আব্দুর রাজ্জাক বলেন, যারা নির্বাচন ব্যহত করতে চায়, তাদের প্রশাসন মোকাবিলা করবে। বিএনপির ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে যুব সমাজ নেতৃত্ব দেবে। তাদের প্রতিহত করবে। ২০১৩-১৪ সালে সন্ত্রাস করছে। ৯০ দিন অবরোধ করেছে। সরকারের পতন হয়নি। আগামীতেও হবে না।
মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, বিএনপি জামায়াতকে হটিয়ে আমরা অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছাবো। তারুণ্য সমাবেশ প্রমান করে আমরা অনেক শক্তিশালী।
নানক বলেন, নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই বিএনপি দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। আজকে গণতন্ত্রের বাণি শোনায়। কারা শোনায় যারা মায়ের সামনে মেয়েকে রেপ করেছে। তারেকের রহমান, লাদেন রহমান। তারেক রহমান এই দেশ থেকে মুচলেকা দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তারেক রহমান এই দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করার চেষ্টা করবেন না। তাহলে যুব সমাজ তা প্রতিহত করবে। যারা মানুষ মারে তারা রাস্তায় নামলে মানুষ আতঙ্কিত হয়।
আব্দুর রহমান বলেন, বিএনপি যে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য করে শত শত মানুষ হত্যা করেছিল, তারা মাঠে নেমেছে। তাদের এক দফা শেখ হাসিনার নাকি পদত্যাগ করতে হবে। এক জন পলাতক আসামি তারেক রহমানের ইশারায় মাঠে নেমেছে। ওরা জানে নির্বাচন হলে বাংলাদেশের মানুষের ম্যান্ডেট তারা পাবে না। তাই পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসার পাঁয়তারা করছে। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে বাঙলার মানুষ ম্যান্ডেট দেবে। আমাদের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে ওদের জন্মের মতো শিক্ষা দিতে হবে।
মায়া বলেন, আজকে একটা মহড়া দেওয়া হলো। মির্জা ফখরুল বলেন পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। শেখ হাসিনার দিকে কেউ চোখ তুলে তাকালে চোখ তুলে নেওয়া হবে। তারেক রহমান প্রশাসনকে হুমকি দিয়েছে। দেশের মানুষকে হুমকি দিয়েছে। উড়ে এসে চেয়ারে বসবেন , এটা হবে না। পারলে দেশে আসুন। দেখি মুরোদ কেমন।
কামরুল বলেন, আজকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সন্তানদের তারুণ্য জয়যাত্রা সমাবেশ। আর নয়াপল্টনে সমাবেশ করে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিরা। পরিস্কার কথা কোনো ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।
শাজাহান খান বলেন, বিএনপি জামায়াতকে উৎখাত করতে হবে। এই জন্য তরুণ সমাজকে প্রস্তুত থাকতে হবে। এদেশে আর হাওয়া ভবন আর খোয়াব ভবন হবে না। খুনির দল বিএনপির হাতে নিরাপদ নয়।
হানিফ বলেন, ১/১১ এর স্বপ্ন যারা দেখছে তারাই খেলছে বাংলাদেশ নিয়ে। কি কারণে কর্মসূচির আগে বিদেশিদের সঙ্গে বসতে হয়। বিএনপির জন্ম হয়েছে ক্যান্টনমেন্টে বসে। তারাই নতুন খেলা শুরু করেছে। তাদের আর খেলতে দেওয়া হবে না। তরুণরা মাঠে আছে, যে কোনো অপরাজনীতির প্রতিহত করবো।
নাছিম বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ আজ স্বপ্ন দেখে। বিএনপি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে শান্তি বিনষ্ট করতে চায়। যারা বাঁকা পথে ক্ষমতা দখল করতে চায়, তাদের প্রতিহত করতে যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ তরুণরা রয়েছে। আমরা শান্তির সৈনিক। নৈরাজ্য চাই না। এক দফার লড়াই হবে শান্তির মধ্যে দিয়ে নির্বাচন। কোনো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি আমাদের ভয় দেখিয়ে লাভ নেই। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সন্ত্রাসীদের কর্মকাণ্ড প্রতিহত করবোই।