মহাসড়কে লাল নিশান!

এইচ এম কাওসার মাদবর জেলা প্রতিনিধি, বরগুনা
মহাসড়কে লাল নিশান!

পটুয়াখালী – কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী চৌরাস্তায় খানাখন্দে ভরে গেছে। এতে যানবাহন চলাচালে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। স্থানীয়রা দুর্ঘটনা এড়াতে খানাখন্দের মধ্যে নিশান টানিয়ে দিয়েছে। দ্রুত এ খানাখন্দ সড়ক সংস্কারের দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

জানাগেছে, ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ পটুয়াখালী-কুয়াটাকা সড়ক নিমার্ণ করে। এ সড়ক দিয়ে দৈনিক ৩ হাজার ৫’শ যানবাহন চলাচল করছে বলে জানান ট্রফিক বিভাগ। মহাব্যস্ততম এ সড়ক দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের কুয়াকাটা, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বন্দর, তালতলী আইসোটেক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বরগুনাসহ সারা দেশে যানবাহন চলাচল করতে হয়। গত দুই মাস আগে গুরুত্বপুর্ণ এ সড়কের আমতলী চৌরাস্তায় খানাখন্দে ভরে যায়। এ খানাখন্দ সড়কে ঝঁুকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। রাতের আধারে সড়কে চলাচল করা যানবাহনগুলো প্রায়ই দুর্ঘটনার করবে পরে বলে জানান গাড়ী চালকরা। খানাখন্দের কারনে যানবাহন চলাচলে খুবই সমস্যা হচ্ছে। দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয়রা খানাখন্দের মধ্যে নিশান টানিয়ে দিয়েছেন। সড়কের এ অবস্থার কথা জেনেও সড়ক ও জনপথ বিভাগ সংস্কারে উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। দ্রুত এ সড়ক সংস্কারের দাবী জানিয়েছেন তারা।

রবিবার সরেজমিনে ঘুরে দেখাগেছে, মহাসড়কের আমতলী চৌরাস্তার দুই পাশেই খানাখন্দ। যানবাহন চালকদের সচেতন ও দূর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয়রা খানাখন্দে নিশান টানিয়ে দিয়েছেন। অতিকষ্টে যানচবাহনগুলো চলাচল করছে।
ট্রাক চালক হুমায়ুন কবির বলেন, সড়কে খানাখন্দের কারনে রাতে গাড়ী চালাতে খুবই সমস্যা হচ্ছে। খানাখন্দের মধ্যে গাড়ীর চাকা আটকে যাচ্ছে। দ্রুত এ খানাখন্দ সড়ক সংস্কারের দাবী জানান তিনি।

গ্রীণ লাইন পরিবহনের আলমগীর হোসেন, শ্যামলী পরিবহনের আল মামুন ও তুহিন পরিবহনের চালক রুহুল আমিন বলেন, খানাখন্দ সড়কে গাড়ী চালাতে বেশ সমস্যা হচ্ছে। খানাখন্দে গাড়ীর চাকা আটকে খুবই ঝামেলা পড়তে হয়।

পটুয়াখালী সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নিবার্হী প্রকৌশলী এম,এ আতিক উল্লাহ বলেন, বৈরি আবহাওয়ার কারনে সড়ক মেরামত করতে পারছি না। দ্রুত ওই সড়কের কাজ শুরু করা হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মহাসড়কে লাল নিশান!

মহাসড়কে লাল নিশান!

পটুয়াখালী – কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলী চৌরাস্তায় খানাখন্দে ভরে গেছে। এতে যানবাহন চলাচালে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। স্থানীয়রা দুর্ঘটনা এড়াতে খানাখন্দের মধ্যে নিশান টানিয়ে দিয়েছে। দ্রুত এ খানাখন্দ সড়ক সংস্কারের দাবী জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

জানাগেছে, ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ পটুয়াখালী-কুয়াটাকা সড়ক নিমার্ণ করে। এ সড়ক দিয়ে দৈনিক ৩ হাজার ৫’শ যানবাহন চলাচল করছে বলে জানান ট্রফিক বিভাগ। মহাব্যস্ততম এ সড়ক দিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের কুয়াকাটা, পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বন্দর, তালতলী আইসোটেক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, বরগুনাসহ সারা দেশে যানবাহন চলাচল করতে হয়। গত দুই মাস আগে গুরুত্বপুর্ণ এ সড়কের আমতলী চৌরাস্তায় খানাখন্দে ভরে যায়। এ খানাখন্দ সড়কে ঝঁুকি নিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। রাতের আধারে সড়কে চলাচল করা যানবাহনগুলো প্রায়ই দুর্ঘটনার করবে পরে বলে জানান গাড়ী চালকরা। খানাখন্দের কারনে যানবাহন চলাচলে খুবই সমস্যা হচ্ছে। দুর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয়রা খানাখন্দের মধ্যে নিশান টানিয়ে দিয়েছেন। সড়কের এ অবস্থার কথা জেনেও সড়ক ও জনপথ বিভাগ সংস্কারে উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। দ্রুত এ সড়ক সংস্কারের দাবী জানিয়েছেন তারা।

রবিবার সরেজমিনে ঘুরে দেখাগেছে, মহাসড়কের আমতলী চৌরাস্তার দুই পাশেই খানাখন্দ। যানবাহন চালকদের সচেতন ও দূর্ঘটনা এড়াতে স্থানীয়রা খানাখন্দে নিশান টানিয়ে দিয়েছেন। অতিকষ্টে যানচবাহনগুলো চলাচল করছে।
ট্রাক চালক হুমায়ুন কবির বলেন, সড়কে খানাখন্দের কারনে রাতে গাড়ী চালাতে খুবই সমস্যা হচ্ছে। খানাখন্দের মধ্যে গাড়ীর চাকা আটকে যাচ্ছে। দ্রুত এ খানাখন্দ সড়ক সংস্কারের দাবী জানান তিনি।

গ্রীণ লাইন পরিবহনের আলমগীর হোসেন, শ্যামলী পরিবহনের আল মামুন ও তুহিন পরিবহনের চালক রুহুল আমিন বলেন, খানাখন্দ সড়কে গাড়ী চালাতে বেশ সমস্যা হচ্ছে। খানাখন্দে গাড়ীর চাকা আটকে খুবই ঝামেলা পড়তে হয়।

পটুয়াখালী সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নিবার্হী প্রকৌশলী এম,এ আতিক উল্লাহ বলেন, বৈরি আবহাওয়ার কারনে সড়ক মেরামত করতে পারছি না। দ্রুত ওই সড়কের কাজ শুরু করা হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত