নিত্যপণ্যের বাজার ‘মুনাফাশিকারি’ লুটেরাদের হাতে চলে গেছে

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
নিত্যপণ্যের বাজার ‘মুনাফাশিকারি’ লুটেরাদের হাতে চলে গেছে
ছবি: সংগৃহীত

চালসহ নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটি বলছে, নিত্যপণ্যের বাজার ‘মুনাফাশিকারি’ লুটেরাদের হাতে চলে গেছে।

আজ মঙ্গলবার সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন (প্রিন্স) এক বিবৃতিতে এই অভিমত জানিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, পণ্য পরিবহনে দুর্নীতি, হয়রানি ও চাঁদাবাজি হচ্ছে। বাজারে ব্যবসায়ীদের একচেটিয়া প্রভাব কমানো না গেলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে না।

সিপিবি বলছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য, বিশেষত দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের জন্য স্থায়ী রেশন ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এই দরিদ্র মানুষদের জন্য রেশনে চাল, গম, তেল, ডাল, চিনিসহ অন্যান্য অত্যাবশ্যক পণ্য সাপ্তাহিক ভিত্তিতে দিতে হবে। টিসিবির কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করে অত্যাবশ্যক পণ্যসামগ্রীর আমদানি, মজুত ও সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখার দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিএডিসির কার্যক্রমকে প্রসারিত করে সারা দেশে সার, বীজ, কীটনাশক, বিদ্যুৎ, সেচ যন্ত্রপাতিসহ কৃষি উপকরণ ন্যায্যমূল্যে এবং কৃষকের কাছে সরাসরি সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এতে পণ্যের উৎপাদন ব্যয় কমে আসে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহনে দুর্নীতি, হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধ এবং একই সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন সাধনসহ হাটবাজারে অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের অত্যাচার বন্ধ করতে হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নিত্যপণ্যের বাজার ‘মুনাফাশিকারি’ লুটেরাদের হাতে চলে গেছে

নিত্যপণ্যের বাজার ‘মুনাফাশিকারি’ লুটেরাদের হাতে চলে গেছে
ছবি: সংগৃহীত

চালসহ নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে উদ্বেগ জানিয়েছে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। দলটি বলছে, নিত্যপণ্যের বাজার ‘মুনাফাশিকারি’ লুটেরাদের হাতে চলে গেছে।

আজ মঙ্গলবার সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন (প্রিন্স) এক বিবৃতিতে এই অভিমত জানিয়েছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, পণ্য পরিবহনে দুর্নীতি, হয়রানি ও চাঁদাবাজি হচ্ছে। বাজারে ব্যবসায়ীদের একচেটিয়া প্রভাব কমানো না গেলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে না।

সিপিবি বলছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য, বিশেষত দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী পরিবারের জন্য স্থায়ী রেশন ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এই দরিদ্র মানুষদের জন্য রেশনে চাল, গম, তেল, ডাল, চিনিসহ অন্যান্য অত্যাবশ্যক পণ্য সাপ্তাহিক ভিত্তিতে দিতে হবে। টিসিবির কার্যক্রম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করে অত্যাবশ্যক পণ্যসামগ্রীর আমদানি, মজুত ও সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখার দাবি জানানো হয় বিবৃতিতে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিএডিসির কার্যক্রমকে প্রসারিত করে সারা দেশে সার, বীজ, কীটনাশক, বিদ্যুৎ, সেচ যন্ত্রপাতিসহ কৃষি উপকরণ ন্যায্যমূল্যে এবং কৃষকের কাছে সরাসরি সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। এতে পণ্যের উৎপাদন ব্যয় কমে আসে। এ ছাড়া পণ্য পরিবহনে দুর্নীতি, হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধ এবং একই সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন সাধনসহ হাটবাজারে অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের অত্যাচার বন্ধ করতে হবে।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত