গাংনীর ইবি ছাত্রী হত্যা মামলা পুন:তদন্তে পিবিআই

,
গাংনীর ইবি ছাত্রী হত্যা মামলা পুন:তদন্তে পিবিআই

গাংনীর ইবি ছাত্রী হত্যা মামলা

ইবি ছাত্রী নিশাত তাসনিম উর্মি হত্যাকান্ডের মামলাটির অধিকতর তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত।

গাংনী থানা পুলিশের দেয়া চার্জশীটে আসামিদের রক্ষার চেষ্টা করা অভিযোগ তুলে উর্মির পিতা গোলাম কিবরিয়া নারাজি আবেদন করলে আদালত তা গ্রহণ করে পিবিআইকে মামলা তদন্তের নির্দেশ দেন।

গোলাম কিবরিয়া তার অভিযোগে বলেন, নিহত উর্মিকে গলা টিপে হত্যা করার মত আগুলের দাগ উর্মিও গলায় ছিল। কিন্তু বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ডিএনএ টেস্ট করার বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন চিকিৎসক ও মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা। সুরতহাল প্রতিবেদনের সাথে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের কোন মিল নেই। এজাহারে উল্লেখিত স্বাক্ষিদেরকে কোন প্রকার স্বাক্ষ্য নেয়া হয়নি। একটি সাদা কাগজে দুইজন স্বাক্ষির স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে। পরবর্তীতে এসআই শাহীন মিয়া নিজ ইচ্ছামতো বয়ান লিপিবদ্ধ করেছেন। ময়নাতদন্তের সাথে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ার বিধান থাকলেও উর্মির বেলায় তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী একরামুল হক হীরা জানান, মামলার তদন্তে বেশ কয়েক জায়গায় গড়মিল রয়েছে। বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এ তদন্তে হত্যা না আত্মহত্যা তা উঠে আসবে এবং ভুক্তভোগি ন্যায় বিচার পাবেন বলেও তিনি আশাবাদী।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (পিবিআই) গোকুল চন্দ্র অধিকারী জানান, আদালতের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তদন্তের কাজ এগিয়ে চলেছে। মামলার তদন্ত শেষ হবার আগে কিছুই বলঅ সম্ভব নয়।

২০২২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর রাতে উর্মী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে মর্মে সংবাদ দেয় তার উর্মীর পরিবারকে এবং উর্মীর মরদেহ গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন উর্মীর শশুর ও পরিবারের লোকজন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

গাংনীর ইবি ছাত্রী হত্যা মামলা পুন:তদন্তে পিবিআই

গাংনীর ইবি ছাত্রী হত্যা মামলা পুন:তদন্তে পিবিআই

গাংনীর ইবি ছাত্রী হত্যা মামলা

ইবি ছাত্রী নিশাত তাসনিম উর্মি হত্যাকান্ডের মামলাটির অধিকতর তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কে নির্দেশ দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত।

গাংনী থানা পুলিশের দেয়া চার্জশীটে আসামিদের রক্ষার চেষ্টা করা অভিযোগ তুলে উর্মির পিতা গোলাম কিবরিয়া নারাজি আবেদন করলে আদালত তা গ্রহণ করে পিবিআইকে মামলা তদন্তের নির্দেশ দেন।

গোলাম কিবরিয়া তার অভিযোগে বলেন, নিহত উর্মিকে গলা টিপে হত্যা করার মত আগুলের দাগ উর্মিও গলায় ছিল। কিন্তু বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য ফিঙ্গার প্রিন্ট ও ডিএনএ টেস্ট করার বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন চিকিৎসক ও মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা। সুরতহাল প্রতিবেদনের সাথে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের কোন মিল নেই। এজাহারে উল্লেখিত স্বাক্ষিদেরকে কোন প্রকার স্বাক্ষ্য নেয়া হয়নি। একটি সাদা কাগজে দুইজন স্বাক্ষির স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে। পরবর্তীতে এসআই শাহীন মিয়া নিজ ইচ্ছামতো বয়ান লিপিবদ্ধ করেছেন। ময়নাতদন্তের সাথে প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন সঙ্গে সঙ্গে দেওয়ার বিধান থাকলেও উর্মির বেলায় তা এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী একরামুল হক হীরা জানান, মামলার তদন্তে বেশ কয়েক জায়গায় গড়মিল রয়েছে। বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এ তদন্তে হত্যা না আত্মহত্যা তা উঠে আসবে এবং ভুক্তভোগি ন্যায় বিচার পাবেন বলেও তিনি আশাবাদী।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (পিবিআই) গোকুল চন্দ্র অধিকারী জানান, আদালতের নির্দেশে মামলাটি তদন্ত শুরু করা হয়েছে। ইতোমধ্যে তদন্তের কাজ এগিয়ে চলেছে। মামলার তদন্ত শেষ হবার আগে কিছুই বলঅ সম্ভব নয়।

২০২২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর রাতে উর্মী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে মর্মে সংবাদ দেয় তার উর্মীর পরিবারকে এবং উর্মীর মরদেহ গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন উর্মীর শশুর ও পরিবারের লোকজন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত