বদলির পরও চেয়ার ছাড়ছেন না নির্বাচন কর্মকর্তা

ডেস্ক এডিটর এজেড নিউজ বিডি, ঢাকা
বদলির পরও চেয়ার ছাড়ছেন না নির্বাচন কর্মকর্তা
ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর রাণীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মোমেনকে বদলি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সচিবালয় জনবল ব্যবস্থাপনা শাখা-১ এর সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত ৩ এপ্রিল এক আদেশে তাকে গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলায় বদলি করা হয়।

বদলির আদেশে গত ৮ এপ্রিলের মধ্যে আবদুল মোমেনকে রাণীনগরের কর্মস্থল ছেড়ে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু রাণীনগরের কর্মস্থল ছেড়ে যাননি তিনি।

বৃহস্পতিবার তাকে রাণীনগরে অফিস করতে দেখা গেছে। তার বিরুদ্ধে বদলির আদেশ অমান্য করার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া তার বদলির আদেশ স্থগিত করতে তিনি বিভিন্ন জায়গায় লবিংও করছেন বলে জানা যায়।

এদিকে রাণীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল মোমেনের বদলির খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সেবাপ্রত্যাশীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। সচেতন মহল বলছে, কী মধু আছে রাণীনগরে। বদলির পরও চেয়ার ছাড়ছেন না নির্বাচন কর্মকর্তা মোমেন।

সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল মোমেন রাণীনগর উপজেলায় যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তার বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট ছাড়া ভোটার না করা, নানা অজুহাতে সেবাপ্রত্যাশীদের হয়রানি করা, যোগ্য না হলেও বিভিন্ন সময়ে নির্বাচনে অর্থের বিনিময়ে পছন্দের লোকজনকে সুবিধামতো স্থানে ডিউটি বণ্টন করা ও অফিসে দালাল সিন্ডিকেট গড়ে তোলার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ঘুস ছাড়া কাজ করেন না বলেও অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।

বদলির পরও কীভাবে রাণীনগরের কর্মস্থলে আছেন জানতে সদ্য বদলিকৃত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মোমেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে বক্তব্যের জন্য নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বদলির পরও চেয়ার ছাড়ছেন না নির্বাচন কর্মকর্তা

বদলির পরও চেয়ার ছাড়ছেন না নির্বাচন কর্মকর্তা
ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর রাণীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মোমেনকে বদলি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সচিবালয় জনবল ব্যবস্থাপনা শাখা-১ এর সহকারী সচিব মোহাম্মদ শহীদুর রহমান স্বাক্ষরিত ৩ এপ্রিল এক আদেশে তাকে গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলায় বদলি করা হয়।

বদলির আদেশে গত ৮ এপ্রিলের মধ্যে আবদুল মোমেনকে রাণীনগরের কর্মস্থল ছেড়ে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগদান করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু রাণীনগরের কর্মস্থল ছেড়ে যাননি তিনি।

বৃহস্পতিবার তাকে রাণীনগরে অফিস করতে দেখা গেছে। তার বিরুদ্ধে বদলির আদেশ অমান্য করার অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া তার বদলির আদেশ স্থগিত করতে তিনি বিভিন্ন জায়গায় লবিংও করছেন বলে জানা যায়।

এদিকে রাণীনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল মোমেনের বদলির খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সেবাপ্রত্যাশীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। সচেতন মহল বলছে, কী মধু আছে রাণীনগরে। বদলির পরও চেয়ার ছাড়ছেন না নির্বাচন কর্মকর্তা মোমেন।

সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন কর্মকর্তা আবদুল মোমেন রাণীনগর উপজেলায় যোগদানের পর থেকে নানা অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তার বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট ছাড়া ভোটার না করা, নানা অজুহাতে সেবাপ্রত্যাশীদের হয়রানি করা, যোগ্য না হলেও বিভিন্ন সময়ে নির্বাচনে অর্থের বিনিময়ে পছন্দের লোকজনকে সুবিধামতো স্থানে ডিউটি বণ্টন করা ও অফিসে দালাল সিন্ডিকেট গড়ে তোলার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ঘুস ছাড়া কাজ করেন না বলেও অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।

বদলির পরও কীভাবে রাণীনগরের কর্মস্থলে আছেন জানতে সদ্য বদলিকৃত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আবদুল মোমেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে বক্তব্যের জন্য নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. তারিফুজ্জামানকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এজেড নিউজ বিডি ডট কম’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

Download
ঠিকানা: পূর্ব কাজীপাড়া, রোকেয়া সরণি, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬ নিবন্ধনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে আবেদনকৃত