বাকৃবির ডরমেটরি ভবনের উন্নয়ন ও সংস্কার কাজে গড়মিলের অভিযোগ

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
বাকৃবির ডরমেটরি ভবনের উন্নয়ন ও সংস্কার কাজে গড়মিলের অভিযোগ
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া পিএইচডি ডরমেটরি ভবনের চলমান উন্নয়ন ও সংস্কার কাজের হিসাবে গড়মিলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই কাজের জন্য ৩ কোটি ৩৮ লাখ ১৮ হাজার ১০ টাকার হিসাব দেখানো হয়েছে।

জানা গেছে, বাকৃবির পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া পিএইচডি ডরমেটরির পূর্বের একতলা ভবনটির দ্বিতীয় তলা নতুন করে নির্মাণ এবং নিচতলা সংস্কার (সিভিল, সেনেটারি ও বৈদ্যুতিক) মিলিয়েই শিডিউলে পুরো আর্থিক হিসাব দেখানো হয়েছে ৩ কোটি ৩৮ লাখ ১৮ হাজার ১০ টাকা। আর্থিক হিসাব নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার জন্য হলেও আর্থিক স্বল্পতার কারণে বর্তমানে শুধু দ্বিতীয় তলা নির্মাণের কাজ চলছে।

এদিকে কাজের শিডিউলে ভবন নির্মাণে ইটের কাজ, প্লাস্টার এবং রডসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান সামগ্রীতে ২ থেকে ৩ গুণ পর্যন্ত অতিরিক্ত এবং কিছু ক্ষেত্রে একই উপাদান দুইবার করে দাম ধরে হিসাব করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক ও কর্মকর্তা।

নেই কোনো ফাউন্ডেশনের কাজ, শুধু দ্বিতীয় তলা তৈরিতেই এতো টাকা কেনো লাগছে- এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন মহলে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিযোগে বলেন, শিডিউলে ইট, রড, সিমেন্ট, ঢালাই কাজে অতিরিক্ত বিল তৈরিসহ সব কিছুতেই অতিরিক্ত ব্যয়ের বাজেট ধরা হয়েছে। যেখানে অর্ধেক পরিমাণ উপাদান সামগ্রী দিয়ে কাজ করা সম্ভব, সেখানে অতিরিক্ত সামগ্রীর হিসাব দেখিয়ে ব্যয়ের বাজেট করা হয়েছে। পুরো কাজের শিডিউলে ফ্লোর তৈরিতে অতিরিক্ত টাইলস ধরা হয়েছে এবং দুবার করে সেটির ব্যয় দেখিয়ে হিসাব করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্লাস্টিক ও কাঠের দরজার চৌকাঠ তৈরিতেও অতিরিক্ত বাজেট ধরা হয়েছে। এমনকি দরজার হিসাব সংখ্যায় না করে কাঠ বা প্লাস্টিকের পরিমাণ (বর্গ ফুট) দিয়ে বাজেট করা হয়েছে, যেখানে সাধারণত দরজার বিষয়টি সংখ্যায় হিসাব করা হয়। আবার নিচ তলার সংস্কারের জন্য আলাদা বাজেট থাকলেও সেখানে কাজ করছে না।

তবে অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছেন কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীগণ ও কাজের মনিটরিং কমিটির সদস্যরা।

এ বিষয়ে ওই কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত পূর্তঃনির্মাণ ও সংরক্ষণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শিডিউল তৈরির সময় ভুলবশত প্রথম ও দ্বিতীয় তলার কাজ এক তালিকায় করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এটি সংশোধন করা হয়েছে। বাজেট স্বল্পতার কারণে প্রথম তলার সংস্কার কাজ কিছুটা কমানো হয়েছে। দ্বিতীয় তলার কাজ শেষ হওয়ার পর যদি বাজেট অবশিষ্ট থাকে তাহলে সেটা দিয়ে প্রথম তলার সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।

বিভিন্ন কাজে অতিরিক্ত উপাদান সামগ্রীর হিসাব দেখানোর বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা প্রথমে যেকোনো কাজ করার ক্ষেত্রে একটি আনুমানিক হিসাব তৈরি করি। পরবর্তীতে যতটুকু কাজ করা হয় সেই কাজের প্রকৃত ব্যয়ের হিসাব তৈরি করে বিল তৈরি করি। এখানে অতিরিক্ত সামগ্রী দেখিয়ে বিল করার কোনো সুযোগ নেই। আমরা যে কাজ করছি, তা সবই দৃশ্যমান। যে কেউ দেখলেই কাজের পরিমাণ ও গুণগত মান বুঝতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজগুলো যাতে বন্ধ হয়ে যায়, এ কারণে একটি চক্র এসব মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, যেহেতু এটি ভবন নির্মাণ বিষয়ক কাজ। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী এ ব্যাপারে ভালো বলতে পারবেন। তবে আমাকে যতটুকু হিসাব দেখানো হয়েছে এবং আমি পরিদর্শন করে কাজের পরিমাণ যতটুকু পেয়েছি তাতে উপাদানের হিসাবে গরমিল আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে গড়মিলের সঠিক প্রমাণ কেউ দিতে পারলে অবশ্যই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মো. শাহীন ইসলাম খান বলেন, কাজ যতটুকু হচ্ছে সবটুকুই দৃশ্যমান। এখানে কারচুপির কোনো সুযোগ নাই। প্রথমবার শিডিউল তৈরির সময় নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কাজ একসঙ্গে ধরে শিডিউল করার কারণে টাইলস, প্লাস্টারসহ কিছু কাজের হিসাব দুইবার করে চলে এসেছিল। এখন যেহেতু আগে দ্বিতীয় তলার কাজ করতে হচ্ছে, তাই ওই শিডিউল সংশোধন করা হয়েছে। আমরা মনিটরিং কমিটির সঙ্গেও আলোচনা করেছি। তাদেরকে আমাদের সব কাজের পরিমাণ ও গুণগতমানের হিসাব দেখিয়েছি। এসব কাজের ক্ষেত্রে সামগ্রীর পরিমাণ আগেই শতভাগ সঠিকভাবে অনুমান করা সম্ভব নয়। তবে পূর্ব অনুমানের ভিত্তিতে কখনোই কোনো বিল করা হয় না। যতটুকু কাজ প্রকৃতপক্ষে হচ্ছে, ঠিক ততটুকুরই বিল দেওয়া হচ্ছে।

মনিটরিং কমিটির সভাপতি এবং উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটির কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান বলেন, শিডিউল তৈরির সময়ে নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কাজে কিছু উপাদান একই থাকায় ওগুলো দুবার করে এসেছিল। যেকোনো স্থাপনার ক্ষেত্রে সামগ্রী বা বিভিন্ন কাজের যে পূর্ব অনুমান করা হয়, তা শতভাগ সঠিক হিসাব করা সম্ভব নয়। প্রকৃত কাজের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি বা কমের মধ্যে থাকলে সেই অনুমানকে সঠিক হিসেবেই ধরা যায়। প্রকৌশলীদের সঙ্গে মনিটরিং কমিটির আলোচনায় তাদের প্রকৃত কাজের যে হিসাব আমরা করেছি, তার সঙ্গে তাদের দেওয়া পূর্ব অনুমানের তুলনা করলে কোথাও প্রায় ২ থেকে ৩ শতাংশ বেশি বা আবার কোথাও কম রয়েছে। তাই তাদের কাজে বা হিসাবে গরমিল আছে সেটি বলার কোনো সুযোগ নেই। প্রত্যেকটি কাজের যথাযথ হিসাব তারা আমাদের দিয়েছেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বাকৃবির ডরমেটরি ভবনের উন্নয়ন ও সংস্কার কাজে গড়মিলের অভিযোগ

বাকৃবির ডরমেটরি ভবনের উন্নয়ন ও সংস্কার কাজে গড়মিলের অভিযোগ
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া পিএইচডি ডরমেটরি ভবনের চলমান উন্নয়ন ও সংস্কার কাজের হিসাবে গড়মিলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই কাজের জন্য ৩ কোটি ৩৮ লাখ ১৮ হাজার ১০ টাকার হিসাব দেখানো হয়েছে।

জানা গেছে, বাকৃবির পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এমএ ওয়াজেদ মিয়া পিএইচডি ডরমেটরির পূর্বের একতলা ভবনটির দ্বিতীয় তলা নতুন করে নির্মাণ এবং নিচতলা সংস্কার (সিভিল, সেনেটারি ও বৈদ্যুতিক) মিলিয়েই শিডিউলে পুরো আর্থিক হিসাব দেখানো হয়েছে ৩ কোটি ৩৮ লাখ ১৮ হাজার ১০ টাকা। আর্থিক হিসাব নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার জন্য হলেও আর্থিক স্বল্পতার কারণে বর্তমানে শুধু দ্বিতীয় তলা নির্মাণের কাজ চলছে।

এদিকে কাজের শিডিউলে ভবন নির্মাণে ইটের কাজ, প্লাস্টার এবং রডসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদান সামগ্রীতে ২ থেকে ৩ গুণ পর্যন্ত অতিরিক্ত এবং কিছু ক্ষেত্রে একই উপাদান দুইবার করে দাম ধরে হিসাব করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক ও কর্মকর্তা।

নেই কোনো ফাউন্ডেশনের কাজ, শুধু দ্বিতীয় তলা তৈরিতেই এতো টাকা কেনো লাগছে- এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন মহলে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন অভিযোগে বলেন, শিডিউলে ইট, রড, সিমেন্ট, ঢালাই কাজে অতিরিক্ত বিল তৈরিসহ সব কিছুতেই অতিরিক্ত ব্যয়ের বাজেট ধরা হয়েছে। যেখানে অর্ধেক পরিমাণ উপাদান সামগ্রী দিয়ে কাজ করা সম্ভব, সেখানে অতিরিক্ত সামগ্রীর হিসাব দেখিয়ে ব্যয়ের বাজেট করা হয়েছে। পুরো কাজের শিডিউলে ফ্লোর তৈরিতে অতিরিক্ত টাইলস ধরা হয়েছে এবং দুবার করে সেটির ব্যয় দেখিয়ে হিসাব করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, প্লাস্টিক ও কাঠের দরজার চৌকাঠ তৈরিতেও অতিরিক্ত বাজেট ধরা হয়েছে। এমনকি দরজার হিসাব সংখ্যায় না করে কাঠ বা প্লাস্টিকের পরিমাণ (বর্গ ফুট) দিয়ে বাজেট করা হয়েছে, যেখানে সাধারণত দরজার বিষয়টি সংখ্যায় হিসাব করা হয়। আবার নিচ তলার সংস্কারের জন্য আলাদা বাজেট থাকলেও সেখানে কাজ করছে না।

তবে অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক বলে দাবি করেছেন কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীগণ ও কাজের মনিটরিং কমিটির সদস্যরা।

এ বিষয়ে ওই কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত পূর্তঃনির্মাণ ও সংরক্ষণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, শিডিউল তৈরির সময় ভুলবশত প্রথম ও দ্বিতীয় তলার কাজ এক তালিকায় করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এটি সংশোধন করা হয়েছে। বাজেট স্বল্পতার কারণে প্রথম তলার সংস্কার কাজ কিছুটা কমানো হয়েছে। দ্বিতীয় তলার কাজ শেষ হওয়ার পর যদি বাজেট অবশিষ্ট থাকে তাহলে সেটা দিয়ে প্রথম তলার সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।

বিভিন্ন কাজে অতিরিক্ত উপাদান সামগ্রীর হিসাব দেখানোর বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা প্রথমে যেকোনো কাজ করার ক্ষেত্রে একটি আনুমানিক হিসাব তৈরি করি। পরবর্তীতে যতটুকু কাজ করা হয় সেই কাজের প্রকৃত ব্যয়ের হিসাব তৈরি করে বিল তৈরি করি। এখানে অতিরিক্ত সামগ্রী দেখিয়ে বিল করার কোনো সুযোগ নেই। আমরা যে কাজ করছি, তা সবই দৃশ্যমান। যে কেউ দেখলেই কাজের পরিমাণ ও গুণগত মান বুঝতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজগুলো যাতে বন্ধ হয়ে যায়, এ কারণে একটি চক্র এসব মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, যেহেতু এটি ভবন নির্মাণ বিষয়ক কাজ। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী এ ব্যাপারে ভালো বলতে পারবেন। তবে আমাকে যতটুকু হিসাব দেখানো হয়েছে এবং আমি পরিদর্শন করে কাজের পরিমাণ যতটুকু পেয়েছি তাতে উপাদানের হিসাবে গরমিল আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে গড়মিলের সঠিক প্রমাণ কেউ দিতে পারলে অবশ্যই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী মো. শাহীন ইসলাম খান বলেন, কাজ যতটুকু হচ্ছে সবটুকুই দৃশ্যমান। এখানে কারচুপির কোনো সুযোগ নাই। প্রথমবার শিডিউল তৈরির সময় নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কাজ একসঙ্গে ধরে শিডিউল করার কারণে টাইলস, প্লাস্টারসহ কিছু কাজের হিসাব দুইবার করে চলে এসেছিল। এখন যেহেতু আগে দ্বিতীয় তলার কাজ করতে হচ্ছে, তাই ওই শিডিউল সংশোধন করা হয়েছে। আমরা মনিটরিং কমিটির সঙ্গেও আলোচনা করেছি। তাদেরকে আমাদের সব কাজের পরিমাণ ও গুণগতমানের হিসাব দেখিয়েছি। এসব কাজের ক্ষেত্রে সামগ্রীর পরিমাণ আগেই শতভাগ সঠিকভাবে অনুমান করা সম্ভব নয়। তবে পূর্ব অনুমানের ভিত্তিতে কখনোই কোনো বিল করা হয় না। যতটুকু কাজ প্রকৃতপক্ষে হচ্ছে, ঠিক ততটুকুরই বিল দেওয়া হচ্ছে।

মনিটরিং কমিটির সভাপতি এবং উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটির কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মো. আবু হাদী নূর আলী খান বলেন, শিডিউল তৈরির সময়ে নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কাজে কিছু উপাদান একই থাকায় ওগুলো দুবার করে এসেছিল। যেকোনো স্থাপনার ক্ষেত্রে সামগ্রী বা বিভিন্ন কাজের যে পূর্ব অনুমান করা হয়, তা শতভাগ সঠিক হিসাব করা সম্ভব নয়। প্রকৃত কাজের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি বা কমের মধ্যে থাকলে সেই অনুমানকে সঠিক হিসেবেই ধরা যায়। প্রকৌশলীদের সঙ্গে মনিটরিং কমিটির আলোচনায় তাদের প্রকৃত কাজের যে হিসাব আমরা করেছি, তার সঙ্গে তাদের দেওয়া পূর্ব অনুমানের তুলনা করলে কোথাও প্রায় ২ থেকে ৩ শতাংশ বেশি বা আবার কোথাও কম রয়েছে। তাই তাদের কাজে বা হিসাবে গরমিল আছে সেটি বলার কোনো সুযোগ নেই। প্রত্যেকটি কাজের যথাযথ হিসাব তারা আমাদের দিয়েছেন।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত