১৫০ উপজেলায় প্রাথমিকে চালু হচ্ছে দুপুরের খাবার

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
১৫০ উপজেলায় প্রাথমিকে চালু হচ্ছে দুপুরের খাবার
ছবি সংগৃহীত

দেশের ১৫০টি উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেপ্টেম্বরের শেষ বা আগামী অক্টোবর মাস থেকে মিড ডে মিল (দুপুরের খাবার) চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।

রোববার সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

গণশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, মিড ডে মিল ব্যবস্থার মধ্যে ডিম, মৌসুমি ফল, বিস্কুট, দুধসহ পাঁচ ধরনের খাবার থাকবে।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার বর্তমান লক্ষ্য হলো শিশুকে সাক্ষর করে তোলা। প্রকৃত সাক্ষর না হয়েই অনেক শিক্ষার্থী হাইস্কুলে যাচ্ছে। ফলে তাদের শিক্ষার মাঝে একটি বড় গ্যাপ থেকে যাচ্ছে।

বর্তমানে দেশে সাক্ষরতার হার ৭৭ দশমিক ৯ শতাংশ উল্লেখ করে তিনি জানান, বাকি ২২ দশমিক ১ শতাংশ জনগোষ্ঠী এখনও নিরক্ষর। তবে বাস্তবে এ হার আরও কম হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

অধ্যাপক বিধান রঞ্জন অভিযোগ করে বলেন, আগের সরকার প্রকৃত সাক্ষরতার হার চেপে রেখেছিল। স্কুলে স্কুলে ভিজিট করে দেখা গেছে, প্রকৃত স্বাক্ষর নয় এমন শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক।

যেসব শিক্ষার্থী শিক্ষায় পিছিয়ে আছে, তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় সাক্ষর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান গণশিক্ষা উপদেষ্টা।

জেআই/

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

১৫০ উপজেলায় প্রাথমিকে চালু হচ্ছে দুপুরের খাবার

১৫০ উপজেলায় প্রাথমিকে চালু হচ্ছে দুপুরের খাবার
ছবি সংগৃহীত

দেশের ১৫০টি উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেপ্টেম্বরের শেষ বা আগামী অক্টোবর মাস থেকে মিড ডে মিল (দুপুরের খাবার) চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।

রোববার সচিবালয়ে আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

গণশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, মিড ডে মিল ব্যবস্থার মধ্যে ডিম, মৌসুমি ফল, বিস্কুট, দুধসহ পাঁচ ধরনের খাবার থাকবে।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক শিক্ষার বর্তমান লক্ষ্য হলো শিশুকে সাক্ষর করে তোলা। প্রকৃত সাক্ষর না হয়েই অনেক শিক্ষার্থী হাইস্কুলে যাচ্ছে। ফলে তাদের শিক্ষার মাঝে একটি বড় গ্যাপ থেকে যাচ্ছে।

বর্তমানে দেশে সাক্ষরতার হার ৭৭ দশমিক ৯ শতাংশ উল্লেখ করে তিনি জানান, বাকি ২২ দশমিক ১ শতাংশ জনগোষ্ঠী এখনও নিরক্ষর। তবে বাস্তবে এ হার আরও কম হতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

অধ্যাপক বিধান রঞ্জন অভিযোগ করে বলেন, আগের সরকার প্রকৃত সাক্ষরতার হার চেপে রেখেছিল। স্কুলে স্কুলে ভিজিট করে দেখা গেছে, প্রকৃত স্বাক্ষর নয় এমন শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক।

যেসব শিক্ষার্থী শিক্ষায় পিছিয়ে আছে, তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় সাক্ষর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান গণশিক্ষা উপদেষ্টা।

জেআই/

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত