যশোরে বাঁওড়ের সাবেক পাহারাদারের লাশ উদ্ধার

,
যশোরে বাঁওড়ের সাবেক পাহারাদারের লাশ উদ্ধার

যশোর সদর উপজেলার ছোট বালিয়াডাঙ্গার কায়েতখালী বাঁওড় পাড় থেকে সাবেক পাহারাদার আবু বকর লস্কার (৫০) মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।

শুক্রবার (৭ জুলাই) দুপুুরে পুলিশ তার মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠায়।

নিহত আবু বক্কার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত বারেক লস্করের ছেলে। বাঁওড়ে মাছ ধরতে যাওয়ায় পাহারাদাররা তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাত ২ টার দিকে ছোট বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত শমেস খাঁর দুই ছেলে ইসরাইল ও বাবু খাঁ এবং একই গ্রামের মৃত বারেক লস্করের ছেলে আবু বক্কার লস্কর কায়েতখালী বাঁওড়ে লস্কর মাছ ধরতে যান। এ সময় বাঁওড় পাহারাদাররা তাদের দিকে টর্চ লাইট মেরে ধাওয়া করে। তখন বাকি দুই পালিয়ে গেলেও আবু বক্কার ধরা পড়েন।

স্বজনদের ধারণা, মাছ ধরতে যাওয়ার কারণে বাঁওড়ের পাহারাদাররা আবু বক্কারকে ধরে পিটিয়ে হত্যা করেছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের আটকের দাবি জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে নওয়াপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর তুহিন বলেন, কয়েতখালী বাঁওড় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ ছিলো। এরই জের ধরে আবু বক্কার খুন হয়েছে। প্রতিপক্ষের সাইফুল মেম্বর, রাসেল, আনোয়ার ঘটনার সাথে জড়িত থাকতে পারে।

যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তমিজুল ইসলাম জানান, আবু বক্কারের মৃত্যুর ঘটনা পুলিশ গুরুত্বের সাথে তদন্ত করছেন।

উল্লেখ্য, নিহত আবু বক্কার আগে কায়েতখালী বাঁওড়ে পাহারাদার হিসেবে কাজ করতেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

যশোরে বাঁওড়ের সাবেক পাহারাদারের লাশ উদ্ধার

যশোরে বাঁওড়ের সাবেক পাহারাদারের লাশ উদ্ধার

যশোর সদর উপজেলার ছোট বালিয়াডাঙ্গার কায়েতখালী বাঁওড় পাড় থেকে সাবেক পাহারাদার আবু বকর লস্কার (৫০) মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।

শুক্রবার (৭ জুলাই) দুপুুরে পুলিশ তার মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠায়।

নিহত আবু বক্কার বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত বারেক লস্করের ছেলে। বাঁওড়ে মাছ ধরতে যাওয়ায় পাহারাদাররা তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাত ২ টার দিকে ছোট বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের মৃত শমেস খাঁর দুই ছেলে ইসরাইল ও বাবু খাঁ এবং একই গ্রামের মৃত বারেক লস্করের ছেলে আবু বক্কার লস্কর কায়েতখালী বাঁওড়ে লস্কর মাছ ধরতে যান। এ সময় বাঁওড় পাহারাদাররা তাদের দিকে টর্চ লাইট মেরে ধাওয়া করে। তখন বাকি দুই পালিয়ে গেলেও আবু বক্কার ধরা পড়েন।

স্বজনদের ধারণা, মাছ ধরতে যাওয়ার কারণে বাঁওড়ের পাহারাদাররা আবু বক্কারকে ধরে পিটিয়ে হত্যা করেছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের আটকের দাবি জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে নওয়াপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর তুহিন বলেন, কয়েতখালী বাঁওড় নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ ছিলো। এরই জের ধরে আবু বক্কার খুন হয়েছে। প্রতিপক্ষের সাইফুল মেম্বর, রাসেল, আনোয়ার ঘটনার সাথে জড়িত থাকতে পারে।

যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তমিজুল ইসলাম জানান, আবু বক্কারের মৃত্যুর ঘটনা পুলিশ গুরুত্বের সাথে তদন্ত করছেন।

উল্লেখ্য, নিহত আবু বক্কার আগে কায়েতখালী বাঁওড়ে পাহারাদার হিসেবে কাজ করতেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত