৮ দিনেও বিক্রি হয়নি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা পেঁয়াজ

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
৮ দিনেও বিক্রি হয়নি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা পেঁয়াজ
ছবি: সংগৃহীত

আটদিনেও বিক্রি হয়নি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজ রাখা হয়েছে গুদামে। প্রতিকেজি পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ৬০ থেকে ৬৫ টাকা পড়লেও পাইকার দাম বলছেন ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। এতে বড় ধরনের লোকসানের আশঙ্কা ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে হিলি বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) হিলি বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আরএসবি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আহম্মেদ আলী।

তিনি বলেন, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবার পর ৪০ শতাংশ শুল্কে গেলো ১৫ মে ভারত থেকে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজে দুই দেশ মিলে প্রায় ৫ লাখ টাকা শুল্ক পরিশোধ করতে হয়েছে। যে টাকায় আমদানি করেছি সে দামে বিক্রি না হওয়ায় গুদামে রাখা হয়েছে। যদি সরকার ডলার মূল্য এবং শুল্ক কমিয়ে দিতো তাহলে আমরা বেশি করে পেঁয়াজ আমদানি করতে পারতাম, সেই সাথে কমে যেত দাম। পেঁয়াজ বিক্রি না হওয়ার কারণে আমরা লোকসানে পড়েছি। অনেক পেঁয়াজ পচে যাচ্ছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

৮ দিনেও বিক্রি হয়নি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা পেঁয়াজ

৮ দিনেও বিক্রি হয়নি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা পেঁয়াজ
ছবি: সংগৃহীত

আটদিনেও বিক্রি হয়নি হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজ রাখা হয়েছে গুদামে। প্রতিকেজি পেঁয়াজের আমদানি মূল্য ৬০ থেকে ৬৫ টাকা পড়লেও পাইকার দাম বলছেন ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। এতে বড় ধরনের লোকসানের আশঙ্কা ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে হিলি বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) হিলি বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আরএসবি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি আহম্মেদ আলী।

তিনি বলেন, ভারত পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবার পর ৪০ শতাংশ শুল্কে গেলো ১৫ মে ভারত থেকে ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। আমদানিকৃত এসব পেঁয়াজে দুই দেশ মিলে প্রায় ৫ লাখ টাকা শুল্ক পরিশোধ করতে হয়েছে। যে টাকায় আমদানি করেছি সে দামে বিক্রি না হওয়ায় গুদামে রাখা হয়েছে। যদি সরকার ডলার মূল্য এবং শুল্ক কমিয়ে দিতো তাহলে আমরা বেশি করে পেঁয়াজ আমদানি করতে পারতাম, সেই সাথে কমে যেত দাম। পেঁয়াজ বিক্রি না হওয়ার কারণে আমরা লোকসানে পড়েছি। অনেক পেঁয়াজ পচে যাচ্ছে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত