এমন ন্যাঙ্কারজনক কাজ করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
মৎস্য ঘেরের কেয়ার টেকার আব্দুল লতিফ জানান, হঠাৎ করে মাছের ঘেরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়। এতে সন্দেহ হলে ঘেরের চারপাশে টহল দেয়ার সময় কয়েকটি পলিথিন প্যাকেট দেখতে পান তিনি। ওই প্যাকেটে একধরণের বিষাক্ত ট্যাবলেটের গন্ধ পাওয়া যায়। সকালে মাছ মরে ভাসতে শুরু করে। মাছের গন্ধে আশে পাশের পরিবেশ ভারি হয়ে উঠে।
গাংনী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা খোন্দকার সহিদুর রহমান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে বিষ প্রয়োগে মাছ নিধন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলা হলে তখন আইনানুযায়ি ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য মাছ পাঠানো হবে।
গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) আজমল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ পর্যন্ত পৌর মেয়র আহম্মেদ আলী কোন অভিযোগ করেন নি। অভিযোগ পেলে সে অনুযায়ি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গাংনীর মাছের ঘেরে বিষ প্রয়োগ, কোটি টাকার ক্ষতি
মেহেরপুর প্রতিনিধিঃ মেহেরপুরের গাংনীর এলাঙ্গী বিলে মাছের ঘেরে বিষ প্রয়োগ করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। এতে অন্ততঃ কোটি টাকার মাছ মারা গেছে বলে দাবী করেছেন মৎস্য ঘেরের মালিক গাংনী পৌর মেয়র আহম্মেদ আলী।
ঘের মালিক ও গাংনী পৌরসভার মেয়র আহম্মেদ আলী জানান, এলাঙ্গী বিলের ৪৫ বিঘা জলকরে ৯০ লাখ টাকার পোনা ছাড়া হয়। দেশিসহ নানা প্রজাতির মাছগুলো বড় হয়ে অন্ততঃ তিন কোটি টাকার মাছ হয়েছে। মাছের ঘেরের বিদ্যুত লাইন ও সিসি ক্যামেরার লাইন কেটে অন্ধকারে মাছের ঘেরে বিষপ্রয়োগ করে দুর্বৃত্তরা। সকালে কর্মচারীরা লক্ষ্য করে মাছ ধীরে ধীরে মারা যাচ্ছে। এতে অন্ততঃ দু’কোটি টাকার মাছ মারা গেছে এবং সেগুলো খাবার অযোগ্য। একটি চক্র শত্রুতাবশতঃ এমন ন্যাঙ্কারজনক কাজ করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
মৎস্য ঘেরের কেয়ার টেকার আব্দুল লতিফ জানান, হঠাৎ করে মাছের ঘেরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়। এতে সন্দেহ হলে ঘেরের চারপাশে টহল দেয়ার সময় কয়েকটি পলিথিন প্যাকেট দেখতে পান তিনি। ওই প্যাকেটে একধরণের বিষাক্ত ট্যাবলেটের গন্ধ পাওয়া যায়। সকালে মাছ মরে ভাসতে শুরু করে। মাছের গন্ধে আশে পাশের পরিবেশ ভারি হয়ে উঠে।
গাংনী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা খোন্দকার সহিদুর রহমান জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে বিষ প্রয়োগে মাছ নিধন করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলা হলে তখন আইনানুযায়ি ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য মাছ পাঠানো হবে।
গাংনী থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল) আজমল হোসেনের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ পর্যন্ত পৌর মেয়র আহম্মেদ আলী কোন অভিযোগ করেন নি। অভিযোগ পেলে সে অনুযায়ি ব্যবস্থা নেয়া হবে।