আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পর ভোট

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পর ভোট
আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পর ভোট

অপেক্ষার প্রহর শেষ, রাত পোহালেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট। আগামীকাল রবিবার সকল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলবে। প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার–প্রচারণা শেষ। পুরো দেশের নজর এখন ভোটের দিকে। এখন শুধু ভোটের জন্য অপেক্ষা। নৌকা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অভিযোগ–পাল্টা অভিযোগ ছাপিয়ে চট্টগ্রামের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা বলছেন। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলের প্রার্থী, ভোটার এবং কর্মী সমর্থকদের মধ্যে চলছে ভোটের নানা হিসেব–নিকাশ।

বিএনপিসহ ১৬টি দলের ভোট বর্জনের মধ্যে দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে এবার। এতে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রতীকের প্রার্থীদের ভোটের লড়াই করতে হবে ঈগল ও ট্রাক প্রতীকের দলটিরই স্বতন্ত্র ও ‘ডামি’ প্রার্থীদের সঙ্গে।

নির্বাচন উপলক্ষে ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচনের মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ২৫টি। এর মধ্যে ভোটের সকালে ৩৯ হাজার ৬১টি কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অর্থাৎ ৯৩ শতাংশ ভোটকেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে ভোটের দিন সকালে। আর শনিবার দিন ২ হাজার ৯৬৪ বা ৭ শতাংশ কেন্দ্রে ব্যালট পাঠানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, স্মার্ট ম্যানেজমেন্ট বিডি নামে অ্যাপে দুই ঘণ্টা পর পর ভোট পড়ার হার জানানো হবে। এছাড়া অ্যাপটিতে ভোটাররা জানতে পারবেন ভোটার নম্বর, কেন্দ্রের নাম ও লোকেশনসহ নানা তুলনামূলক চিত্র।

নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৯৬৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে ২৮টি রাজনৈতিক দল ১ হাজার ৫৩২ জন প্রার্থী দিয়েছে। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন ৪৩৭ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে ঈগল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৮০ জন, আর ট্রাক প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৩৩ জন, যাদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের নেতা।

নির্বাচনে ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, জাকের পার্টি, জাতীয় পাটি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), তৃণমূল বিএনপি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি), বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল) ও গণতন্ত্রী পার্টি। এই মোট ২৮টি দল ১ হাজার ৫৩২ জন প্রার্থী দিয়েছে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রার্থী রয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের। হাইকোর্ট থেকে তিনজন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় দলটির নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর সংখ্যা ২৬৫ জন। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ২৬৪ জন, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের ১৩৫ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আম প্রতীকের ১২২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের ৯৬ জন ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নোঙর প্রতীকের ৫৬ জন।

নির্বাচনে তৃতীয় লিঙ্গের দুইজনসহ ৯৮ জন নারী প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর ৬৭ জন এবং স্বতন্ত্র থেকে ২৯ জন প্রার্থী রয়েছে। অন্যদিকে, ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ইসির জনসংযোগ শাখার পরিচালক মো. শরিফুল আলম জানান, ২৯৯ আসনের নির্বাচনে ৪২ হাজার ২৪টি কেন্দ্রের ২ লাখ ৬০ হাজার ৮৫৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৯ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ভোটগ্রহণ করবেন।

নির্বাচনে ১১ কোটি ৯৩ লাখ ৩৩ হাজার ১৫৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৫ লাখ ৯২ হাজার ১৬৯ জন, আর নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার ১৪০ জন। হিজড়া ভোটার রয়েছে ৮৪৮ জন।

ভোটকেন্দ্র ও ভোটারদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে সশস্ত্র বাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৮ লাখের বেশি সদস্য। তারা ভোটের এলাকায় ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োজিত থাকবে।

নির্বাচনে ৬৪ জন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও দুইজন বিভাগীয় কমিশনার রিটার্নিং কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন। ভোটের অপরাধের সংক্ষিপ্ত বিচার করতে দায়িত্ব পালন করছেন ৬৫৩ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। আর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় ২ হাজার ৭৬ জন। এছাড়া ৩০০ আসনের জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিতে দায়িত্ব পালন করছেন ৩০০ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল শনিবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিকে ইসি তাদের পর্যবেক্ষক ও প্রতিনিধিদের মাধ্যমে ভোটের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। তারা ও জেলা পর্যায়ে গঠিত মনিটরিং সেল, নির্বাচন ভবনের কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেলে তথ্য দেবে। কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল মাঠের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

গত ১৫ নভেম্বর সিইসি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনের তফসিল ঘোষণা করেন। এর মধ্যে এক বৈধ প্রার্থী মৃত্যুবরণ করায় নওগাঁও-২ আসনের নির্বাচন বাতিল করে ইসি। তাই ০৭ জানুয়ারি ২৯৯ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পর ভোট

আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পর ভোট
আর মাত্র কয়েক ঘন্টা পর ভোট

অপেক্ষার প্রহর শেষ, রাত পোহালেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট। আগামীকাল রবিবার সকল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোট গ্রহণ চলবে। প্রার্থীদের সকল ধরনের প্রচার–প্রচারণা শেষ। পুরো দেশের নজর এখন ভোটের দিকে। এখন শুধু ভোটের জন্য অপেক্ষা। নৌকা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অভিযোগ–পাল্টা অভিযোগ ছাপিয়ে চট্টগ্রামের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা বলছেন। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলের প্রার্থী, ভোটার এবং কর্মী সমর্থকদের মধ্যে চলছে ভোটের নানা হিসেব–নিকাশ।

বিএনপিসহ ১৬টি দলের ভোট বর্জনের মধ্যে দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে এবার। এতে আওয়ামী লীগের নৌকার প্রতীকের প্রার্থীদের ভোটের লড়াই করতে হবে ঈগল ও ট্রাক প্রতীকের দলটিরই স্বতন্ত্র ও ‘ডামি’ প্রার্থীদের সঙ্গে।

নির্বাচন উপলক্ষে ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচনের মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ৪২ হাজার ২৫টি। এর মধ্যে ভোটের সকালে ৩৯ হাজার ৬১টি কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অর্থাৎ ৯৩ শতাংশ ভোটকেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে ভোটের দিন সকালে। আর শনিবার দিন ২ হাজার ৯৬৪ বা ৭ শতাংশ কেন্দ্রে ব্যালট পাঠানো হয়েছে।

ইতোমধ্যে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম জানান, স্মার্ট ম্যানেজমেন্ট বিডি নামে অ্যাপে দুই ঘণ্টা পর পর ভোট পড়ার হার জানানো হবে। এছাড়া অ্যাপটিতে ভোটাররা জানতে পারবেন ভোটার নম্বর, কেন্দ্রের নাম ও লোকেশনসহ নানা তুলনামূলক চিত্র।

নির্বাচনে মোট ১ হাজার ৯৬৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে ২৮টি রাজনৈতিক দল ১ হাজার ৫৩২ জন প্রার্থী দিয়েছে। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছেন ৪৩৭ জন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে ঈগল প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৮০ জন, আর ট্রাক প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৩৩ জন, যাদের অধিকাংশই আওয়ামী লীগের নেতা।

নির্বাচনে ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, গণফোরাম, গণফ্রন্ট, জাকের পার্টি, জাতীয় পাটি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), তৃণমূল বিএনপি, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি), বিকল্প ধারা বাংলাদেশ, আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, বাংলাদেশ কংগ্রেস, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল) ও গণতন্ত্রী পার্টি। এই মোট ২৮টি দল ১ হাজার ৫৩২ জন প্রার্থী দিয়েছে।

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রার্থী রয়েছেন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের। হাইকোর্ট থেকে তিনজন প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় দলটির নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর সংখ্যা ২৬৫ জন। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ২৬৪ জন, তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের ১৩৫ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আম প্রতীকের ১২২ জন, বাংলাদেশ কংগ্রেসের ডাব প্রতীকের ৯৬ জন ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের নোঙর প্রতীকের ৫৬ জন।

নির্বাচনে তৃতীয় লিঙ্গের দুইজনসহ ৯৮ জন নারী প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর ৬৭ জন এবং স্বতন্ত্র থেকে ২৯ জন প্রার্থী রয়েছে। অন্যদিকে, ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ইসির জনসংযোগ শাখার পরিচালক মো. শরিফুল আলম জানান, ২৯৯ আসনের নির্বাচনে ৪২ হাজার ২৪টি কেন্দ্রের ২ লাখ ৬০ হাজার ৮৫৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ৯ লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ভোটগ্রহণ করবেন।

নির্বাচনে ১১ কোটি ৯৩ লাখ ৩৩ হাজার ১৫৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৫ লাখ ৯২ হাজার ১৬৯ জন, আর নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪০ হাজার ১৪০ জন। হিজড়া ভোটার রয়েছে ৮৪৮ জন।

ভোটকেন্দ্র ও ভোটারদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে সশস্ত্র বাহিনী ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ৮ লাখের বেশি সদস্য। তারা ভোটের এলাকায় ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নিয়োজিত থাকবে।

নির্বাচনে ৬৪ জন জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও দুইজন বিভাগীয় কমিশনার রিটার্নিং কর্মকর্তারা দায়িত্ব পালন করছেন। ভোটের অপরাধের সংক্ষিপ্ত বিচার করতে দায়িত্ব পালন করছেন ৬৫৩ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। আর ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় ২ হাজার ৭৬ জন। এছাড়া ৩০০ আসনের জন্য নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটিতে দায়িত্ব পালন করছেন ৩০০ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল শনিবার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিকে ইসি তাদের পর্যবেক্ষক ও প্রতিনিধিদের মাধ্যমে ভোটের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। তারা ও জেলা পর্যায়ে গঠিত মনিটরিং সেল, নির্বাচন ভবনের কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেলে তথ্য দেবে। কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল মাঠের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় করে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

গত ১৫ নভেম্বর সিইসি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৩০০ আসনের তফসিল ঘোষণা করেন। এর মধ্যে এক বৈধ প্রার্থী মৃত্যুবরণ করায় নওগাঁও-২ আসনের নির্বাচন বাতিল করে ইসি। তাই ০৭ জানুয়ারি ২৯৯ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত