সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করার নির্দেশ

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করার নির্দেশ
ডলার/ ফাইল ছবি

মানি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করতে পারবে বলে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বাংলাদেশ মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে এক বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন।

গত কয়েকদিন ধরেই খোলা বাজারে অতিরিক্ত দামে ডলার বিক্রির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল। ৯ নভেম্বর খোলা বাজারে এই মূল্য পৌঁছায় ১২৪ টাকায়। এরমধ্যেই এমন নির্দেশনা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

নির্দেশনায় বলা হয়, মানি এক্সচেঞ্জ সর্বোচ্চ ১১৫.৫ টাকায় ডলার কিনতে ও ১.৫ টাকা হারে লাভে ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করতে পারবে।

বেশ কয়েকটি ব্যাংকও ১২৪ টাকায় ডলার সংগ্রহ করেছে বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পরদিন এই হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

৮ নভেম্বর অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) নির্ধারিত আন্তঃব্যাংক ডলারের বিনিময় মূল্য ছিল ১১১ টাকা।

নির্ধারিত মূল্যে ডলার বিনিময় না হওয়ার জেরে নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংক এবিবি ও বাফেদার সঙ্গে বৈঠক করেছে।

তবে মানি চেঞ্জারদের দাবি, তারা নির্ধারিত হারে ডলার পাননি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বেশ কয়েকটি বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারীর সঙ্গে বৈঠক করেন। তাদের এবিবি ও বাফেদা নির্ধারিত হারে ডলার লেনদেন করতে নির্দেশ দিয়েছেন।

২০২৩-২৩ অর্থবছরের শুরু থেকেই দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ডলারের চাহিদা বাড়ছে।

ব্যাংকে ডলারের সঙ্কট অনানুষ্ঠানিক বাজারে ছড়িয়ে পড়ায় সঙ্কট আরও বেড়েছে।

ব্যাংকাররা বলছেন, অনেকেই রেট বেশি বৃদ্ধির আশায় ডলার সংরক্ষণ করছেন। আবার অনেকে ব্যবসার জন্য বিপুল পরিমাণ ডলার কিনছেন। আবার এমন অনেক এক্সচেঞ্জ আছে যাদের কাছে বিক্রি করার জন্য ডলার নেই।

ডলার সঙ্কটের কারণে ব্যাংকগুলো আমদানির অর্থ ও ক্রেডিট খোলার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিলাসবহুল ও অ-প্রয়োজনীয় জিনিস আমদানি সীমিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক বর্তমান বিনিময় হারের অস্থিরতা কমাতে দেশের তফসিলি ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে।

গত ২৮ মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ২৬ বিলিয়ন বিক্রি করেছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করার নির্দেশ

সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করার নির্দেশ
ডলার/ ফাইল ছবি

মানি এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো সর্বোচ্চ ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করতে পারবে বলে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বাংলাদেশ মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে এক বৈঠকে এ নির্দেশনা দেন।

গত কয়েকদিন ধরেই খোলা বাজারে অতিরিক্ত দামে ডলার বিক্রির অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল। ৯ নভেম্বর খোলা বাজারে এই মূল্য পৌঁছায় ১২৪ টাকায়। এরমধ্যেই এমন নির্দেশনা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

নির্দেশনায় বলা হয়, মানি এক্সচেঞ্জ সর্বোচ্চ ১১৫.৫ টাকায় ডলার কিনতে ও ১.৫ টাকা হারে লাভে ১১৭ টাকায় ডলার বিক্রি করতে পারবে।

বেশ কয়েকটি ব্যাংকও ১২৪ টাকায় ডলার সংগ্রহ করেছে বলে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পরদিন এই হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

৮ নভেম্বর অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) নির্ধারিত আন্তঃব্যাংক ডলারের বিনিময় মূল্য ছিল ১১১ টাকা।

নির্ধারিত মূল্যে ডলার বিনিময় না হওয়ার জেরে নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংক এবিবি ও বাফেদার সঙ্গে বৈঠক করেছে।

তবে মানি চেঞ্জারদের দাবি, তারা নির্ধারিত হারে ডলার পাননি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বেশ কয়েকটি বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারীর সঙ্গে বৈঠক করেন। তাদের এবিবি ও বাফেদা নির্ধারিত হারে ডলার লেনদেন করতে নির্দেশ দিয়েছেন।

২০২৩-২৩ অর্থবছরের শুরু থেকেই দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ডলারের চাহিদা বাড়ছে।

ব্যাংকে ডলারের সঙ্কট অনানুষ্ঠানিক বাজারে ছড়িয়ে পড়ায় সঙ্কট আরও বেড়েছে।

ব্যাংকাররা বলছেন, অনেকেই রেট বেশি বৃদ্ধির আশায় ডলার সংরক্ষণ করছেন। আবার অনেকে ব্যবসার জন্য বিপুল পরিমাণ ডলার কিনছেন। আবার এমন অনেক এক্সচেঞ্জ আছে যাদের কাছে বিক্রি করার জন্য ডলার নেই।

ডলার সঙ্কটের কারণে ব্যাংকগুলো আমদানির অর্থ ও ক্রেডিট খোলার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিলাসবহুল ও অ-প্রয়োজনীয় জিনিস আমদানি সীমিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক বর্তমান বিনিময় হারের অস্থিরতা কমাতে দেশের তফসিলি ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে।

গত ২৮ মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে প্রায় ২৬ বিলিয়ন বিক্রি করেছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: মনসুরাবাদ হাউজিং, ঢাকা-১২০৭ এজেড মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান।