রমজানে দাঁত ও মুখের যত্ন

,
রমজানে দাঁত ও মুখের যত্ন
রমজানে দাঁত ও মুখের যত্ন

আমাদের মধ্যে অনেকেই রমজান মাসে দাঁত-ব্রাশ করা থেকে বিরত থাকি। অনেকের ধারণা টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলে রোজা ভেঙে যায়, যা সম্পূর্ণ ভুল। ইসলামে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর বিশেষ জোর দেয়া হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ। রমজানে আমাদের মুখের স্বাস্থ্য ও দাঁতের যত্ন ভালোভাবে নেয়া উচিত। অবশ্যই দৈনিক দু’বার ব্রাশ করা উচিৎ। ইফতার ও সেহরীর পর মানসম্মত টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করে নিলে খাদ্যকণা গুলো দাঁতের উপরে ও দু’দাঁতের মাঝখানে জমে থাকতে পারেনা। আমরা রোজা অবস্থায় দাঁতের যত্ন ও চিকিৎসার ব্যাপারে যতটা সন্দিহান থাকি, আসলে ব্যাপারটা সেরকম জটিল কিছু নয়।

কিছু নিয়ম মেনে রমজান মাসেও আমরা দাঁত ও মাড়ির যথাযথ যত্ন নিতে পারি যেন রোজা মাকরুহ না হয় বা ভেঙে না যায়। এমনকি প্রয়োজনে দাঁতের চিকিৎসাও নেওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে ডায়েবেটিক ও কার্ডিয়াক রোগীদের সারা বছর তো বটেই রোজার মাসে দাঁতের ব্যাপারে বিশেষভাবে যত্নবান হতে হবে।

মুখগহ্বর হল দেহের প্রবেশপথ যার মধ্যে প্রায় ৭০০ প্রজাতির জীবাণু বসবাস করে। তাই এর যথাযথ যত্ন না নেওয়া হলে এসব জীবানুর দ্বারা দাঁত, মাড়ি ও মুখের ভেতরের অন্যান্য অংশে ইনফেকশনসহ নানা রকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। মুখের অভ্যন্তরের ন্যাচারাল ক্লিনজার হল স্যালাইভা বা লালা। রোজার মাসে যেহেতু একটা দীর্ঘ সময় পানি ও খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকা হয় সেজন্য লালা নিসৃত হয় কম। যার কারণে ‘ড্রাই মাউথ’ বা মুখ গহবর তুলনামূলক ভাবে শুষ্ক থাকে এবং ন্যাচারাল ক্লিনজিং কমে যায়। তাই রোজার মাসে এ ব্যাপারে যত্নবান না হলে দাঁতের ক্ষয়রোগসহ মাড়ির ইনফেকশন ও ক্যান্ডিডিয়াসিস হওয়ার আশংকা থাকে।

ব্রাশ করার পরও দুই দাঁতের মাঝখানে অনেকসময় খাবার জমে থাকে। বিশেষ করে যাদের ক্রাউন ও ব্রিজ করা আছে উনারা এ সমস্যায় ভোগেন। এছাড়াও কারো দাঁতে যদি ক্রাউডিং অর্থাৎ দুই দাঁতের মাঝখানে অপরিমিত জায়গা থাকে যেখানে খাবার ঢুকলে আর বের হতে পারেনা, তাদের জন্য ফ্লসিং করা খুব জরুরি। খাবার পর আপনারা ডেন্টাল ফ্লসের সাহায্যে ইন্টারডেন্টাল স্পেইস বা দুই দাঁতের মাঝখানের জায়গাটা পরিষ্কার করে নিতে পারেন। এতে ডেন্টাল ক্যারিজ ও মাড়ির প্রদাহ রোধ করা সম্ভব।

রোজা রাখা অবস্থায় মাউথওয়াশ ব্যবহার না করাই ভাল। তবে ইফতারের পর থেকে সেহরি পর্যন্ত সময়টাতে এক বা দুবার মাউথওয়াশ ব্যবহার করে নিলে মুখের ভেতরটা পরিষ্কার থাকবে, দুর্গন্ধ (Bad breath) হবেনা।

আমাদের প্রিয় নবীজী রোজা অবস্থায় মেসওয়াক ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছিলেন আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল রোজা অবস্থায়ই দাঁত পরিষ্কার ও মুখের দূর্গন্ধ দূর করতে এর ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া যুগ যুগ ধরে দাঁতের সুরক্ষায় মেসওয়াক একটি বিজ্ঞানসম্মত ও অত্যন্ত কার্যকরী পদ্ধতি হিসেবে প্রচলিত হয়ে আসছে।

রোজা অবস্থায় ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট নেওয়ার ব্যাপারে আমরা অনেকেই সংশয়ে থাকি। যেহেতু ডেন্টাল ইনফেকশনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ঔষধ পেইনকিলার ও এ্যন্টিবায়োটিক, রোযার মাসে আমরা ঔষধ সেবনের জন্য ইফতারের পর এবং সেহরির সময়টা বেছে নিতে পারি।

রোজা অবস্থায় ক্লিনিকে ডেন্টাল প্রসিডিউর এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র যেগুলোতে রক্তপাত (রক্ত গড়িয়ে পড়বে এমন) হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো করা যাবেনা। এছাড়া বাকীগুলো ট্রিটমেন্ট এ সমস্যা নাই। তবে ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট চলাকালে যদি পানি মুখের ভেতরে প্রবেশ করার শংকা করেন, সে ক্ষেত্রে বিরত থাকাই ভাল।

দাঁত ও মুখের সমস্যা

রমজানে মুখের প্রধান সমস্যা হল মুখ থেকে দুর্গন্ধ আসে।মূলত মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার জন্য দায়ী জমে থাকা খাদ্যকণা ও মুখের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সালফাইড ও অ্যামোনিয়া তৈরি হওয়া। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের নিুোক্ত কাজগুলো করতে হবে-

রাতে ঘুমানোর আগে ও সাহরির পর অবশ্যই ভালো করে ব্রাশ করতে হবে।

অজু করার আগে নিয়মিত মেসওয়াক করা যেতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে, পানি ও টুথপেস্ট যেন গলার ভেতর প্রবেশ না করে।

নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।

ডেনচার অথবা রিটেইনার যারা নিয়মিত ব্যবহার করেন, তা পরিষ্কার করে অ্যান্টিসেপটিক দ্রবণে ধুয়ে ব্যবহার করতে হবে।

দাঁতের আরও সমস্যা : মাড়ি ফোলা, রক্তপড়া, মুখে ঘা, দাঁত ব্যথা, দন্তক্ষয় রোগ (dental caries), আঘাত পেয়ে দাঁত ভেঙে যাওয়া, দাঁত নড়া ইত্যাদি।
রমজানে দাঁতের চিকিৎসা:লোকাল অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে করা দাঁতের কোনো কাজ * স্কেলিং, পলিশিং, দাঁত Whitening * সব ধরনের ফিলিং * গ্রাইন্ডিং * ক্যাপ, ব্রিজ * দাঁত তোলা * আঁকাবাঁকা দাঁতের চিকিৎসা * রুট ক্যানেল ট্রিটমেন্ট ইত্যাদি।

খেয়াল রাখতে হবে পানি, রক্ত ও পুঁজ যেন গলার ভেতর প্রবেশ না করতে পারে। যে রোগী ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেসার, কিডনি সমস্যার জন্য নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন; তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইফতারের পর থেকে সাহরি পর্যন্ত ডোজ ঠিক করে নেবেন।

দাঁতের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকস বিভিন্ন ওষুধ ও ইফতারের পর থেকে সাহরি পর্যন্ত ঠিক করে নেবেন। তীব্র দাঁতের ব্যথায় রোজা রেখে ব্যথার ওষুধ খাওয়া যাবে না। কিন্তু ব্যথা কমানোর ইনজেকশন দিতে পারবেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রমজানে দাঁত ও মুখের যত্ন

রমজানে দাঁত ও মুখের যত্ন
রমজানে দাঁত ও মুখের যত্ন

আমাদের মধ্যে অনেকেই রমজান মাসে দাঁত-ব্রাশ করা থেকে বিরত থাকি। অনেকের ধারণা টুথপেস্ট দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলে রোজা ভেঙে যায়, যা সম্পূর্ণ ভুল। ইসলামে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর বিশেষ জোর দেয়া হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, পবিত্রতা ঈমানের অঙ্গ। রমজানে আমাদের মুখের স্বাস্থ্য ও দাঁতের যত্ন ভালোভাবে নেয়া উচিত। অবশ্যই দৈনিক দু’বার ব্রাশ করা উচিৎ। ইফতার ও সেহরীর পর মানসম্মত টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ করে নিলে খাদ্যকণা গুলো দাঁতের উপরে ও দু’দাঁতের মাঝখানে জমে থাকতে পারেনা। আমরা রোজা অবস্থায় দাঁতের যত্ন ও চিকিৎসার ব্যাপারে যতটা সন্দিহান থাকি, আসলে ব্যাপারটা সেরকম জটিল কিছু নয়।

কিছু নিয়ম মেনে রমজান মাসেও আমরা দাঁত ও মাড়ির যথাযথ যত্ন নিতে পারি যেন রোজা মাকরুহ না হয় বা ভেঙে না যায়। এমনকি প্রয়োজনে দাঁতের চিকিৎসাও নেওয়া যেতে পারে। বিশেষ করে ডায়েবেটিক ও কার্ডিয়াক রোগীদের সারা বছর তো বটেই রোজার মাসে দাঁতের ব্যাপারে বিশেষভাবে যত্নবান হতে হবে।

মুখগহ্বর হল দেহের প্রবেশপথ যার মধ্যে প্রায় ৭০০ প্রজাতির জীবাণু বসবাস করে। তাই এর যথাযথ যত্ন না নেওয়া হলে এসব জীবানুর দ্বারা দাঁত, মাড়ি ও মুখের ভেতরের অন্যান্য অংশে ইনফেকশনসহ নানা রকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। মুখের অভ্যন্তরের ন্যাচারাল ক্লিনজার হল স্যালাইভা বা লালা। রোজার মাসে যেহেতু একটা দীর্ঘ সময় পানি ও খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকা হয় সেজন্য লালা নিসৃত হয় কম। যার কারণে ‘ড্রাই মাউথ’ বা মুখ গহবর তুলনামূলক ভাবে শুষ্ক থাকে এবং ন্যাচারাল ক্লিনজিং কমে যায়। তাই রোজার মাসে এ ব্যাপারে যত্নবান না হলে দাঁতের ক্ষয়রোগসহ মাড়ির ইনফেকশন ও ক্যান্ডিডিয়াসিস হওয়ার আশংকা থাকে।

ব্রাশ করার পরও দুই দাঁতের মাঝখানে অনেকসময় খাবার জমে থাকে। বিশেষ করে যাদের ক্রাউন ও ব্রিজ করা আছে উনারা এ সমস্যায় ভোগেন। এছাড়াও কারো দাঁতে যদি ক্রাউডিং অর্থাৎ দুই দাঁতের মাঝখানে অপরিমিত জায়গা থাকে যেখানে খাবার ঢুকলে আর বের হতে পারেনা, তাদের জন্য ফ্লসিং করা খুব জরুরি। খাবার পর আপনারা ডেন্টাল ফ্লসের সাহায্যে ইন্টারডেন্টাল স্পেইস বা দুই দাঁতের মাঝখানের জায়গাটা পরিষ্কার করে নিতে পারেন। এতে ডেন্টাল ক্যারিজ ও মাড়ির প্রদাহ রোধ করা সম্ভব।

রোজা রাখা অবস্থায় মাউথওয়াশ ব্যবহার না করাই ভাল। তবে ইফতারের পর থেকে সেহরি পর্যন্ত সময়টাতে এক বা দুবার মাউথওয়াশ ব্যবহার করে নিলে মুখের ভেতরটা পরিষ্কার থাকবে, দুর্গন্ধ (Bad breath) হবেনা।

আমাদের প্রিয় নবীজী রোজা অবস্থায় মেসওয়াক ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছিলেন আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল রোজা অবস্থায়ই দাঁত পরিষ্কার ও মুখের দূর্গন্ধ দূর করতে এর ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া যুগ যুগ ধরে দাঁতের সুরক্ষায় মেসওয়াক একটি বিজ্ঞানসম্মত ও অত্যন্ত কার্যকরী পদ্ধতি হিসেবে প্রচলিত হয়ে আসছে।

রোজা অবস্থায় ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট নেওয়ার ব্যাপারে আমরা অনেকেই সংশয়ে থাকি। যেহেতু ডেন্টাল ইনফেকশনে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ঔষধ পেইনকিলার ও এ্যন্টিবায়োটিক, রোযার মাসে আমরা ঔষধ সেবনের জন্য ইফতারের পর এবং সেহরির সময়টা বেছে নিতে পারি।

রোজা অবস্থায় ক্লিনিকে ডেন্টাল প্রসিডিউর এর ক্ষেত্রে শুধুমাত্র যেগুলোতে রক্তপাত (রক্ত গড়িয়ে পড়বে এমন) হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেগুলো করা যাবেনা। এছাড়া বাকীগুলো ট্রিটমেন্ট এ সমস্যা নাই। তবে ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট চলাকালে যদি পানি মুখের ভেতরে প্রবেশ করার শংকা করেন, সে ক্ষেত্রে বিরত থাকাই ভাল।

দাঁত ও মুখের সমস্যা

রমজানে মুখের প্রধান সমস্যা হল মুখ থেকে দুর্গন্ধ আসে।মূলত মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার জন্য দায়ী জমে থাকা খাদ্যকণা ও মুখের ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সালফাইড ও অ্যামোনিয়া তৈরি হওয়া। এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে আমাদের নিুোক্ত কাজগুলো করতে হবে-

রাতে ঘুমানোর আগে ও সাহরির পর অবশ্যই ভালো করে ব্রাশ করতে হবে।

অজু করার আগে নিয়মিত মেসওয়াক করা যেতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে, পানি ও টুথপেস্ট যেন গলার ভেতর প্রবেশ না করে।

নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করতে হবে।

ডেনচার অথবা রিটেইনার যারা নিয়মিত ব্যবহার করেন, তা পরিষ্কার করে অ্যান্টিসেপটিক দ্রবণে ধুয়ে ব্যবহার করতে হবে।

দাঁতের আরও সমস্যা : মাড়ি ফোলা, রক্তপড়া, মুখে ঘা, দাঁত ব্যথা, দন্তক্ষয় রোগ (dental caries), আঘাত পেয়ে দাঁত ভেঙে যাওয়া, দাঁত নড়া ইত্যাদি।
রমজানে দাঁতের চিকিৎসা:লোকাল অ্যানেসথেসিয়া দিয়ে করা দাঁতের কোনো কাজ * স্কেলিং, পলিশিং, দাঁত Whitening * সব ধরনের ফিলিং * গ্রাইন্ডিং * ক্যাপ, ব্রিজ * দাঁত তোলা * আঁকাবাঁকা দাঁতের চিকিৎসা * রুট ক্যানেল ট্রিটমেন্ট ইত্যাদি।

খেয়াল রাখতে হবে পানি, রক্ত ও পুঁজ যেন গলার ভেতর প্রবেশ না করতে পারে। যে রোগী ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেসার, কিডনি সমস্যার জন্য নিয়মিত ওষুধ সেবন করেন; তারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইফতারের পর থেকে সাহরি পর্যন্ত ডোজ ঠিক করে নেবেন।

দাঁতের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকস বিভিন্ন ওষুধ ও ইফতারের পর থেকে সাহরি পর্যন্ত ঠিক করে নেবেন। তীব্র দাঁতের ব্যথায় রোজা রেখে ব্যথার ওষুধ খাওয়া যাবে না। কিন্তু ব্যথা কমানোর ইনজেকশন দিতে পারবেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত