নবজাতকের পিতার অভিযোগ প্রত্যাহার

,
নবজাতকের পিতার অভিযোগ প্রত্যাহার

নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে যশোর ইবনেসিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে হট্টগোলের মিমাংশা হয়েছে। নবজাতকের পিতা ঝুমঝুমপুর বাংলাদেশ বডার গার্ড পাবলিক স্কুল এলাকার বাসিন্দা হাসান ইমাম অভিযোগ লিখিতভাবে প্রত্যাহার করে নেয়ার পর ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়। এই তথ্য নিশ্চিত করে যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নাজমুস সাদিক রাসেল।

হাসান ইমাম জানান, ১৭ জুন শনিবার স্ত্রী তোবা শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে যশোর আদ-দ্বীন হসপিটালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক খুলনা আদ-দ্বীনে রেফার্ড করেন। এদিন বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে তার স্ত্রী একটি মেয়ে সন্তান প্রসব করে। এরপর মা-মেয়ে দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরের দিন ১৮ জুন তার নবজাতক সন্তান মারা যায়।

হাসান ইমাম আরও জানান, তার স্বজনদের ধারণা ছিলো ইবনেসিনা হাসপাতাল ভুল আল্ট্রাসনো রিপোর্টের কারণে তার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। ফলে স্বজনরা ক্ষুব্ধ হয়ে গত ২০ জুন ইবনেসিনা হসপিটালে হট্টগোল করে।

তিনি জানান, তাদের ভুল বোঝাবুঝির কারণেই এই হট্টগোল হয়। সঠিক সময়ে ডেলিভারি না হওয়ার কারণে তার নবজাতক সন্তান মারা গেছে। ফলে ইবনেসিনা হাসপাতালের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। রোববার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তদন্ত কমিটির সামনে তিনি অভিযোগ লিখিতভাবে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
ইবনেসিনা হাসপাতালের সহকারী ব্যবস্থাপক আসিফ নেওয়াজ জানান, সঠিক সময়ে প্রসব না হওয়া ও অপরিপক্ক হওয়ার কারণে নবজাতকটি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায়। নবজাতকের পিতা হাসান ইমামকে কিছু লোক ভুল বুঝিয়ে ইবনেসিনার ওপর ক্ষুব্ধ করে তোলে। তিনি ভুল বুঝতে পেরে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নাজমুস সাদিক রাসেল জানান, খুলনার একটি হাসপাতালে নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনার পর তার স্বজনেরা যশোর ইবনেসিনা হাসপাতালে হট্টগোল করে। এই ঘটনায় দৈনিক স্পন্দনে প্রকাশিত খবর আমলে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। রোববার তদন্ত টিমের সদস্যরা সরেজমিনে যান। তদন্ত বোর্ডে উপস্থিত মৃত নবজাতকের পিতা হাসান ইমাম ইবনেসিনা হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ লিখিতভাবে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নবজাতকের পিতার অভিযোগ প্রত্যাহার

নবজাতকের পিতার অভিযোগ প্রত্যাহার

নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনাকে ঘিরে যশোর ইবনেসিনা হাসপাতাল ও ডায়াগনোস্টিক সেন্টারে হট্টগোলের মিমাংশা হয়েছে। নবজাতকের পিতা ঝুমঝুমপুর বাংলাদেশ বডার গার্ড পাবলিক স্কুল এলাকার বাসিন্দা হাসান ইমাম অভিযোগ লিখিতভাবে প্রত্যাহার করে নেয়ার পর ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়। এই তথ্য নিশ্চিত করে যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নাজমুস সাদিক রাসেল।

হাসান ইমাম জানান, ১৭ জুন শনিবার স্ত্রী তোবা শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে যশোর আদ-দ্বীন হসপিটালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক খুলনা আদ-দ্বীনে রেফার্ড করেন। এদিন বেলা সাড়ে ১২ টার দিকে তার স্ত্রী একটি মেয়ে সন্তান প্রসব করে। এরপর মা-মেয়ে দুইজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরের দিন ১৮ জুন তার নবজাতক সন্তান মারা যায়।

হাসান ইমাম আরও জানান, তার স্বজনদের ধারণা ছিলো ইবনেসিনা হাসপাতাল ভুল আল্ট্রাসনো রিপোর্টের কারণে তার সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। ফলে স্বজনরা ক্ষুব্ধ হয়ে গত ২০ জুন ইবনেসিনা হসপিটালে হট্টগোল করে।

তিনি জানান, তাদের ভুল বোঝাবুঝির কারণেই এই হট্টগোল হয়। সঠিক সময়ে ডেলিভারি না হওয়ার কারণে তার নবজাতক সন্তান মারা গেছে। ফলে ইবনেসিনা হাসপাতালের প্রতি কোন অভিযোগ নেই। রোববার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তদন্ত কমিটির সামনে তিনি অভিযোগ লিখিতভাবে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
ইবনেসিনা হাসপাতালের সহকারী ব্যবস্থাপক আসিফ নেওয়াজ জানান, সঠিক সময়ে প্রসব না হওয়া ও অপরিপক্ক হওয়ার কারণে নবজাতকটি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায়। নবজাতকের পিতা হাসান ইমামকে কিছু লোক ভুল বুঝিয়ে ইবনেসিনার ওপর ক্ষুব্ধ করে তোলে। তিনি ভুল বুঝতে পেরে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

যশোরের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. নাজমুস সাদিক রাসেল জানান, খুলনার একটি হাসপাতালে নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনার পর তার স্বজনেরা যশোর ইবনেসিনা হাসপাতালে হট্টগোল করে। এই ঘটনায় দৈনিক স্পন্দনে প্রকাশিত খবর আমলে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। রোববার তদন্ত টিমের সদস্যরা সরেজমিনে যান। তদন্ত বোর্ডে উপস্থিত মৃত নবজাতকের পিতা হাসান ইমাম ইবনেসিনা হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ লিখিতভাবে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত