মেহেদির রং শুকানোর আগেই স্বামীর লাশ দেখতে হলো নববধূর

কনক বড়ুয়া জেলা প্রতিনিধি, কক্সবাজার
মেহেদির রং শুকানোর আগেই স্বামীর লাশ দেখতে হলো নববধূর

বিয়ের মেহেদির রং শুকানোর আগেই স্বামীর মৃতদেহ দেখতে হলো নববধূর। বিয়ের একমাস পরেই হাসিমুল্লাহ (১৯) নামের এক এক রোহিঙ্গা যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এমন ঘটনাটি ঘটেছে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা এলাকায়।

উদ্ধার হওয়া যুবক উপজেলার মোচনী নিবন্ধিত নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ব্লক ই -এর ৯৭২ নাম্বার শেড’র ৩ নম্বর কক্ষের বাসিন্দা করিমুল্লাহর ছেলে।

রোববার (২৩ এপ্রিল) ভোরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে হ্নীলা স্টেশনের উত্তর পাশে ইদগাহ মাঠ সংলগ্ন লবণের মাঠ থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়। মৃতদেহের মুখমণ্ডল রক্তাক্ত ও পেটের মধ্যে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

স্বামীর মৃতদেহ দেখে কাঁন্নায় ভেঙে পড়েন নিহত হাসিমুল্লাহ’র স্ত্রী। কারা তাঁর স্বামীকে হত্যা করেছে হত্যাকারীদের শাস্তি চান তিনি।

রোববার দুপুর ১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য টেকনাফ মডেল থানায় নিয়ে যায়।

এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল হালিম বলেন, খবর পেয়ে ইতোমধ্যে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানোর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। নিহতের পরিবারের স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মেহেদির রং শুকানোর আগেই স্বামীর লাশ দেখতে হলো নববধূর

মেহেদির রং শুকানোর আগেই স্বামীর লাশ দেখতে হলো নববধূর

বিয়ের মেহেদির রং শুকানোর আগেই স্বামীর মৃতদেহ দেখতে হলো নববধূর। বিয়ের একমাস পরেই হাসিমুল্লাহ (১৯) নামের এক এক রোহিঙ্গা যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এমন ঘটনাটি ঘটেছে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা এলাকায়।

উদ্ধার হওয়া যুবক উপজেলার মোচনী নিবন্ধিত নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ব্লক ই -এর ৯৭২ নাম্বার শেড’র ৩ নম্বর কক্ষের বাসিন্দা করিমুল্লাহর ছেলে।

রোববার (২৩ এপ্রিল) ভোরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে হ্নীলা স্টেশনের উত্তর পাশে ইদগাহ মাঠ সংলগ্ন লবণের মাঠ থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করা হয়। মৃতদেহের মুখমণ্ডল রক্তাক্ত ও পেটের মধ্যে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে।

স্বামীর মৃতদেহ দেখে কাঁন্নায় ভেঙে পড়েন নিহত হাসিমুল্লাহ’র স্ত্রী। কারা তাঁর স্বামীকে হত্যা করেছে হত্যাকারীদের শাস্তি চান তিনি।

রোববার দুপুর ১টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহের সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য টেকনাফ মডেল থানায় নিয়ে যায়।

এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আব্দুল হালিম বলেন, খবর পেয়ে ইতোমধ্যে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানোর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। নিহতের পরিবারের স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত