‘১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের লক্ষ্য পূরণ না হলে পরিণতি হবে ভয়াবহ’

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
‘১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের লক্ষ্য পূরণ না হলে পরিণতি হবে ভয়াবহ’
ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।

বুধবার (২২ মে) নেপালের কাঠমান্ডুর চন্দ্রগিরি হিল রিসোর্টে পর্বত, মানুষ ও জলবায়ুবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ সংলাপে ‘১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উচ্চাকাঙ্ক্ষা’ শীর্ষক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে প্যানেলিস্ট হিসেবে দেওয়া বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, বিশ্বব্যাপী কার্বন নির্গমনের ৮১ শতাংশের জন্য G20 দেশগুলো দায়ী। উন্নত দেশগুলো কার্বন নিঃসরণ বন্ধ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তা করতে পারে। যতক্ষণ না আমরা ডি-কার্বনাইজ করি; অভিযোজন ও প্রশমন ব্যবস্থার ক্ষেত্রে যা কিছুই করার চেষ্টা করি না কেন, তা যথেষ্ট হবে না।

তিনি বলেন, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাগুলোর শতভাগ বাস্তবায়িত হলে আমরা এখনও ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধির সম্মুখীন হবো। এখন আমরা যা করতে পারি, তা হলো—ভবিষ্যতের ক্ষতি সীমিত করা।

জলবায়ু নীতিগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুর্বল দেশগুলোকে সমর্থন করার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সাবের হোসেন চৌধুরী।

পরে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ সংলাপের ফাঁকে নেপাল ও ভুটানের মন্ত্রী এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

‘১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের লক্ষ্য পূরণ না হলে পরিণতি হবে ভয়াবহ’

‘১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের লক্ষ্য পূরণ না হলে পরিণতি হবে ভয়াবহ’
ছবি: সংগৃহীত

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলে এর পরিণতি ভয়াবহ হবে।

বুধবার (২২ মে) নেপালের কাঠমান্ডুর চন্দ্রগিরি হিল রিসোর্টে পর্বত, মানুষ ও জলবায়ুবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ সংলাপে ‘১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উচ্চাকাঙ্ক্ষা’ শীর্ষক পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে প্যানেলিস্ট হিসেবে দেওয়া বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, বিশ্বব্যাপী কার্বন নির্গমনের ৮১ শতাংশের জন্য G20 দেশগুলো দায়ী। উন্নত দেশগুলো কার্বন নিঃসরণ বন্ধ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহায়তা করতে পারে। যতক্ষণ না আমরা ডি-কার্বনাইজ করি; অভিযোজন ও প্রশমন ব্যবস্থার ক্ষেত্রে যা কিছুই করার চেষ্টা করি না কেন, তা যথেষ্ট হবে না।

তিনি বলেন, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাগুলোর শতভাগ বাস্তবায়িত হলে আমরা এখনও ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বৃদ্ধির সম্মুখীন হবো। এখন আমরা যা করতে পারি, তা হলো—ভবিষ্যতের ক্ষতি সীমিত করা।

জলবায়ু নীতিগুলোকে অগ্রাধিকার দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুর্বল দেশগুলোকে সমর্থন করার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সাবের হোসেন চৌধুরী।

পরে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ সংলাপের ফাঁকে নেপাল ও ভুটানের মন্ত্রী এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত