বিদ্যুতের বিল আদায় ব্যবস্থা পর্যালোচনা এবং নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ডসহ এ-সংক্রান্ত অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত করতে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (১১ জুন) বিচারপতি মো. মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মাসুদ হোসেন দোলন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সাইফুল্লাহ মামুন, জামিউল হক ফয়সাল ও আব্দুল্লাহ আল হাদী।
এর আগে গত ৬ জুন জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুতের বিল ব্যবস্থা পর্যালোচনা এবং নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ এবং নীতি সংস্কারের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়।
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সচিব, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড, ডেসকো, ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি ও ডিপিডিসির কর্তৃপক্ষকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটে বলা হয়, বাংলাদেশে বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটার চালু করা হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে সব বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীকে এর আওতায় আনা হবে বলে ঘোষণা রয়েছে। এরপরও গ্রাহকরা অতিরিক্ত চার্জ, গোপন চার্জ, স্বচ্ছতার অভাবসহ নানাভাবে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।