জাবিতে ১১ দিন ধর্মঘটে কর্মচারীরা, প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ

,
জাবিতে ১১ দিন ধর্মঘটে কর্মচারীরা, প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ

চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে ১১ দিন ধরে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত অস্থায়ী কর্মচারীরা। ধর্মঘটের ১১ দিন পার হলেও প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ করেছেন কর্মচারীরা।

দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে প্রায় নয় বছর ধরে শেখ হাসিনা হলের মালি হিসেবে কাজ করছেন মোঃ শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ১১ দিনের মধ্যে শুধুমাত্র দুই দিন প্রশাসন থেকে আমাদের খোঁজ নেওয়া হয়েছে, এর মধ্যে একদিন আমাদের উপাচার্য স্যার এসেছিলো সাথে ছিলো সাবেক উপাচার্য স্যার শরিফ এনামুল কবির। সাবেক উপাচার্য আমাদেরকে আশ্বস্ত করলেও আমাদের বর্তমান উপাচার্য স্যার কোনো কথা বলেননি।

কর্মচারীরা জানান, তাদের দাবি তাদেরকে নিজ নিজ পদে চাকরি স্থায়ী করতে হবে কিন্তু প্রশাসন থেকে তাদেরকে বলা হয়েছে তাঁরা ইউজিসির সাথে আলোচনা করে নতুন হলে যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মচারী নিয়োগ দিবে।গত ১১ দিন ধরে এই এক দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়য়ের দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কাজ করা অস্থায়ী কর্মচারীরা।

আন্দোলনরত কর্মচারীরা বলেন, চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে ২০২০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তিনবার প্রশাসনকে স্বারকলিপি দিয়েছেন। একই দাবিতে মানববন্ধন করা হলে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতার অস্থায়ী কর্মচারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরি স্থায়ীকরণের আশ্বাস দেন। সবশেষ চলতি বছরের ২ জানুয়ারি চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেন তাঁরা। তখন প্রশাসন ছয় মাসের মধ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিভিন্ন হল, বিভাগ ও অফিসগুলোয় নিয়োগের মৌখিক আশ্বাস দেন। তবে ছয় মাস অতিবাহিত হলেও তার কোনো বাস্তবায়ন না হওয়ায় আবারও অবস্থান ধর্মঘটে বসেছেন তাঁরা।

কর্মচারীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৪২ জন অস্থায়ী কর্মচারী আছেন। যাঁদের দৈনিক ৪০০ টাকা হারে মজুরি দেওয়া হয়, যা বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী খুবই স্বল্প। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।

এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য অধ্যাপক মো. নুরুল আলমের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

জাবিতে ১১ দিন ধর্মঘটে কর্মচারীরা, প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাবিতে ১১ দিন ধর্মঘটে কর্মচারীরা, প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ

জাবিতে ১১ দিন ধর্মঘটে কর্মচারীরা, প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ

চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে ১১ দিন ধরে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত অস্থায়ী কর্মচারীরা। ধর্মঘটের ১১ দিন পার হলেও প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ করেছেন কর্মচারীরা।

দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে প্রায় নয় বছর ধরে শেখ হাসিনা হলের মালি হিসেবে কাজ করছেন মোঃ শরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ১১ দিনের মধ্যে শুধুমাত্র দুই দিন প্রশাসন থেকে আমাদের খোঁজ নেওয়া হয়েছে, এর মধ্যে একদিন আমাদের উপাচার্য স্যার এসেছিলো সাথে ছিলো সাবেক উপাচার্য স্যার শরিফ এনামুল কবির। সাবেক উপাচার্য আমাদেরকে আশ্বস্ত করলেও আমাদের বর্তমান উপাচার্য স্যার কোনো কথা বলেননি।

কর্মচারীরা জানান, তাদের দাবি তাদেরকে নিজ নিজ পদে চাকরি স্থায়ী করতে হবে কিন্তু প্রশাসন থেকে তাদেরকে বলা হয়েছে তাঁরা ইউজিসির সাথে আলোচনা করে নতুন হলে যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মচারী নিয়োগ দিবে।গত ১১ দিন ধরে এই এক দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়য়ের দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে কাজ করা অস্থায়ী কর্মচারীরা।

আন্দোলনরত কর্মচারীরা বলেন, চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে ২০২০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তিনবার প্রশাসনকে স্বারকলিপি দিয়েছেন। একই দাবিতে মানববন্ধন করা হলে কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতার অস্থায়ী কর্মচারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরি স্থায়ীকরণের আশ্বাস দেন। সবশেষ চলতি বছরের ২ জানুয়ারি চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে আমরণ অনশনে বসেন তাঁরা। তখন প্রশাসন ছয় মাসের মধ্যে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিভিন্ন হল, বিভাগ ও অফিসগুলোয় নিয়োগের মৌখিক আশ্বাস দেন। তবে ছয় মাস অতিবাহিত হলেও তার কোনো বাস্তবায়ন না হওয়ায় আবারও অবস্থান ধর্মঘটে বসেছেন তাঁরা।

কর্মচারীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৪২ জন অস্থায়ী কর্মচারী আছেন। যাঁদের দৈনিক ৪০০ টাকা হারে মজুরি দেওয়া হয়, যা বর্তমান বাজারমূল্য অনুযায়ী খুবই স্বল্প। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।

এ বিষয়ে জানতে উপাচার্য অধ্যাপক মো. নুরুল আলমের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

জাবিতে ১১ দিন ধর্মঘটে কর্মচারীরা, প্রশাসন থেকে খোঁজ না নেওয়ার অভিযোগ

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত