বকশীগঞ্জে ৩ মাসের আহবায়ক কমিটিতে ৭ বছর পার, হয়নি সম্মেলন যুবলীগের

আবদুল লতিফ লায়ন জেলা প্রতিনিধি, জামালপুর
বকশীগঞ্জে ৩ মাসের আহবায়ক কমিটিতে ৭ বছর পার, হয়নি সম্মেলন যুবলীগের
ফাইল ছবি

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন হয়নি দীর্ঘ ৭ বছরেও। তিন মাসের আহবায়ক কমিটিতেই ৭ বছর পার হয়েছে। পূর্নাঙ্গ কমিটি না হওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছে দলীয় কার্যক্রম। ২০১৬ সালে ২১ সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। তিন মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ কমিটি করতে বলা হলেও সম্মেলন হয়নি ৭ বছরেও। এতে পদ প্রত্যাশী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম হতাশা ও চাপা ক্ষোভ।

জানা যায়,২০১৬ সালে শ্রী নেপালচন্দ্র সাহাকে আহবায়ক ও আবদুল আলিম তারাসহ ৫ জনকে যুগ্ম আহবায়ক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি দেয় কেন্দ্রীয় যুবলীগ। ৩ মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু নানা কারনে প্রথম থেকেই ঝিমিয়ে পড়ে কমিটির কার্যক্রম। ফলে দীর্ঘ ৭ বছরেও সম্মেলন করা হয়নি। দীর্ঘদিনেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি না দেওয়ায় এটি এখন নামসর্বস্ব কমিটিতে পরিণত হয়েছে। অপরদিকে উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়ন কমিটি করতে গিয়ে নানা বিতর্কে জড়ান কমিটির আহবায়ক শ্রী নেপাল চন্দ্র সাহা। যদিও এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করেন তিনি। এক পর্যায়ে ধীরে ধীরে রাজনীতিতে নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন এই নেতা। নেপালচন্দ্র সাহা এলাকায় নেই দীর্ঘদিন ধরে। বর্তমানে রাজনীতিতে একেবারে নিস্ক্রিয় তিনি। যুগ্ম আহবায়ক আবদুল আলিম তারা সড়ক দূর্ঘটনায় মারা গেছেন গত এক বছর আগে। এবং আরেক যুগ্ম আহবায়ক আলাল উদ্দিন থাকেন দেশের বাইরে। এ কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের কর্মকান্ড। সৃষ্টি হচ্ছেনা নতুন নেতৃত্বও।

২০২২ সালে বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের নতুন কমিটি গঠনের পর নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন যুবলীগ নেতাকর্মীরা। গুঞ্জন শুরু হয়েছিল দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে যুবলীগের কমিটি হতে যাচ্ছে। প্রচার প্রচারনায় সরব হয়ে উঠেছিল পদপ্রত্যাশী নেতাকর্মীরা। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী আলোচনায় আসেন। সভাপতি পদে মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগর, অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন সিরাজী,প্রকৌশলী সফিকুল ইসলাম বিদ্যুৎ,ফরহাদ হোসেন পলাশ,সাজ্জাত ইকবাল সেলিমসহ বেশ কয়েকজন প্রচারনা চালান। সাধারণ সম্পাদক পদেও একাধিক প্রার্থী মাঠে সরব হয়ে উঠেন। কিন্তু সেই আলোচনাও এখন আর নেই। ফলে চরম হতাশায় ভুগছেন যুবলীগের পদপ্রত্যাশী নেতাকর্মীরা।

যুবলীগের পদ প্রত্যাশী নেতাদের ভাষ্য,দীর্ঘদিনেও সম্মেলন না হওয়া এবং পূর্নাঙ্গ কমিটি না হওয়ার কারনে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীরাই হতাশ। সামনে জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনের আগে যুবলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা জুরুরী। এতে করে নেতাকর্মীরা উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করতে পারবে। তারা মনে করেন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সারাদেশে নাশকতা করবে বিএনপি-জামায়াত জোট। রাজপথে আন্দোলন ও নাশকতা রোধে সংগঠন শক্তিশালী করা ছাড়া কোন বিকল্প নেই।

এ বিষয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইদুর ইসলাম বলেন,দীর্ঘদিন ধরেই এলাকায় নেই যুবলীগের আহবায়ক। যুগ্ম আহবায়ক মারা গেছেন এবং আরেকজন বিদেশে থাকেন। কমিটির কার্যক্রম নেই বললেই চলে। ছাত্রলীগ করেছি এখন স্বপ্ন দেখি যুবলীগ করার। কিন্তু দীর্ঘদিনেও নতুন কমিটি না হওয়ায় আমার মত অনেকেই হতাশাগ্রস্থ। দ্রুত কমিটি গঠনের দাবি জানান তিনি।

বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সরকারি কে.ইউ কলেজের সাবেক জিএস অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন সিরাজী বলেন,সারাদেশে আওয়ামীলীগের পরেই যুবলীগের শক্ত অবস্থান। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বকশীগঞ্জে দীর্ঘ ৭ বছরেও যুবলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটি হয়নি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ত্যাগীদের মুল্যায়ন ও মাদকমুক্ত পরিচ্ছন্ন কমিটি গঠনের তাগিদ দেন তিনি।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক নেপাল চন্দ্র সাহা এলাকার বাইরে থাকায় তার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। ফোনটি বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব যায়নি।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মোশারফ হোসেন মিরাজ জানান,যুবলীগের কমিটির বিষয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগ অবগত আছে। যুবলীগকে ঢেলে সাজাঁতে ইতোমধ্যে জেলা যুবলীগের সাথে কথা হয়েছে। আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ এমপি’র নির্দেশে ক্লিন ইমেজের অধিকারী ও দু:সময়ে মাঠে থাকা ত্যাগী নেতাকর্মীদের দিয়েই যুবলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রস্তুতি চলছে।

এ বিষয়ে জেলা যুবলীগের সভাপতি রাজন সাহা রাজু বলেন,বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক অবস্থা খুবই দুর্বল। কারন আহবায়ক ইনেক্টিভ,যুগ্ন আহবায়ক একজন মারা গেছেন আরেকজন থাকেন দেশের বাইরে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে দলীয় কার্যক্রম। উপজেলা যুবলীগের সার্বিক বিষয়ে চিঠি দিয়ে কেন্দ্রীয় যুবলীগকে অবহিত করেছি। কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্তে উপজেলা কমিটি গঠনের বিষয়ে পরবর্তী করনীয় ঠিক করা হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বকশীগঞ্জে ৩ মাসের আহবায়ক কমিটিতে ৭ বছর পার, হয়নি সম্মেলন যুবলীগের

বকশীগঞ্জে ৩ মাসের আহবায়ক কমিটিতে ৭ বছর পার, হয়নি সম্মেলন যুবলীগের
ফাইল ছবি

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সম্মেলন হয়নি দীর্ঘ ৭ বছরেও। তিন মাসের আহবায়ক কমিটিতেই ৭ বছর পার হয়েছে। পূর্নাঙ্গ কমিটি না হওয়ায় স্থবির হয়ে পড়েছে দলীয় কার্যক্রম। ২০১৬ সালে ২১ সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। তিন মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ কমিটি করতে বলা হলেও সম্মেলন হয়নি ৭ বছরেও। এতে পদ প্রত্যাশী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম হতাশা ও চাপা ক্ষোভ।

জানা যায়,২০১৬ সালে শ্রী নেপালচন্দ্র সাহাকে আহবায়ক ও আবদুল আলিম তারাসহ ৫ জনকে যুগ্ম আহবায়ক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি দেয় কেন্দ্রীয় যুবলীগ। ৩ মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশনা দেয়া হয়। কিন্তু নানা কারনে প্রথম থেকেই ঝিমিয়ে পড়ে কমিটির কার্যক্রম। ফলে দীর্ঘ ৭ বছরেও সম্মেলন করা হয়নি। দীর্ঘদিনেও পূর্ণাঙ্গ কমিটি না দেওয়ায় এটি এখন নামসর্বস্ব কমিটিতে পরিণত হয়েছে। অপরদিকে উপজেলা বিভিন্ন ইউনিয়ন কমিটি করতে গিয়ে নানা বিতর্কে জড়ান কমিটির আহবায়ক শ্রী নেপাল চন্দ্র সাহা। যদিও এসব অভিযোগ বরাবরই অস্বীকার করেন তিনি। এক পর্যায়ে ধীরে ধীরে রাজনীতিতে নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন এই নেতা। নেপালচন্দ্র সাহা এলাকায় নেই দীর্ঘদিন ধরে। বর্তমানে রাজনীতিতে একেবারে নিস্ক্রিয় তিনি। যুগ্ম আহবায়ক আবদুল আলিম তারা সড়ক দূর্ঘটনায় মারা গেছেন গত এক বছর আগে। এবং আরেক যুগ্ম আহবায়ক আলাল উদ্দিন থাকেন দেশের বাইরে। এ কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের কর্মকান্ড। সৃষ্টি হচ্ছেনা নতুন নেতৃত্বও।

২০২২ সালে বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের নতুন কমিটি গঠনের পর নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন যুবলীগ নেতাকর্মীরা। গুঞ্জন শুরু হয়েছিল দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে যুবলীগের কমিটি হতে যাচ্ছে। প্রচার প্রচারনায় সরব হয়ে উঠেছিল পদপ্রত্যাশী নেতাকর্মীরা। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী আলোচনায় আসেন। সভাপতি পদে মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগর, অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন সিরাজী,প্রকৌশলী সফিকুল ইসলাম বিদ্যুৎ,ফরহাদ হোসেন পলাশ,সাজ্জাত ইকবাল সেলিমসহ বেশ কয়েকজন প্রচারনা চালান। সাধারণ সম্পাদক পদেও একাধিক প্রার্থী মাঠে সরব হয়ে উঠেন। কিন্তু সেই আলোচনাও এখন আর নেই। ফলে চরম হতাশায় ভুগছেন যুবলীগের পদপ্রত্যাশী নেতাকর্মীরা।

যুবলীগের পদ প্রত্যাশী নেতাদের ভাষ্য,দীর্ঘদিনেও সম্মেলন না হওয়া এবং পূর্নাঙ্গ কমিটি না হওয়ার কারনে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মীরাই হতাশ। সামনে জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনের আগে যুবলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা জুরুরী। এতে করে নেতাকর্মীরা উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে দলের প্রার্থীর পক্ষে মাঠে কাজ করতে পারবে। তারা মনে করেন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সারাদেশে নাশকতা করবে বিএনপি-জামায়াত জোট। রাজপথে আন্দোলন ও নাশকতা রোধে সংগঠন শক্তিশালী করা ছাড়া কোন বিকল্প নেই।

এ বিষয়ে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইদুর ইসলাম বলেন,দীর্ঘদিন ধরেই এলাকায় নেই যুবলীগের আহবায়ক। যুগ্ম আহবায়ক মারা গেছেন এবং আরেকজন বিদেশে থাকেন। কমিটির কার্যক্রম নেই বললেই চলে। ছাত্রলীগ করেছি এখন স্বপ্ন দেখি যুবলীগ করার। কিন্তু দীর্ঘদিনেও নতুন কমিটি না হওয়ায় আমার মত অনেকেই হতাশাগ্রস্থ। দ্রুত কমিটি গঠনের দাবি জানান তিনি।

বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সরকারি কে.ইউ কলেজের সাবেক জিএস অ্যাডভোকেট ইসমাইল হোসেন সিরাজী বলেন,সারাদেশে আওয়ামীলীগের পরেই যুবলীগের শক্ত অবস্থান। কিন্তু পরিতাপের বিষয় বকশীগঞ্জে দীর্ঘ ৭ বছরেও যুবলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটি হয়নি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ত্যাগীদের মুল্যায়ন ও মাদকমুক্ত পরিচ্ছন্ন কমিটি গঠনের তাগিদ দেন তিনি।

এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক নেপাল চন্দ্র সাহা এলাকার বাইরে থাকায় তার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। ফোনটি বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব যায়নি।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বকশীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মোশারফ হোসেন মিরাজ জানান,যুবলীগের কমিটির বিষয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগ অবগত আছে। যুবলীগকে ঢেলে সাজাঁতে ইতোমধ্যে জেলা যুবলীগের সাথে কথা হয়েছে। আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ এমপি’র নির্দেশে ক্লিন ইমেজের অধিকারী ও দু:সময়ে মাঠে থাকা ত্যাগী নেতাকর্মীদের দিয়েই যুবলীগের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রস্তুতি চলছে।

এ বিষয়ে জেলা যুবলীগের সভাপতি রাজন সাহা রাজু বলেন,বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক অবস্থা খুবই দুর্বল। কারন আহবায়ক ইনেক্টিভ,যুগ্ন আহবায়ক একজন মারা গেছেন আরেকজন থাকেন দেশের বাইরে। এতে স্থবির হয়ে পড়েছে দলীয় কার্যক্রম। উপজেলা যুবলীগের সার্বিক বিষয়ে চিঠি দিয়ে কেন্দ্রীয় যুবলীগকে অবহিত করেছি। কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্তে উপজেলা কমিটি গঠনের বিষয়ে পরবর্তী করনীয় ঠিক করা হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত