রাজনী‌তির একাল-সেকাল, বঙ্গবন্ধু থে‌কে শেখ হা‌সিনা

রাজনী‌তির একাল-সেকাল, বঙ্গবন্ধু থে‌কে শেখ হা‌সিনা
রাজনী‌তির একাল-সেকাল, বঙ্গবন্ধু থে‌কে শেখ হা‌সিনা

লাখো শহীদের রক্তে পাওয়া আমাদের এই বাংলাদেশ, স্বাধীন দেশে মানুষের চোখে মুখে তখন সুন্দর ও সোনালী যুগের স্বপ্ন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি স্বাধীন দেশে অবকাঠামো তৈরি থেকে শুরু করে মানুষের খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান নিশ্চিত করাই ছিল যেন বঙ্গবন্ধুর অগ্রদ্বধিকার। তার ভাবনায় শুধু কোটিপতিরা ছিলেন না, ছিলেন কৃষকরাও, কেবল সার আর বীজ নয় কৃষি ঋণ আর কৃষককে জমি ও বরাদ্দ করেন তিনি। কেবল ত্রাণ নয় কর্মহীনদের হাতে নগদ টাকাও তুলে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সুখী এবং সমৃদ্ধ সোনার বাংলা নির্মাণের কাজ তাকে শেষ করতে দেয়নি, একদল ঘাতক রা। ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্তার মধ্যে দিয়ে থমকে যাই পুরো বাংলাদেশ। আর এই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের গল্পটাও পাতার মতো ঝরে পড়ে।

তারপর পার করলো ২১ বছর উল্টো পথে বাংলাদেশ, ১৯৯৬ সালে প্রথম সরকার গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর এর কন্যা শেখ হাসিনা। শুরু থেকেই পিতার দেখানো পথে মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রচেষ্টা ছিল তার।

তারপর আস্তে আস্তে পার হয়ে গেল অনেকগুলো দিন চলে আসলো ২০০৯ দিন বদলের যাত্রা শুরু গত এক দশকে শেখ হাসিনার হাত ধরেই বদলে গেছে পুরো বাংলাদেশের মানচিত্র। বড় বড় বিল্ডিং এবং প্রকল্প এখন এশিয়ার সবচেয়ে স্থিতিশীল অর্থনীতির দেশ। স্বপ্নের পদ্মা সেতু, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মেট্রোরেল, কিংবা বড় বড় বিদ্যুৎ প্রকল্প সবই এখন বাস্তবতায় বাংলাদেশে।

সাল ২০২০- এখন পর্যন্ত বছরের প্রায় পুরোটা অজানা এক ভাইরাসের সংক্রমণে লন্ডভন্ড পুরো বিশ্ব। বাংলাদেশও সেই করোনা সংক্রমনের বাইরে ছিল না, তাই চলমান মেগা প্রকল্প গুলোর কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে পড়েছিল। এই বিপদে পিতার মতোই মানুষের সর্বোচ্চটা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছেন কন্যা এবং বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দেশের কোটি কোটি মানুষকে সাহস যুগিয়েছেন, এবং সেই সাথে নিয়েছেন কার্যকর পদক্ষেপ। পাশাপাশি ব্যাপক জনশনতা তৈরি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৈষম্য দূর করতে নতুন করে ভাবতে হবে।

জি৭, জি২০, এবং ওই সিডির মতো বলি ষষ্ট বিশ্ব নেতৃত্ব প্রয়োজন।

নতুন ব্যবসার নিয়ম গুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হবে।

এর এগুলোর পাশাপাশি ব্যাপক জনসচেতনতা তৈরি চিকিৎসা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থার সমন্বয়ে এখন পর্যন্ত করোণা সংক্রমণ বেশ ভালোভাবেই মোকাবেলা করেছে বাংলাদেশ। আর তাইতো করোনাভাইরাস যুদ্ধে সফল নায়কের তালিকায় শুরুর দিকেই শেখ হাসিনার নাম।
এছাড়াও বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা সহ, সব ধরনের সামাজিক কর্মসূচি পরিধি বেড়েছে।

সাল ২০২০-করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ শিল্পকারখানা,অফিস, আদালত, প্রায় সবই। হঠাৎ করে কর্মহীন হয়ে পড়েন দিন এনে দিন খাওয়া দেশের লাখো শ্রমিক, দিনমজুর, রিক্সা চালক, কঠিন এই সময়টাতেও এ সমস্ত মানুষদেরকে ভুলে যায়নি বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তৈরি করেছে তাদের তালিকা এককালীন নগদ অর্থ ব্যাংক হিসাবে সরাসরি পাচ্ছিল তারা বঙ্গবন্ধু কন্যার এই উদ্যোগে হাসি ফুটেছে লাখো মানুষের। এবং স্বপ্ন দেখেছিলেন আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর।

আছে সংকট থেকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার পরিকল্পনাও, দেশের সম্পদের সদ্ব্যবহার আর প্রতি ইঞ্চি জমিতে ফসল উৎপাদনের নির্দেশনা দিয়েছেন সরকার প্রধান। করনার সময়টাতে ধানের বাম্পার ফলন হলেও ধান কাটা নিয়ে ছিল নানা সংকট শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছিল না।
ছাত্রলীগ কর্মীরা সেই দুঃসময়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাদের পাশে, ধান কাটা থেকে ধান গলায় তোলা পর্যন্ত সবই করেছিলেন তারা।

প্রধানমন্ত্রীর সুন্দর পরিকল্পনা, কার্যকর নির্দেশনা আর তা বাস্তবায়ন করে কৃষি ও দেশীয় শিল্প খাত আবারও শক্ত দিনের উপর দাঁড়াবে এমনই পূর্বাভাস দিচ্ছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা। লক্ষ্য নির্ধারিত টেকসই উন্নত আর মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার আর তা বাস্তবেন করার জন্য সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনী‌তির একাল-সেকাল, বঙ্গবন্ধু থে‌কে শেখ হা‌সিনা

রাজনী‌তির একাল-সেকাল, বঙ্গবন্ধু থে‌কে শেখ হা‌সিনা
রাজনী‌তির একাল-সেকাল, বঙ্গবন্ধু থে‌কে শেখ হা‌সিনা

লাখো শহীদের রক্তে পাওয়া আমাদের এই বাংলাদেশ, স্বাধীন দেশে মানুষের চোখে মুখে তখন সুন্দর ও সোনালী যুগের স্বপ্ন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি স্বাধীন দেশে অবকাঠামো তৈরি থেকে শুরু করে মানুষের খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান নিশ্চিত করাই ছিল যেন বঙ্গবন্ধুর অগ্রদ্বধিকার। তার ভাবনায় শুধু কোটিপতিরা ছিলেন না, ছিলেন কৃষকরাও, কেবল সার আর বীজ নয় কৃষি ঋণ আর কৃষককে জমি ও বরাদ্দ করেন তিনি। কেবল ত্রাণ নয় কর্মহীনদের হাতে নগদ টাকাও তুলে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

সুখী এবং সমৃদ্ধ সোনার বাংলা নির্মাণের কাজ তাকে শেষ করতে দেয়নি, একদল ঘাতক রা। ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্তার মধ্যে দিয়ে থমকে যাই পুরো বাংলাদেশ। আর এই দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের গল্পটাও পাতার মতো ঝরে পড়ে।

তারপর পার করলো ২১ বছর উল্টো পথে বাংলাদেশ, ১৯৯৬ সালে প্রথম সরকার গঠন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর এর কন্যা শেখ হাসিনা। শুরু থেকেই পিতার দেখানো পথে মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রচেষ্টা ছিল তার।

তারপর আস্তে আস্তে পার হয়ে গেল অনেকগুলো দিন চলে আসলো ২০০৯ দিন বদলের যাত্রা শুরু গত এক দশকে শেখ হাসিনার হাত ধরেই বদলে গেছে পুরো বাংলাদেশের মানচিত্র। বড় বড় বিল্ডিং এবং প্রকল্প এখন এশিয়ার সবচেয়ে স্থিতিশীল অর্থনীতির দেশ। স্বপ্নের পদ্মা সেতু, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মেট্রোরেল, কিংবা বড় বড় বিদ্যুৎ প্রকল্প সবই এখন বাস্তবতায় বাংলাদেশে।

সাল ২০২০- এখন পর্যন্ত বছরের প্রায় পুরোটা অজানা এক ভাইরাসের সংক্রমণে লন্ডভন্ড পুরো বিশ্ব। বাংলাদেশও সেই করোনা সংক্রমনের বাইরে ছিল না, তাই চলমান মেগা প্রকল্প গুলোর কাজ প্রায় বন্ধ হয়ে পড়েছিল। এই বিপদে পিতার মতোই মানুষের সর্বোচ্চটা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছেন কন্যা এবং বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দেশের কোটি কোটি মানুষকে সাহস যুগিয়েছেন, এবং সেই সাথে নিয়েছেন কার্যকর পদক্ষেপ। পাশাপাশি ব্যাপক জনশনতা তৈরি করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৈষম্য দূর করতে নতুন করে ভাবতে হবে।

জি৭, জি২০, এবং ওই সিডির মতো বলি ষষ্ট বিশ্ব নেতৃত্ব প্রয়োজন।

নতুন ব্যবসার নিয়ম গুলো নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে।

বৈশ্বিক দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের একত্রে কাজ করতে হবে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি নিতে সহায়ক হবে।

এর এগুলোর পাশাপাশি ব্যাপক জনসচেতনতা তৈরি চিকিৎসা ও প্রতিরোধ ব্যবস্থার সমন্বয়ে এখন পর্যন্ত করোণা সংক্রমণ বেশ ভালোভাবেই মোকাবেলা করেছে বাংলাদেশ। আর তাইতো করোনাভাইরাস যুদ্ধে সফল নায়কের তালিকায় শুরুর দিকেই শেখ হাসিনার নাম।
এছাড়াও বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা সহ, সব ধরনের সামাজিক কর্মসূচি পরিধি বেড়েছে।

সাল ২০২০-করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে বন্ধ শিল্পকারখানা,অফিস, আদালত, প্রায় সবই। হঠাৎ করে কর্মহীন হয়ে পড়েন দিন এনে দিন খাওয়া দেশের লাখো শ্রমিক, দিনমজুর, রিক্সা চালক, কঠিন এই সময়টাতেও এ সমস্ত মানুষদেরকে ভুলে যায়নি বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তৈরি করেছে তাদের তালিকা এককালীন নগদ অর্থ ব্যাংক হিসাবে সরাসরি পাচ্ছিল তারা বঙ্গবন্ধু কন্যার এই উদ্যোগে হাসি ফুটেছে লাখো মানুষের। এবং স্বপ্ন দেখেছিলেন আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর।

আছে সংকট থেকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার পরিকল্পনাও, দেশের সম্পদের সদ্ব্যবহার আর প্রতি ইঞ্চি জমিতে ফসল উৎপাদনের নির্দেশনা দিয়েছেন সরকার প্রধান। করনার সময়টাতে ধানের বাম্পার ফলন হলেও ধান কাটা নিয়ে ছিল নানা সংকট শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছিল না।
ছাত্রলীগ কর্মীরা সেই দুঃসময়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাদের পাশে, ধান কাটা থেকে ধান গলায় তোলা পর্যন্ত সবই করেছিলেন তারা।

প্রধানমন্ত্রীর সুন্দর পরিকল্পনা, কার্যকর নির্দেশনা আর তা বাস্তবায়ন করে কৃষি ও দেশীয় শিল্প খাত আবারও শক্ত দিনের উপর দাঁড়াবে এমনই পূর্বাভাস দিচ্ছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা। লক্ষ্য নির্ধারিত টেকসই উন্নত আর মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার আর তা বাস্তবেন করার জন্য সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত