নিখোঁজের তিন দিন পর পদ্মার চরে মিলল লাশের ৯ টুকরো

ন্যাশনাল ডেস্ক এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
নিখোঁজের তিন দিন পর পদ্মার চরে মিলল লাশের ৯ টুকরো
ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের তিন দিন পর পদ্মা নদীর চরের পৃথক স্থান থেকে মিলন হোসেন (২৭) নামে এক যুবকের ৯ টুকরা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত পদ্মার চরে অভিযান চালিয়ে লাশের টুকরোগুলো উদ্ধার করে পুলিশ।

লাশের টুকরাগুলো কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ পাঁচজনকে আটক করেছে। তাদের জেলা গোয়েন্দা কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।

কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও মিডিয়া) পলাশ কান্তি নাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত মিলন হোসেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার বাহিরমাদি গ্রামের মাওলা বক্স সরদারের ছেলে। তিনি স্ত্রী মিমি খাতুনকে নিয়ে কুষ্টিয়া শহরে একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। টেক্সটাইল প্রকৌশলে পড়ালেখার পাশাপাশি তিনি অনলাইনে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতেন।

পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সকালে সজীব নামের এক ব্যক্তির ফোনকল পেয়ে মিলন শহরের ভাড়া বাসার বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। ওই দিন সন্ধ্যায় তার স্ত্রী মিমি খাতুন কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর তদন্ত শুরু করে পুলিশ। মোবাইল ফোনের কল লিস্টের সূত্র ধরে প্রথমে মিলনের এক বন্ধুকে আটক করা হয়।

তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শুক্রবার বিকেলে অভিযান চালিয়ে সজীবসহ আরও চারজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা মিলনকে হত্যার পর তার লাশ টুকরা করে পদ্মার চরে পুঁতে রাখার কথা স্বীকার করেন।

কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও মিডিয়া) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, “চাঁদার দাবিতে এই হত্যাকাণ্ড বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। জড়িত কয়েকজনকে আটকের পর তাদের দেখানো জায়গা থেকে লাশের ৯টি টুকরা উদ্ধার করা হয়েছে।”

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

নিখোঁজের তিন দিন পর পদ্মার চরে মিলল লাশের ৯ টুকরো

নিখোঁজের তিন দিন পর পদ্মার চরে মিলল লাশের ৯ টুকরো
ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের তিন দিন পর পদ্মা নদীর চরের পৃথক স্থান থেকে মিলন হোসেন (২৭) নামে এক যুবকের ৯ টুকরা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল পর্যন্ত পদ্মার চরে অভিযান চালিয়ে লাশের টুকরোগুলো উদ্ধার করে পুলিশ।

লাশের টুকরাগুলো কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ পাঁচজনকে আটক করেছে। তাদের জেলা গোয়েন্দা কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।

কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও মিডিয়া) পলাশ কান্তি নাথ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত মিলন হোসেন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার বাহিরমাদি গ্রামের মাওলা বক্স সরদারের ছেলে। তিনি স্ত্রী মিমি খাতুনকে নিয়ে কুষ্টিয়া শহরে একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। টেক্সটাইল প্রকৌশলে পড়ালেখার পাশাপাশি তিনি অনলাইনে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতেন।

পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সকালে সজীব নামের এক ব্যক্তির ফোনকল পেয়ে মিলন শহরের ভাড়া বাসার বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন। ওই দিন সন্ধ্যায় তার স্ত্রী মিমি খাতুন কুষ্টিয়া মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। এরপর তদন্ত শুরু করে পুলিশ। মোবাইল ফোনের কল লিস্টের সূত্র ধরে প্রথমে মিলনের এক বন্ধুকে আটক করা হয়।

তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী শুক্রবার বিকেলে অভিযান চালিয়ে সজীবসহ আরও চারজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা মিলনকে হত্যার পর তার লাশ টুকরা করে পদ্মার চরে পুঁতে রাখার কথা স্বীকার করেন।

কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস ও মিডিয়া) পলাশ কান্তি নাথ বলেন, “চাঁদার দাবিতে এই হত্যাকাণ্ড বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। জড়িত কয়েকজনকে আটকের পর তাদের দেখানো জায়গা থেকে লাশের ৯টি টুকরা উদ্ধার করা হয়েছে।”

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত